Yogurt-Raisin: টক দইয়ের উপর কিশমিশ ছড়িয়ে খান, পেটের রোগ-ভোগ দূর হবে দু’দিনে
Healthy Food: রোজ ঘরে পাতা টক দই খাচ্ছেন? উপর দিয়ে ছড়িয়ে দিন কিশমিশ। কিংবা দই বসানোর সময় আপনি দুধের মধ্যেই কিশমিশ মিশিয়ে দিতে পারেন। টক দইয়ের সঙ্গে কিশমিশ মিশিয়ে খেলে বেড়ে যাবে পুষ্টিগুণ। টক দই ও কিশমিশ খাওয়া কতটা উপযোগী, চলুন দেখে নেওয়া যাক।
রোজ ঘরে পাতা টক দই খাচ্ছেন? উপর দিয়ে ছড়িয়ে দিন কিশমিশ। টক দইয়ের সঙ্গে কিশমিশ মিশিয়ে খেলে বেড়ে যাবে পুষ্টিগুণ। টক দই ও কিশমিশ খাওয়া কতটা উপযোগী, চলুন দেখে নেওয়া যাক।
টক দই ও কিশমিশ একসঙ্গে খাওয়ার অর্থ, এতে আপনি প্রিবায়োটিক ও প্রোবায়োটিক দুটোই একসঙ্গে পেয়ে যাবেন। এগুলো আপনার হজম স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেট সংক্রান্ত রোগ দূরে রাখে।
টক দইতে কিশমিশ মেশালে এটি সমস্ত খারাপ ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে ভাল ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এতে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা সহজেই এড়ানো যায়।
জয়েন্টে ব্যথা, বাতের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছেন? দই-কিশমিশ খান। এই খাবারে ভরপুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম রয়েছে। এটি দাঁত ও মজবুত হাড় গঠনে সাহায্য করে। বাতের ব্যথা থেকেও উপশম পাবেন।
কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন? পাতে রাখুন টক দই ও কিশমিশ। এই সংমিশ্রণ রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। পাশাপাশি রক্তচাপকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।
অনেকে মেয়েরাই ঋতুস্রাবের সময় তলপেটে ব্যথা, পেশিতে খিঁচুনির সমস্যায় ভোগেন। এই সময় টক দই ও কিশমিশ খেলে আপনি ঋতুস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
ওজন কমাতে পারে টক দই ও কিশমিশ। এই খাবারের মধ্যে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। খিদের মুখে টক দই ও কিশমিশ খেলে এটি আপনার পেট দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত ভর্তি রাখে। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
দই বসানোর সময় আপনি দুধের মধ্যেই কিশমিশ মিশিয়ে দিতে পারেন। এছাড়া দই পাতার পরও আপনি উপর দিয়ে কিশমিশ ছড়িয়ে খেতে পারেন। এটি খেলে আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।