Ayurvedic Tips: নিয়ন্ত্রণহীন জীবনযাত্রার কারণে আজ মানুষ টাইপ-২ ডায়াবেটিসের শিকার। আর এই অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যও লাইফস্টাইলেই পরিবর্তন আনতে হবে। আয়ুর্বেদে এমন বেশ কিছু ভেষজের উল্লেখ রয়েছে যা ইনসুলিন ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে।
নিয়ন্ত্রণহীন জীবনযাত্রার কারণে আজ মানুষ টাইপ-২ ডায়াবেটিসের শিকার। আর এই অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যও লাইফস্টাইলেই পরিবর্তন আনতে হবে। প্রথমত, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন। আয়ুর্বেদে এমন বেশ কিছু ভেষজের উল্লেখ রয়েছে যা ইনসুলিন ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে।
1 / 6
ভারতীয় রান্নায় ব্যাপক ভাবে কারি পাতা ব্যবহার করা হয়। অনেকেই হয়তো জানেন না যে, এই পাতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। কারি পাতা চিবোলে রক্তে শর্করার পরিমাণে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। এর মধ্যে থাকা ফাইবার হজম ও বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
2 / 6
গিলয় হচ্ছে এমন একটি ভেষজ যা আয়ুর্বেদে ব্যাপক পরিমাণে ব্যবহার করা হয়। গিলয় চিবিয়ে খেলে ইনসুলিন ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশাপাশি শরীরে উন্নত হয় রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও। এছাড়াও এই ভেষজ লিভারের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে সাহায্য করে।
3 / 6
সুগার লেভেল মাত্রা ছাড়ালেই নিম পাতা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই অভ্যাস আদতে স্বাস্থ্যকর। নিম পাতা এর ওষুধি গুণের জন্যই পরিচিত। নিম পাতা চিবিয়ে না খেলেও আপনি নিম পাতার তৈরি চা পান করতে পারেন। এতেও নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তে শর্করার মাত্রা।
4 / 6
অশ্বগন্ধা হল এমন একটি ভেষজ যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। আর এই কারণে এটি আয়ুর্বেদে ব্যবহার করা হয়। অশ্বগন্ধা সুগার লেভেলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
5 / 6
গুড়মার একটি ইনসুলিন সংবেদনশীল। এই গাছের পাতায় রেজিন, অ্যালবুমিন, ক্লোরোফিল, কার্বোহাইড্রেট, টারটারিক অ্যাসিড, ফরমিক অ্যাসিড, বিউটেরিক অ্যাসিড এবং অ্যানথ্রাকুইনোন ডেরিভেটিভ থাকে। তাই এর পাতা চিবিয়ে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না।
