মিস ওয়ার্ল্ড পেজেন্টে অংশগ্রহণ করেন প্রিয়াঙ্কা তখন তাঁর বয়স ১৮। ২০০০ সালে বিজয়ী হয়েছিলেন। পঞ্চম মিস ইন্ডিয়া যাঁর মাথায় উঠেছিল বিশ্বসুন্দরীর মুকুট। একই বছরে মিস ওয়ার্ল্ড কন্টিনেন্টাল কুইন অফ বিউটি অফ এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়ার মুকুট অর্জন করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা।
‘কোয়ান্টিকো’র জন্য প্রথম কোনও অডিশন দিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। যদিও এর আগে তিনি বেশ কয়েকটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, তবে তিনি কখনও আনুষ্ঠানিকভাবে অডিশন দেননি।
প্রিয়াঙ্কার মা মধু এবং বাবা অশোক চোপড়া দুজনেই ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চিকিৎসক ছিলেন। তার বাবা ১৯৯৭ সালে ভারতীয় সেনা থেকে অবসর নিয়েছিলেন এবং তাঁর মায়ের ৮টিরও বেশি মেডিকেল শংসাপত্র রয়েছে।
ইন্ডাস্ট্রিতে বহু বছর কাটানোর পর, প্রিয়াঙ্কাও তাঁর মা মধু চোপড়ার প্রযোজনা সংস্থা শুরু করেন। ‘পার্পেল পেবেল প্রোডাকশনস।
ইনস্টাগ্রামে ২৯.২ মিলিয়ন ফলোয়ার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনকে ছাড়িয়ে গিয়েছে প্রিয়াঙ্কার ফলোয়ারের সংখ্যা।
প্রিয়াঙ্কার হাতে একটি ট্যাটু আছে যা কি না তাঁর বাবার হাতের লেখা অনুসারে আঁকা। ‘ড্যাজিজ লিটল গার্ল’। ২০১৩ সালে বাবা অশোক চোপড়া ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ২০১২ সালে ট্যাটুটি করান অভিনেত্রী।
২০০৯ সালে, প্রিয়াঙ্কা এক সংবাদপত্রে নিজের কলাম লিখতে শুরু করেন। ‘দ্য প্রিয়াঙ্কা চোপড়া কলাম’। তাঁর সম্পর্ক, জীবনের অভিজ্ঞতা এবং পরামর্শ সম্পর্কে প্রিয়াঙ্কা লিখেছিলেন। তিনি একটি বইও লিখেছেন যার নাম ‘আনফিনিশড’।