Uric Acid Level: গাউটের ব্যথায় কাতরাচ্ছেন? ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে গরমে যা কিছু মেনে চলবেন

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Apr 17, 2023 | 1:32 PM

Summer Health Tips for Gout: ইউরিক অ্যাসিড কিডনির মাধ্যমে প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেলে তা ছোট ছোট পাথরের রূপ নেয়। এই গাউট বাতের ব্যথার মতোই যন্ত্রণাদায়ক। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা থেকে রেহাই পেতে মেনে চলুন লাইফস্টাইল টিপস।

1 / 8
সুগার, উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মতোই মানুষের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেড়েই চলেছে। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে সেটা জমতে থাকে গোড়ালি, পায়ের আঙুল, গাঁটে গাঁটে জমতে থাকে। এই অবস্থাকে বলে গাউট।

সুগার, উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মতোই মানুষের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেড়েই চলেছে। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে সেটা জমতে থাকে গোড়ালি, পায়ের আঙুল, গাঁটে গাঁটে জমতে থাকে। এই অবস্থাকে বলে গাউট।

2 / 8
ইউরিক অ্যাসিড হল একটি বর্জ্য পদার্থ, যা শরীরে পিউরিন ভেঙে উৎপন্ন হয়। আমরা যে সব খাবার খাই তার মধ্যেই এই পিউরিন পাওয়া যায়। ইউরিক অ্যাসিড কিডনির মাধ্যমে প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেলে তা ছোট ছোট পাথরের রূপ নেয়। এই গাউট বাতের ব্যথার মতোই যন্ত্রণাদায়ক।

ইউরিক অ্যাসিড হল একটি বর্জ্য পদার্থ, যা শরীরে পিউরিন ভেঙে উৎপন্ন হয়। আমরা যে সব খাবার খাই তার মধ্যেই এই পিউরিন পাওয়া যায়। ইউরিক অ্যাসিড কিডনির মাধ্যমে প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেলে তা ছোট ছোট পাথরের রূপ নেয়। এই গাউট বাতের ব্যথার মতোই যন্ত্রণাদায়ক।

3 / 8
গরমে এই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে, আপনাকে কয়েক বিষয় মাথায় রেখে চলতে হবে। যেমন, গরমে অনেকের মধ্যে ঠান্ডা বিয়ারে চুমুক দেন। এই বদঅভ্যাসে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। মদ্যপানে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।

গরমে এই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে, আপনাকে কয়েক বিষয় মাথায় রেখে চলতে হবে। যেমন, গরমে অনেকের মধ্যে ঠান্ডা বিয়ারে চুমুক দেন। এই বদঅভ্যাসে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। মদ্যপানে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।

4 / 8
অ্যালকোহল যুক্ত পানীয় ছাড়াও যদি সোডা বা অন্য কোনও ঠান্ডা পানীয় পান করেন, তাতেও বাড়তে পারে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। সোডা জাতীয় পানীয়তে পিউরিনের পরিমাণ বেশি থাকে না, কিন্তু এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ থাকে। এটা গাউটের কারণ হতে পারে।

অ্যালকোহল যুক্ত পানীয় ছাড়াও যদি সোডা বা অন্য কোনও ঠান্ডা পানীয় পান করেন, তাতেও বাড়তে পারে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। সোডা জাতীয় পানীয়তে পিউরিনের পরিমাণ বেশি থাকে না, কিন্তু এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ থাকে। এটা গাউটের কারণ হতে পারে।

5 / 8
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে কিডনিতে পাথরের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তার উপর এই গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়। তাই গরমে প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। এতে প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়ে যাবে।

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে কিডনিতে পাথরের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তার উপর এই গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়। তাই গরমে প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। এতে প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়ে যাবে।

6 / 8
সোয়াবিন, মাশরুমের মতো খাবারগুলো এই গরমে এড়িয়ে চলুন। তার সঙ্গে সীমিত পরিমাণে মাংস খান। মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। একইভাবে, সামুদ্রিক মাছ এড়িয়ে চলুন।

সোয়াবিন, মাশরুমের মতো খাবারগুলো এই গরমে এড়িয়ে চলুন। তার সঙ্গে সীমিত পরিমাণে মাংস খান। মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। একইভাবে, সামুদ্রিক মাছ এড়িয়ে চলুন।

7 / 8
গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন আম, আঙুর, ন্যাশপাতি, চেরি ইত্যাদি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এর বদলে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল বেশি করে খান। এই গরমে আপনি লেবুর রস বা লেবুর জল পান করতে পারেন। এছাড়া কিউই, টমেটো, পেয়ারার মতো ফল খেতে পারেন।

গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন আম, আঙুর, ন্যাশপাতি, চেরি ইত্যাদি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এর বদলে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল বেশি করে খান। এই গরমে আপনি লেবুর রস বা লেবুর জল পান করতে পারেন। এছাড়া কিউই, টমেটো, পেয়ারার মতো ফল খেতে পারেন।

8 / 8
গরমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সাহায্য নিতে পারেন। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করুন। এতে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে।

গরমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সাহায্য নিতে পারেন। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করুন। এতে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে।

Next Photo Gallery