এই মুহূর্তে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই এই রকম ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বেশিরভাগই ব্যাঙ্কেই টাকা গচ্ছিত রাখে। তবে অনেকেরই একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকে। একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকা অস্বাভাবিক নয়। তবে অনেকেই আছেন, যাদের একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকলেও সব অ্যাকাউন্টগুলি তারা ব্যবহার করেন না। আপনার যদি এমন হয়ে থাকে, তবে আপনি গভীর সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। দেরি না করেই অ্যাকাউন্ট গুলি বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
যত বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকবে, তত বেশি টাকা আপনাকে প্রতি বছর দিতে হবে। এমনকী প্রতি অ্যাকাউন্টে আপানাকে ন্যূনতম ব্যালেন্স রাখতে হবে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স না রাখলে আপনাকে অবশ্যই জরিমানা দিতে হবে। এমনকী ভবিষ্যতে লোন নেওয়ার সময় আপনার সিবিল স্কোরও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। এমনকী আয়কর জমা দেওয়ার সময়ও আপনাকে সব অ্যাকাউন্টের তথ্য ও আইএফএসসি কোড জমা দিতে হবে। এমনকী কত টাকার লেনদেন হয়েছে, সেটাও জানাতে হবে। এছাড়াও আরও অনেকগুলি সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন আপনি। বিস্তারিত জানতে ভিডিয়ো দেখুন।
আরও পড়ুন NPS scheme: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলেই আয়করে ৫০ হাজার টাকার মুনাফা!
এই মুহূর্তে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই এই রকম ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বেশিরভাগই ব্যাঙ্কেই টাকা গচ্ছিত রাখে। তবে অনেকেরই একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকে। একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকা অস্বাভাবিক নয়। তবে অনেকেই আছেন, যাদের একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকলেও সব অ্যাকাউন্টগুলি তারা ব্যবহার করেন না। আপনার যদি এমন হয়ে থাকে, তবে আপনি গভীর সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। দেরি না করেই অ্যাকাউন্ট গুলি বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
যত বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকবে, তত বেশি টাকা আপনাকে প্রতি বছর দিতে হবে। এমনকী প্রতি অ্যাকাউন্টে আপানাকে ন্যূনতম ব্যালেন্স রাখতে হবে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স না রাখলে আপনাকে অবশ্যই জরিমানা দিতে হবে। এমনকী ভবিষ্যতে লোন নেওয়ার সময় আপনার সিবিল স্কোরও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। এমনকী আয়কর জমা দেওয়ার সময়ও আপনাকে সব অ্যাকাউন্টের তথ্য ও আইএফএসসি কোড জমা দিতে হবে। এমনকী কত টাকার লেনদেন হয়েছে, সেটাও জানাতে হবে। এছাড়াও আরও অনেকগুলি সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন আপনি। বিস্তারিত জানতে ভিডিয়ো দেখুন।
আরও পড়ুন NPS scheme: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলেই আয়করে ৫০ হাজার টাকার মুনাফা!