পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম থেকে বঞ্চিত ৬১ শতাংশ ভারতীয়, কারণ জানলে চমকে যাবেন!
Sleep: ২০১৯ সালে আমেরিকায় ঘুম নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল। সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম থেকে বঞ্চিত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ভারত। প্রথমে ছিল জাপান। সমীক্ষা আরও বলছে, কোভিড ১৯ মানুষের ঘুমের অভ্যাসে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলেছে। আর পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের অভাবে মানুষের মধ্যে স্থূলতা, ডায়াবেটিসের মতো একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
সুস্থ থাকতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুম হলে সারাদিন কাজ করার তেমন শক্তি পাওয়া যায় না। তবে জানেন কি এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যাঁরা দিনের পর দিন রাতের পর রাত ভাল করে ঘুমোন না?(ছবি:Pinterest)
হ্যাঁ, এমনটাই বলছে গবেষণা। সম্প্রতি একটি গবেষণার ফল সামনে এসেছে, যেখানে দাবী করা হয়েছে ৬১ শতাংশ ভারতীয় পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোন না। (ছবি:Pinterest)
গবেষণা পত্রটির নাম ‘How India Sleeps।’ ভারতের ৩০৯ টি জেলার ৪১,০০০ হাজার মানুষের উপর বিগত ১২ মাস ধরে এই গবেষণা চালানো হয়েছে। (ছবি:Pinterest)
যার মধ্যে ৬৬ শতাংশ পুরুষ ও ৩১ শতাংশ মহিলা। সমীক্ষায় উঠে এসেছে ৬১ শতাংশ মানুষ ভাল করে ঘুমোন না। সুস্থ থাকতে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির ৮-৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। (ছবি:Pinterest)
কিন্তু সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের একটা বড় অংশের চোখেই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নেই। ৬১ শতাংশের ২৩ শতাংশ রাতে মাত্র ৪ ঘণ্টা ঘুমোয়। বাকি ২৮ শতাংশ মানুষ গড়ে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোন। আর মাত্র ৫-৬ শতাংশ রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোন, অর্থাৎ ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা। (ছবি:Pinterest)
কেন ৬১ শতাংশ মানুষ রাতে ঠিকমতো ঘুমোন না জানেন? গবেষণা পত্রে উল্লেখ রয়েছে, ঘন-ঘন বাথরুমে যাওয়া, ফোন চেক করার কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতে পারেন না তাঁরা। (ছবি:Pinterest)
গবেষণা পত্রে এও উল্লেখ রয়েছে রাতে ফোন বা মেসেজের উত্তর দিতে গিয়েও অনেকে জেগে থাকেন। বাচ্চা বা সঙ্গীর কারণেও অনেকে ঘুমোতে পারেন না। ২০১৯ সালে আমেরিকায় ঘুম নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল। সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম থেকে বঞ্চিত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ভারত। প্রথমে ছিল জাপান। (ছবি:Pinterest)
সমীক্ষা আরও বলছে, কোভিড ১৯ মানুষের ঘুমের অভ্যাসে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলেছে। আর পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের অভাবে মানুষের মধ্যে স্থূলতা, ডায়াবেটিসের মতো একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। (ছবি:Pinterest)