
তিন ম্য়াচের সিরিজে শ্রীলঙ্কাকে ক্লিন সুইপ করল ভারত। গ্রিনফিল্ড ইন্টারন্য়াশনাল স্টেডিয়ামে বিরাট কোহলির অপরাজিত ১৬৬ রানের ইনিংস। তাঁর এবং শুভমন গিলের শতরানের সৌজন্যে বিশাল স্কোর ভারতের। সিরাজের অনবদ্য বোলিংয়ে জয়ও ৩১৭ রানের বিশাল ব্যবধানে। (ছবি:টুইটার)

সিরিজে ২-০ এগিয়ে ছিল ভারত। রবিবার তিরুবনন্তপুরমে ৩১৭ রানে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ক্লিন সুইপ করেছে টিম ইন্ডিয়া। বছরের প্রথম ওডিআই সিরিজ ৩-০তে জয়। অতীতে এরকম বড় ব্যবধানে ভারতের জয়ের নজিরের দিকে রাখব চোখ। (ছবি:টুইটার)

২০২২ সালে অর্থাৎ গতবছর বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিল ভারত। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ছাড়াও ছিল ওডিআই সিরিজ। তিন ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজের শেষ ম্যাচ বিশাল ব্যবধানে জেতে ভারত।(ছবি:টুইটার)

চট্টগ্রামে ঈশান কিষাণের দ্বিশতরান ও বিরাট কোহলির শতরানে ভর করে চারশোর উপরে রান তোলে ভারত। যা টপকে যাওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল টাইগারদের কাছে। ম্যাচটি ২২৭ রানের বিশাল ব্যবধানে জেতে ভারত।(ছবি:টুইটার)

২০১৮ সালে মুম্বইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ২২৪ রানে জিতেছিল ভারত। লক্ষ্য ছিল ৩৭৮। ক্যারিবিয়ানরা ১৫৪ রানে গুটিয়ে যায়। (ছবি:টুইটার)

সিরিজের পঞ্চম ওডিআই ছিল সেটি। জোড়া শতরান করেন রোহিত শর্মা এবং অম্বাতি রায়াডু। রোহিত ১৩৭ বলে ১৬২ রানের ইনিংস খেলেন। রায়াডুর ৮১ বলে ১০০ রান। (ছবি:টুইটার)

২০০৭ সালে পোর্ট অব স্পেনে বারমুডার বিরুদ্ধে ২৫৭ রানে জিতেছিল ভারত। ৮৭ বলে ১১৪ রানে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন বীরেন্দ্র সেওয়াগ। আইসিসি ওডিআই ক্রিকেট বিশ্বকাপের ম্যাচ ছিল সেটি। (ছবি:টুইটার)

২০০৮ সালের এশিয়া কাপ। হংকংয়ের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে ৩৭৪ রান তুলেছিল ভারত। জবাবে ১১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় হংকং। ২৫৬ রানের বিশাল ব্যবধানে জেতে টিম ইন্ডিয়া। অধিনায়ক এমএস ধোনি (অপরাজিত ১০৯) এবং সুরেশ রায়নার (১০১) ব্যাটে জোড়া শতরান এসেছিল। (ছবি:টুইটার)