১ মাস ডায়েট ও ওয়ার্কআউটে এক চুলও ওজন কমেনি? কোথায় ভুল হচ্ছে, জানুন
megha |
Feb 22, 2024 | 8:15 AM
Weight Loss Tips: ছিপছিপে চেহারায় থাকতে কার না ভাল লাগে। কিন্তু নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়া ও শরীরচর্চা করেও যখন ওজন মেশিনের কাঁটা এক চুলও সরে না, তখনই মন খারাপ হয়ে যায়। অনেক সময় লাইফস্টাইলের কোনও ভুল কিংবা কোনও শারীরিক অবস্থার কারণেও ওজন কমতে চায় না।
1 / 8
ডায়েট ও শরীরচর্চা—এই দুটি বিষয় ছাড়া এক চুলও ওজন কমানো যায় না। কিন্তু অনেকে ক্ষেত্রেই নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়া করে, জিমে গিয়ে ঘাম ছড়িয়েও ওজন কমানো যায় না।
2 / 8
3 / 8
ছোট থেকে বড়- অধিকাংশেরই বর্তমানে প্রধান সমস্যা হল, দেহের অতিরিক্ত ওজন। অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য অনেকে ব্রেকফাস্ট করেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারও খান না। তবু ওজন বেড়ে যায়
4 / 8
ক্যালোরি মেপে খাবার খাচ্ছেন, টানা ৩০ মিনিট জিমে কাটাচ্ছেন। কিন্তু মানসিক চাপকে কিছুতেই কমাতে পারছেন না। মানসিক চাপের কারণে ওজন বাড়ে। মানসিক চাপ বাড়লে দেহে কর্টিসল হরমোন উৎপন্ন হয়, যা ওজন বাড়িয়ে তোলে।
5 / 8
কাজের চাপে ঘুমের সময় কমেছে। সময়মতো ঘুম আসে না চোখের পাতায়। ৭ ঘণ্টাও ঠিকমতো ঘুম হয় না। রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যায়। ঘুমের অভাবেও দেহে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বাড়ে, যা ওবেসিটিকে ট্রিগার করে। ওজন কমাতে গেলেও ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম দরকার।
6 / 8
ডায়েটের প্রথমদিন শুরু করুন এক গ্লাস জল দিয়ে। তাহলে শরীর সতেজ থাকবে, ফলে শরীর কম ক্যালোরি গ্রহণ করবে। এরপর ইডলি বা ধোসা দিয়ে ব্রেকফাস্ট করুন। এগুলি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং পাচনক্রিয়াও ঠিক রাখে। এছাড়া মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে
7 / 8
পুষ্টিকর খাবারই রাখছেন পাতে। তাতেও দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি তৈরি হতে পারে। সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এই পুষ্টির ঘাটতি আপনার ওয়েট লসের জার্নিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
8 / 8
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। পিসিওডি, থাইরয়েড, মেনোপজের মতো অবস্থায় হরমোনের ভারসাম্যহীনতা খুব কমন। এই ধরনের সমস্যা থাকলে ওজন কমাতে একটু বাধা আসে।