অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ ( Unwanted Pregnancy)এড়াতে কিন্তু আমাদের প্রথম থেকেই সচেতন থাকতে হবে। নিজের ক্ষণিকের কারণ যেন অন্যের দুশ্চিন্তা হয়ে না দাঁড়ায় সেদিকেই নদর রাখতে হবে। যে কারণে গর্ভনিরোধক বা কনডোমের ব্যবহার এত জরুরি। এছাড়াও চিকিৎসা পদ্ধিত মেনে যে গর্ভনিরোধক কৌশল কাজে লাগানো হয় তা কিন্তু রীতিমতো ঝুঁকিপূর্ণ। গর্ভনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কিছু ওষুধ অবশ্যই খাবেন। তবে নিয়মিত ভাবেও এই বার্থ কনট্রোল পিল খাওয়া ঠিক নয়। এতে প্রভাব পড়ে শরীরে। আর তাই প্রথম থেকেই এই সচেতনতা
তবে এই জন্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কিন্তু সবথেকে ভাল হল গর্ভনিরোধক পিল। তবে তা বেশি না খাওয়াই ভাল। আর খেলে কিন্তু চিকৎসকের পরামর্শ নিয়ে অবশ্যই খাবেন। এছাড়াও রোজকার ডায়েটে যে সব রাখাবর কিন্তু রাখতেই হবে--
পার্সলে পাতা- পার্সলে হল সহজলভ্য ভেষজ। অনেক রান্নাতেই এই পাতা ব্যবহার করা হয়। এই পাতার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ফলে জৈব নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই পাতা খুবই কার্যকরী
ভিটামিন সি- জন্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে খুবই বাল কাজ কপে ভিটামিন সি। লেবু, আমলকি, পেয়ার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। গর্ভাবস্থায় এই ভিটামিন সি এড়িয়ে চলার কথা বলা হয়। তাই অসুরক্ষিত যৌন সংসর্গের তিন দিন পর্যন্ত ৫০০ মিলিগ্রাম করে ভিটামিন সি খান। সকাল আর রাতে দিনে মোট দুবার। সেই সঙ্গে প্রেপেগন্যান্সি টেস্ট করাতেও ভুলবেন না।
শুকনো অ্যাপ্রিকট- শুকনো অ্যাপ্রিকটট ভাল করে গুঁড়ো করে নিতে হবে।এবার উষদুষ্ণ জলে মধু মিশিয়ে ওই ফলের গুঁড়ো মিশিয়ে তা খেতে হবে। এতেও খানিক সমস্যার সমাধান হয়।
পেঁপে- পেঁপেও কিন্তু গর্ভপাত রোধে প্রাকৃতিক ভাবে গর্ভনিয়ন্ত্রণে যাহায্য করে। যে কারণে যাঁরা গর্ভবতী তাঁদের পেঁপে এড়িয়ে চলার কথা বলা হয়। গর্ভপাত ছাড়াও অন্যান্য সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি। তবে এসব ঘরোয়া ভরসায় না থেকে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাওয়াই শ্রেয়।