Foods for Fasting: উপোস থাকাকালীন কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময় কী কী খাবার খাওয়া যেতে পারে, জেনে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: শোভন রায়

Oct 16, 2021 | 1:47 PM

খেয়াল রাখতে হবে, বেশিক্ষণ অভুক্ত থাকা কখনওই স্বাস্থ্যকর নয়। শরীরকে নির্দিষ্ট সময় ছাড়া ছাড়া চার্জ করার জন্য খাবার আসল উৎস। খাবার খেতেই হবে, একটা নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে মাঝে।

Foods for Fasting: উপোস থাকাকালীন কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময় কী কী খাবার খাওয়া যেতে পারে, জেনে নিন...

Follow Us

উৎসবের এই মরসুমে আমরা অনেকেই উপোস করে থাকি। আমাদের মধ্যে অনেকেই ভোরের আগে ঘুম থেকে ওঠে, স্নান করে এবং তাদের বাড়িতে পুজো আরাধনার সমস্ত প্রস্তুতি নেয়। এই সময়ে আমাদের মধ্যে প্রচলিত অনেক নিয়মের মধ্যে আমাদের খাওয়া দাওয়া বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

যেকোনো উৎসবই সুস্বাদু খাবার ছাড়া অসম্পূর্ণ। বিশেষ করে পুজোর মরসুম চলাকালীন, বেশিরভাগ মানুষ পেঁয়াজ এবং রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকে। কারণ তারা অনেকেই উপোসের রীতি নীতি পালন করে। তাই, যেহেতু এখন উৎসবের মরসুমে উপোস লেগেই থাকে, সেজন্য আমাদের এমন কিছু খাবার খেতে হবে যা বেশিরভাগ সময় ধরে আমাদের পেট ভরাট রাখতে পারে।

বাকহুইট খিচুড়ি:

এই খিচুড়ি অত্যন্ত সুস্বাদু এবং প্রস্তুত করাও খুব সহজ।  বাকহুইট গ্রোটস, যা সাবুত কুট্টু নামেও পরিচিত, উপোসের সময় আলু এবং চিনাবাদামের সঙ্গে মেশানো হয়। এটা নিজেই একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। তার সঙ্গে আলু আর চিনাবাদাম মিশিয়ে দিলে তো কথাই নেই। আপনি যদি উপোস থাকা অবস্থায় ভ্রমণ করেন তবে সারাদিন শক্তি সংগ্রহের জন্য আপনি এটা খেতে পারেন।

কুট্টুর পরোটা:

উপোস করা কালীন অনেকেই এই উপাদেয় খাবার খেয়ে থাকেন। কুট্টুর রুটি বা পরোটা হল একটি গ্লুটেন-মুক্ত ফ্ল্যাটব্রেড, যা আপনি উপোসের সময় বেছে নিতে পারেন।  বাকহুইট ময়দা এবং আলু দিয়ে তৈরি করা হয় একে। এগুলি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ফ্ল্যাটব্রেড। 

আলু:

আলু কে না ভালবাসে? উপোসের জন্য আলুর রেসিপি যেকোনও ভারতীয়দের রান্নাঘরে খুব সাধারণ। টুকরো করা আলু, দই আলু, জিরা আলু এবং আরও অনেক কিছু দিয়ে আলুকে খাওয়া যেতে পারে। রাজগীরা রোটি

রাজগিরা রুটি:

এটা একটা স্বাস্থ্যকর গ্লুটেন-মুক্ত ফ্ল্যাটব্রেড যা যেকোন আলুর সাইডিশের সঙ্গেই যায়। 

সাবুদানা থালিপীঠ:

এই খাস্তা এবং নরম প্যানকেক, যাকে সাবুদানা থালিপীঠ বলা হয়, ট্যাপিওকা মুক্ত, মশলাদার আলু, চিনাবাদাম এবং মশলা দিয়ে তৈরি করা হয়।  মারাঠি ভাষায় এগুলিকে থালিপীথ বলা হয়। তবে, দেশের কিছু অংশে সাবুদানা রুটিও বলা হয়।

এই ধরনের খাবারগুলো খেলে আমরা উপোসকালীন অবস্থাতেও আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারবো। তবে, খেয়াল রাখতে হবে, বেশিক্ষণ অভুক্ত থাকা কখনওই স্বাস্থ্যকর নয়। শরীরকে নির্দিষ্ট সময় ছাড়া ছাড়া চার্জ করার জন্য খাবার আসল উৎস। খাবার খেতেই হবে, একটা নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে মাঝে।

আরও পড়ুন: বিজয়াদশমীর মিষ্টিমুখ করাতে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন বাংলার প্রাচীন ও সুস্বাদু ‘গুপো সন্দেশ’!

আরও পড়ুন: বাঙালির যে কোনও অনুষ্ঠানের শেষ পাতে এই মিষ্টি খাওয়ার চল ছিল, কীভাবে বানাবেন জেনে নিন…

আরও পড়ুন: বিজয়ার মিষ্টিমুখ করুন নারকেল স্বাদের চকোলেট সন্দেশ দিয়ে!

Next Article