কেক: কেক হচ্ছে স্লো পয়জেন। অর্থাৎ ধীরে ধীরে আপনার শরীরে প্রভাব ফেলবে। তাছাড়া এর মধ্যে প্রচুর চিনি থাকে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই কেকের থেকে দূরে থাকাই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
প্রক্রিয়াজাত খাদ্য: যে কোনও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, যেমন চিপস, বার্গার ইত্যাদি শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। এগুলো ওজন তো বৃদ্ধি করেই তার সঙ্গে বাড়িয়ে তোলে এলডিএল কোলেস্টেরলের পরিমাণ।
ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস: ফ্রেঞ্চ ফাইস ঝাঁকা তেলে ভাজা হয়। এই অতিরিক্ত পরিমাণ রিফাইন তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সক্ষম। তাই ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস বা যে কোনও ধরনের ডিপ ফ্রাই জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
ঢ্যাঁড়শ: ঢ্যাঁড়শের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে, যা কোলেস্টেরলকে রাখে নিয়ন্ত্রণে।
বাদাম: বাদাম এমন একটি খাদ্য তা শরীরে যাবতীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। বিশেষত আমন্ড, পিনাট, আখরোটের মত বাদামগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ওটস: স্বাস্থ্যকর জলখাবার হিসাবে সবসময় ওটসের নাম সবার ওপরে থাকে। এই খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম।