কলকাতা: ২১ জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের শহিদ দিবস। তার প্রস্তুতি একেবারে তুঙ্গে। জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছেন শহরে। গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, সল্টলেক মেলা প্রাঙ্গনের ক্যাম্পে ভিড় বাড়ছে। এরইমধ্যে টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপো থেকে বালিগঞ্জ পর্যন্ত চালানো হচ্ছে বিশেষ ট্রাম। সেই ট্রামের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। সুন্দর করে ফুলের তোড়ায় সাজানো হয়েছে ট্রামটি। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প, কন্যাশ্রী থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বোর্ড তৈরি করে তা লাগানো হয়েছে ট্রামের গায়ে।
শুধু প্রকল্পই নয়, ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই কলকাতার রাজপথে পুলিশের গুলি চালানোর যে অভিযোগ উঠেছিল এবং তাতে যাঁরা নিহত হয়েছিলেন সেই ১৩ জনের নাম লেখা একটি বোর্ডও লাগানো রয়েছে ট্রামের গায়ে। ট্রামের গায়ে তুলে ধরা হয়েছে, বিগত বছরগুলোতে একুশের সমাবেশের বিভিন্ন ছবি। দ্য ক্যালকাটা ট্রাম মজদুরের পক্ষ থেকে এই ট্রামের উদ্বোধন করা হয়।
মঙ্গলবার থেকেই এই ট্রাম চালু হয়ে গেল। টালিগঞ্জ থেকে বালিগঞ্জ পর্যন্ত যাবে এই ট্রাম। ২১ জুলাই তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা, যাঁরা এই রুটের মধ্যে যাতায়াত করতে চাইবেন, তাঁরা এই ট্রামে চেপেই যেতে পারবেন। লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগত হয় এই জনসমাবেশ ঘিরে। সেই মানুষের জন্য এই ট্রাম কিছুটা কাজে আসবে বলেই বিশ্বাস উদ্যোক্তাদের। শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, “একুশের সমাবেশে যাঁরা আসবেন, তাঁদের খুবই উপকারে আসবে এই ট্রাম। একইসঙ্গে এই ট্রামে শহরের বুকে যখন ঘুরবে, তাতে প্রচারও চলবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প ট্রামের দেওয়ালে লেখা থাকছে।”
একইসঙ্গে শোভনদেববাবু জানান, গত ২ বছর করোনার কারণে ভার্চুয়ালি করতে হয়েছে একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ। এবার তাই কর্মীদের মধ্যে উৎসাহও অনেক বেশি। আবারও সামনে থেকে দলনেত্রীর বক্তব্য শুনবেন তাঁরা। একইসঙ্গে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের আবেদন, সকলে যেন মাস্ক পরে এই সমাবেশে অংশ নেন। করোনা যে এখনও চলে যায়নি, সে কথাও মনে করিয়ে দেন তিনি।
কলকাতা: ২১ জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের শহিদ দিবস। তার প্রস্তুতি একেবারে তুঙ্গে। জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছেন শহরে। গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, সল্টলেক মেলা প্রাঙ্গনের ক্যাম্পে ভিড় বাড়ছে। এরইমধ্যে টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপো থেকে বালিগঞ্জ পর্যন্ত চালানো হচ্ছে বিশেষ ট্রাম। সেই ট্রামের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। সুন্দর করে ফুলের তোড়ায় সাজানো হয়েছে ট্রামটি। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প, কন্যাশ্রী থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বোর্ড তৈরি করে তা লাগানো হয়েছে ট্রামের গায়ে।
শুধু প্রকল্পই নয়, ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই কলকাতার রাজপথে পুলিশের গুলি চালানোর যে অভিযোগ উঠেছিল এবং তাতে যাঁরা নিহত হয়েছিলেন সেই ১৩ জনের নাম লেখা একটি বোর্ডও লাগানো রয়েছে ট্রামের গায়ে। ট্রামের গায়ে তুলে ধরা হয়েছে, বিগত বছরগুলোতে একুশের সমাবেশের বিভিন্ন ছবি। দ্য ক্যালকাটা ট্রাম মজদুরের পক্ষ থেকে এই ট্রামের উদ্বোধন করা হয়।
মঙ্গলবার থেকেই এই ট্রাম চালু হয়ে গেল। টালিগঞ্জ থেকে বালিগঞ্জ পর্যন্ত যাবে এই ট্রাম। ২১ জুলাই তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা, যাঁরা এই রুটের মধ্যে যাতায়াত করতে চাইবেন, তাঁরা এই ট্রামে চেপেই যেতে পারবেন। লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগত হয় এই জনসমাবেশ ঘিরে। সেই মানুষের জন্য এই ট্রাম কিছুটা কাজে আসবে বলেই বিশ্বাস উদ্যোক্তাদের। শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, “একুশের সমাবেশে যাঁরা আসবেন, তাঁদের খুবই উপকারে আসবে এই ট্রাম। একইসঙ্গে এই ট্রামে শহরের বুকে যখন ঘুরবে, তাতে প্রচারও চলবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প ট্রামের দেওয়ালে লেখা থাকছে।”
একইসঙ্গে শোভনদেববাবু জানান, গত ২ বছর করোনার কারণে ভার্চুয়ালি করতে হয়েছে একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ। এবার তাই কর্মীদের মধ্যে উৎসাহও অনেক বেশি। আবারও সামনে থেকে দলনেত্রীর বক্তব্য শুনবেন তাঁরা। একইসঙ্গে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের আবেদন, সকলে যেন মাস্ক পরে এই সমাবেশে অংশ নেন। করোনা যে এখনও চলে যায়নি, সে কথাও মনে করিয়ে দেন তিনি।