ফলের রাজা আম। গ্রীষ্মে ছোট থেকে বয়স্ক, সকলের প্রিয় এই ফল। ভিটামিন-এ, সি, বি৬-সহ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর আম স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তবে সকলের জন্য আম উপকারী নয়
বিশেষজ্ঞ ও ডাক্তারদের মতে, আম কম মাত্রায় খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যের উপর কোনও প্রভাব পড়ে না। নিয়ম মেনে, টিফিনের সময় স্বাদ বদলাতে আমের এক টুকরো খেলে সুগারের রোগীদের শরীরে কোনও ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে আমের রস খেলে শরীর থাকে হাইড্রেটেড ওস্বাস্থ্যকর থাকে।
প্রতিদিন ৪-১০টি কিসমিস খাওয়া উচিত। তবে কিসমিসে শর্করা রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কিসমিস এড়িয়ে চলা উচিত
পাকা আম ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায়। তাই যাঁরা ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বা গাঁটে ব্যথায় ভুগছেন, তাঁদের পাকা আম খাওয়া উচিত নয়
অসহ্য গরমে রসাল, মিষ্টি আম সবচেয়ে উপকারী ও সুস্বাদু একটি ফল। বিশেষ করে গরমের দিনগুলিতে আম না খেলেই পস্তাতে হবে। শুধু আম ফল হিসেবে নয়, আমের রসও অত্যন্ত উপকারী ও সতেজ পানীয়। মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা রয়েছে, সুগারের রোগী হলে কখনও আম খাওয়া যায় না। আম খেলেই সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।
তরমুজের ৮০-৯০ শতাংশ জল। ফলে শরীর হাইড্রেটেড রাখতে তরমুজের জুড়ি নেই। হাইড্রেটেড থাকলে প্রচণ্ড গরমেও শরীর ঠান্ডা থাকবে। এছাড়া ত্বকও থাকবে সতেজ। ব্রণ, পিম্পলসের সমস্যা অনেকটা এড়ানো যাবে
বাজার থেকে পাকা আম কিনে আনার সঙ্গে সঙ্গেই খাওয়া উচিত নয়। খাওয়ার আগে অন্তত এক-দেড় ঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখুন। ঈষদুষ্ণ জল হলে ভাল, নয়তো সাধারণ তাপমাত্রার জলেই ভিজিয়ে রাখুন। তারপর আম খান