ত্বকের যত্নের (Skin Care) ক্ষেত্রে একটা অর্ডার মেনে চলা খুব প্রয়োজন। অনেকেই জানেন না কোন প্রসাধনীর পরে কোনটা ব্যবহার করতে হয়। চাকরি করতে, বাজার করতে বা ছেলে মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিতে অনেক মহিলাকেই সকালবেলা বাড়ির বাইরে বেরোতে হয়। তাই সকালবেলার স্কিন কেয়ার রুটিন (Skin Care Routine) এমনভাবে করতে হবে যাতে সকালে বাইরে বেরোলে সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি (Ultraviolet Ray), ধুলো, ধোঁয়া ও দূষণের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করা যায়।
ক্লেনজিং: ঘুম থেকে উঠেই ঠান্ডা জল দিয়ে মুখে ঝাপটা দিন, এমনকি শীতকালেও। তারপর আপনার ত্বকের উপযোগী কোনও মাইল্ড ফেস ক্লেনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
টোনিং: ত্বকের প্রকার অনুযায়ী টোনার বাজারে পাওয়া যায়। অনেক টোনারেই ভিটামিন-বি এবং অ্যাণ্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের পক্ষে উপযোগী। তবে টোনারের মূল কাজ হল ত্বকের পিএইচ সমতা বজায় রাখা।
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সিরাম: সিরাম হচ্ছে এমন একটি প্রসাধনী যা ঘন হয় এবং এতে অনেক উপকারি উপাদান থাকে। তাই টোনার স্কিপ করলেও সিরাম স্কিপ করা একদম উচিৎ হবে না। দিনের বেলা ব্যবহার করার জন্য অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সিরামই সবচেয়ে ভাল।
আই ক্রিম: সাধারণত মেয়েদের উচিৎ কুড়ির কোঠায় বয়স হলেই দিনে অন্তত দুবার আইক্রিম ব্যবহার করা। আমরা অনেকেই জানি আমাদের মুখের ত্বকের প্রকার এবং চোখ ও চোখের চারপাশে ত্বকের প্রকার আলাদা। চোখের চারপাশে ত্বকের প্রকার অনেক বেশি স্পর্শকাতর বা ডেলিকেট হয়।
স্পট ট্রিটমেন্ট: আপনার মুখে যদি অ্যাকনে থাকে তাহলে এই পঞ্চম ধাপটি আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে তার আগে কোনও রূপ বিশেষজ্ঞ বা ত্বক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া বিশেষ প্রয়োজন। সাধারণত বেঞ্জল প্যারক্সাইড আছে এমন কোনও ক্রিম দিয়ে স্পট ট্রিটমেন্ট করা যায়।
ময়েশ্চারাইজার: ত্বকের যত্নে সবচেয়ে দরকারি জিনিস হল এই ময়েশ্চারাইজার। যারা মনে করেন তাদের ত্বক তৈলাক্ত বলে তাদের ময়েশ্চারাইজার লাগবে না, তারা একদমই ভুল ভাবেন। কারণ তৈলাক্ত ত্বকেরও ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। এমনিতেই আমাদের ত্বক থেকে কিছু স্বাভাবিক সেবাম বা তেল বেরোয়। তা স্বত্বেও আমাদের আলাদা করে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন হয়।
সানস্ক্রিন: সানস্ক্রিন ব্যবহার করার আগে কয়েকটা দরকারি কথা মাথায় রাখতে হবে। আপনি যদি রাসায়নিকযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন তাহলে সেটা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার বেশ কিছুক্ষণ পরে লাগাবেন। যদি আগে সানস্ক্রিন লাগিয়ে পরে ময়েশ্চারাইজার লাগান তাহলে এই ময়েশ্চারাইজার কোনও কাজেই আসবে না কারণ ততক্ষণে সানস্ক্রিনের রাসায়নিক ত্বকের উপর একটি আবরণ তৈরি করে ফেলেছে।
তথ্যসূত্র: পপএক্সো
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
ত্বকের যত্নের (Skin Care) ক্ষেত্রে একটা অর্ডার মেনে চলা খুব প্রয়োজন। অনেকেই জানেন না কোন প্রসাধনীর পরে কোনটা ব্যবহার করতে হয়। চাকরি করতে, বাজার করতে বা ছেলে মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিতে অনেক মহিলাকেই সকালবেলা বাড়ির বাইরে বেরোতে হয়। তাই সকালবেলার স্কিন কেয়ার রুটিন (Skin Care Routine) এমনভাবে করতে হবে যাতে সকালে বাইরে বেরোলে সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি (Ultraviolet Ray), ধুলো, ধোঁয়া ও দূষণের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করা যায়।
ক্লেনজিং: ঘুম থেকে উঠেই ঠান্ডা জল দিয়ে মুখে ঝাপটা দিন, এমনকি শীতকালেও। তারপর আপনার ত্বকের উপযোগী কোনও মাইল্ড ফেস ক্লেনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
টোনিং: ত্বকের প্রকার অনুযায়ী টোনার বাজারে পাওয়া যায়। অনেক টোনারেই ভিটামিন-বি এবং অ্যাণ্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের পক্ষে উপযোগী। তবে টোনারের মূল কাজ হল ত্বকের পিএইচ সমতা বজায় রাখা।
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সিরাম: সিরাম হচ্ছে এমন একটি প্রসাধনী যা ঘন হয় এবং এতে অনেক উপকারি উপাদান থাকে। তাই টোনার স্কিপ করলেও সিরাম স্কিপ করা একদম উচিৎ হবে না। দিনের বেলা ব্যবহার করার জন্য অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সিরামই সবচেয়ে ভাল।
আই ক্রিম: সাধারণত মেয়েদের উচিৎ কুড়ির কোঠায় বয়স হলেই দিনে অন্তত দুবার আইক্রিম ব্যবহার করা। আমরা অনেকেই জানি আমাদের মুখের ত্বকের প্রকার এবং চোখ ও চোখের চারপাশে ত্বকের প্রকার আলাদা। চোখের চারপাশে ত্বকের প্রকার অনেক বেশি স্পর্শকাতর বা ডেলিকেট হয়।
স্পট ট্রিটমেন্ট: আপনার মুখে যদি অ্যাকনে থাকে তাহলে এই পঞ্চম ধাপটি আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে তার আগে কোনও রূপ বিশেষজ্ঞ বা ত্বক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া বিশেষ প্রয়োজন। সাধারণত বেঞ্জল প্যারক্সাইড আছে এমন কোনও ক্রিম দিয়ে স্পট ট্রিটমেন্ট করা যায়।
ময়েশ্চারাইজার: ত্বকের যত্নে সবচেয়ে দরকারি জিনিস হল এই ময়েশ্চারাইজার। যারা মনে করেন তাদের ত্বক তৈলাক্ত বলে তাদের ময়েশ্চারাইজার লাগবে না, তারা একদমই ভুল ভাবেন। কারণ তৈলাক্ত ত্বকেরও ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। এমনিতেই আমাদের ত্বক থেকে কিছু স্বাভাবিক সেবাম বা তেল বেরোয়। তা স্বত্বেও আমাদের আলাদা করে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন হয়।
সানস্ক্রিন: সানস্ক্রিন ব্যবহার করার আগে কয়েকটা দরকারি কথা মাথায় রাখতে হবে। আপনি যদি রাসায়নিকযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন তাহলে সেটা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার বেশ কিছুক্ষণ পরে লাগাবেন। যদি আগে সানস্ক্রিন লাগিয়ে পরে ময়েশ্চারাইজার লাগান তাহলে এই ময়েশ্চারাইজার কোনও কাজেই আসবে না কারণ ততক্ষণে সানস্ক্রিনের রাসায়নিক ত্বকের উপর একটি আবরণ তৈরি করে ফেলেছে।
তথ্যসূত্র: পপএক্সো