কলা এনার্জির দুর্দান্ত উৎস। এটি পটাসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ, যা শরীরে শক্তি প্রদান করতে সহায়তা করে। তাছাড়া ফাইবারসমৃদ্ধ কলা, অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং মেটাবলিজম ত্বরান্বিত করতেও অত্যন্ত সহায়ক।
ডায়েটিশিয়ান এবং চিকিৎসকেরা প্রায়ই দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। দই শরীরকে শীতলতা প্রদান করার পাশাপাশি, শক্তি প্রদান করতেও সক্ষম। দই ম্যাগনেসিয়ামে পরিপূর্ণ, এটি একটি খনিজ যা শরীরে এনার্জি প্রদান করে। এছাড়াও, দই হজম ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।
শীতলতা প্রদানকারী ডাবের জল, শরীরের ক্লান্তি দূর করতে দুর্দান্ত কার্যকর। ডাবের জল শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি, তাৎক্ষণিক শক্তি বর্ধক হিসেবেও কাজ করে। শরীর থেকে সমস্ত ক্ষতিকারক বর্জ্যও বের করে দেয়।
পুষ্টির পাওয়ার হাউজ হল বাদাম। বাদাম স্বাস্থ্যকর পুষ্টিগুণে ভরপুর, যা শরীরকে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং হেলদি ফ্যাট রয়েছে, যা শরীরকে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।
প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম এনার্জির দুর্দান্ত উৎস। ডিমে লিউসিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিড বর্তমান, যা শরীরের শক্তি উৎপাদনকে উদ্দীপিত করতে সহায়তা করে।
চকোলেটে থাকা চিনি এবং ক্যাফেইন উভয়ই কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মাত্রা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি, এটি শক্তি বর্ধক হিসেবেও কাজ করে। চকোলেটে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য বর্তমান। এটি উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং প্রদাহের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।