Cold and Flu: কাশি হলেও বুকে জমা কফ বেরোচ্ছে না? এই পানীয়তে চুমুক দিলে মিলবে জ্বর-সর্দি থেকে মুক্তি
Winter Health: তাপমাত্রা কমলেও শীতের দেখা নেই বঙ্গে। কিন্তু সন্ধেবেলা মাফলার না ঢাকা দিয়ে মোটরবাইক চালালেই বিপদ। তাতেও ঠান্ডা লাগাকে রুখে দেওয়া যাচ্ছে না। বরং, কেশেই চলেছে সিংহভাগ বাঙালি। ঋতু পরিবর্তনের মুখে, জ্বর-সর্দি খুব সাধারণ। কিন্তু এর থেকে মুক্তির উপায় খুঁজতে হবে।
তাপমাত্রা কমলেও শীতের দেখা নেই বঙ্গে। কিন্তু সন্ধেবেলা মাফলার না ঢাকা দিয়ে মোটরবাইক চালালেই বিপদ। তাতেও ঠান্ডা লাগাকে রুখে দেওয়া যাচ্ছে না। বরং, কেশেই চলেছে সিংহভাগ বাঙালি।
ঋতু পরিবর্তনের মুখে, জ্বর-সর্দি খুব সাধারণ। কিন্তু ঘাম আর ঠান্ডা হাওয়ার মাঝে অনবরত কাশি বিরক্তিকর হয়ে উঠছে। সময় থাকতে সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে এখান থেকে নিউমোনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
দীর্ঘদিন ধরে জ্বর-সর্দি না কমলে আপনাকে অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্য নিতেই হবে। তখন শুধু প্যারাসিটামল খেয়ে আপনি সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাবেন না। কিন্তু কাশি দূর করার জন্য কফ সিরাপ যথেষ্ট নয়।
কাশির সঙ্গে সর্দি বেরিয়ে গেলে ভাল। কিন্তু বুকে যদি শ্লেষ্মা জমে, সেটা ক্ষতিকর। আবার যদি ক্রমাগত খুশখুশ কাশি হতে থাকে, সেটাও কিন্তু ভাল নয়। আর কাশির চিকিৎসা হিসেবে কফ সিরাপ সবসময় সেরা ফল দেয় না।
সর্দি-কাশিতে ভুগলে অ্যান্টিবায়োটিকের পাশাপাশি আপনি ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্য নিতে পারেন। যদি জ্বর-সর্দি নাও হয়ে থাকে, তাও এই ঋতু পরিবর্তনের মুখে সুরক্ষা কবচ জরুরি। এক্ষেত্রে আপনি হলদি-দুধ পান করুন।
সর্দি, কাশি ও গলাব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রোজ হলুদ মেশানো দুধ পান করুন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম এক গ্লাস হলুদ দুধ পান করুন। এই পানীয় বাড়াবে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা।
এক কাপ গরম দুধে আধ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো আর গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। স্বাদের জন্য ১ টেবিল চামচ মধুও মেশাতে পারেন। এই পানীয় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানে পরিপূর্ণ।
গরম হলুদ-দুধ পান করলে গলা ব্যথা কমবে, বুকে জমে থাকা কফও দূর হয়ে যাবে। পাশাপাশি খুসখুসে কাশির সমস্যাও দূর করে দেবে এই পানীয়। এছাড়া হলদ দুধ রাতে পান করলে অনিদ্রার সমস্যা দূর হবে।