Healthy Eating: শীতকাল এলেই বাড়ে রোগ-ভোগ, কী ধরনের খাবার খেলে কমবে সংক্রমণের ঝুঁকি? রইল আয়ুর্বেদিক টিপস
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Nov 11, 2023 | 3:00 PM
Health Tips: ঋতু পরিবর্তনের মুখে ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগে বাঙালি। শীতকাল এলেও রোগ যেন পিছু ছাড়ে না। বরং, এই মরশুমেই জাঁকিয়ে বসে জ্বর, কাশি, বাতের ব্যথার মতো একাধিক সমস্যা। এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকতে গেলে আয়ুর্বেদের টিপস মেনে খাওয়া-দাওয়া করুন।
1 / 8
ঋতু পরিবর্তনের মুখে ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগে বাঙালি। শীতকাল এলেও রোগ যেন পিছু ছাড়ে না। বরং, এই মরশুমেই জাঁকিয়ে বসে জ্বর, কাশি, বাতের ব্যথার মতো একাধিক সমস্যা। এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকতে গেলে আয়ুর্বেদের টিপস মেনে খাওয়া-দাওয়া করুন।
2 / 8
শীতের মরশুমে বদহজমের সমস্যা লেগেই থাকে। তাই কী ধরনের তেলে রান্না করছেন, তা খেয়াল রাখা জরুরি। ঘি, অলিভ অয়েল, তিলের তেল কিংবা বাদাম তেল দিয়ে রান্না করতে পারেন। এতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট।
3 / 8
আয়ুর্বেদের মতে, শীতকালে সকালবেলা খালি পেটে আমন্ড খান। আমন্ড হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখার পাশাপাশি ত্বকের জেল্লা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই বাদামে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের পাশাপাশি প্রয়োজন ভিটামিন রয়েছে। এটি বার্ধক্যের লক্ষণগুলো ধীর করে দেয়।
4 / 8
ঠান্ডা আবহাওয়ায় যেমন বাদাম খাবেন, তেমনই পাতে রাখুন মশলা ও ভেষজ উপাদানা। আদা, হলুদ, ধনে পাতা, গোলমরিচ, কারি পাতা ইত্যাদি উপাদান শীতকালে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশ হজমজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
5 / 8
শীতকালে আদা, দারুচিনি, লেমনগ্রাস, লবঙ্গের তৈরি ভেষজ চায়ে চুমুক দিন। আয়ুর্বেদের মতে এসব ভেষজ উপাদানে তৈরি চা লিভারকে ডিটক্সিফাই করে, শরীরকে গরম রাখে এবং দেহে রোগের ঝুঁকি কমায়। স্বাদের জন্য এই ধরনের চায়ে লেবুর রস ও মধু মেশাতে পারেন।
6 / 8
শীতে বাজারে প্রচুর তাজা শাকসবজি পাওয়া যায়। এই মরশুমে রোগের হাত থেকে দূরে থাকতে গেলে শাকসবজি খেতেই হবে। পালং শাক, মাশরুম, বেলপেপার, বিট, গাজরের মতো সবজি রোজের পাতে রাখুন।
7 / 8
মরশুমি শাকসবজির পাশাপাশি ফলও খেতে হবে। কমলালেবু, কিউই, বেদানা, আমলকির মতো মরশুমি ফল ডায়েটে রাখুন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেলে ইমিউনিটি বাড়বে এবং রোগের হাত থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
8 / 8
শীতে এলেও গরম দুধ খাওয়া বন্ধ করবেন না। এমনকি পনির, ছানা, দইয়ের মতো দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়া ছাড়লে চলবে না। এই ধরনের খাবার আপনার দেহে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করবে। পাশাপাশি একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাবে।