রাত পোহালেই বাজেট। তৃতীয় দফায় মোদী সরকারের প্রথম বাজেট এটা। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা অনেক রয়েছে এই বাজেট ঘিরে। এবারের বাজেটে যে ঘোষণাগুলির দিকে সকলের থাকবে, তার মধ্য়ে অন্য়তম হল স্বাস্থ্য খাত। এবারের বাজেটে কী কী বড় ঘোষণা হতে পারে স্বাস্থ্য খাতে?
বাজেটে বরাবরই সরকার স্বাস্থ্য খাতের উপরে বিশেষ জোর দেয়। করোনাকালের পর তো বাজেটে স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্ব বেড়েছে আরও বেশি। এবারেও বাজেটে ভাল চিকিৎসার সুযোগ, গুণগত মান বৃদ্ধি, গবেষণা ও উন্নয়নের উপরে জোর দেবে সরকার, এমনটাই প্রত্যাশা।
জিডিপির ২.৫ শতাংশ স্বাস্থ্য়খাতে খরচ করার জন্য ২০২৫ সাল পর্যন্ত ডেডলাইন স্থির করেছিল ন্যাশনাল হেলথ পলিসি। ২০২৪-২৫ অন্তর্বর্তী বাজেটে সরকার স্বাস্থ্য়খাতে ৯০,১৭১ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই বরাদ্দ ছিল ৭৯,২২১ কোটি টাকা।
অন্তর্বর্তী বাজেটে ৯ থেকে ১৪ বছর বয়সী কন্যাসন্তানদের সার্ভাইকাল ক্য়ানসারের টিকাকরণের উদ্যোগের ঘোষণা করা হয়েছিল।
আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বরাদ্দ ৭২০০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫০০ কোটি টাকা করা হয়েছিল।
মিশন ইন্দ্রধনুষের অধীনে টিকাকরণের হার বৃদ্ধি ও সুষ্ঠভাবে ম্যানেজমেন্টোর জন্য আনঅর্গানাইজড ওয়ার্কার আইডেন্টিফিকেশন নম্বর প্ল্যাটফর্ম তৈরির ঘোষণা করা হয়েছিল।
এবারের বাজেটে সরকার আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের অধীনে দেশের নাগরিকদের আরও অন্তর্ভুক্ত করার দিকে জোর দিতে পারে।
পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিমার সরলীকরণ, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার খরচ কমানোর উপরে বিশেষ জোর দিতে পারে সরকার।