Fruits: ভুলেও কিন্তু ফ্রিজে রাখবেন না, স্বাস্থ্যকর এই ফলগুলি অস্বস্তির কারণ হতে পারে!
Lifestyle Tips: অনেকেই একসঙ্গে বেশি করে ফল কিনে রাখেন। বাইরে রাখলে খুব বেশিদিন ধরে তা খাওয়া যায় না। পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই কারণেই ফ্রিজেও রাখা হয় ফল। কিন্তু সব ফল ফ্রিজে রাখাও ঠিক নয়। যেমন কিছু ফল ভুলেও ফ্রিজে রেখে খাওয়া উচিত নয়।

ফল খাওয়ার অভ্যেস অনেকেরই থাকে। খুবই ভালো অভ্যেস। কিন্তু হলপ করে কেউ বলতে পারবেন না, তরতাজা ফলই খাচ্ছেন। ফল সাধারণত হিমঘরেই রাখা হয়। সেখান থেকে বাজারে আসে। আর তারপর কারও বাড়ির ডাইনিং টেবলে। অনেকেই একসঙ্গে বেশি করে ফল কিনে রাখেন। বাইরে রাখলে খুব বেশিদিন ধরে তা খাওয়া যায় না। পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই কারণেই ফ্রিজেও রাখা হয় ফল। কিন্তু সব ফল ফ্রিজে রাখাও ঠিক নয়। যেমন কিছু ফল ভুলেও ফ্রিজে রেখে খাওয়া উচিত নয়।
যাতে তরতাজা থাকে, সে কারণে ফ্রিজে রাখা হয় ফল। কিন্তু কিছু ফলের ক্ষেত্রে তা স্বাস্থ্যকরের পরিবর্তে ‘বিষে’ পরিণত হতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক…
আপেল একেবারেই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। এর ফলে তা দ্রুত নরম হতে থাকে। ফ্রিজের ঠান্ডার কারণে তার প্রাকৃতিক স্বাদও নষ্ট হয়। আপেল যদি পুরোপুরি পাকা না হয়, তা ঘরের তাপমাত্রাতেই রাখা শ্রেয়। ফ্রিজে রাখলে তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এখন আমের মরসুম। ফলের রাজাকে কার্যত সব বাড়িতেই দেখা মিলছে। বেশি করে আম এনে ফ্রিজে রেখে অনেক দিন ধরে খাওয়ার বিষয়টি নতুন নয়। আম ফ্রিজে রাখলে এমনিতেই তাঁর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। হালকা পাকা আম ফ্রিজে রাখলে সেটা পুরোপুরি পাকা থেকে আটকায়। আমও ঘরের তাপমাত্রাতেই রাখা ভালো।
আরও একটি ফল যা একেবারেই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়, তা হল আনারস। এর প্রাকৃতিক স্বাদ এবং রসালো বিষয়টা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আনারস একমাত্র কাটা অবস্থাতেই ফ্রিজে রাখা যেতে পারে।
কমলালেবুর কথাও ভুললে চলবে না। এই ফল কিছু সময়ের জন্য ফ্রিজে রাখা যেতে পারে। তবে বেশি সময় রাখলে এর প্রাকৃতিক গুণ, স্বাদ সবই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বরং কমলালেবুকে যদি ফ্রিজ ছাড়া অন্য কোনও ঠান্ডা জায়গায় রাখা যায়, তা ভালো।
পেপে যেমন কাঁচা অবস্থায় সবজি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, তেমনই পাকা পেঁপে খুবই উপকারী একটা ফল। কাঁচা কিংবা আধপাকা পেঁপে ফ্রিজে রাখলে তা কখনোও পাকবে না। পাকা পেপে ফ্রিজে রাখলে তাঁর স্বাদ নষ্ট হতে পারে। তবে কেটে রাখলে আলাদা বিষয়।





