Apple Cider Vinegar: শ্যাম্পুর বদলে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করছেন? চুলের কোনও ক্ষতি করছেন না তো!
চুলের সমস্যা থেকে পিছু হঠাতে এখন অনেকেই ঘরোয়া টোটকার বেছে নিচ্ছেন। একই সঙ্গে এখন জনপ্রিয়তা বেড়েছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের। শ্যাম্পুর বদলে অনেকেই এই ভিনিগার দিয়ে চুল ধোয়া শুরু করে দিয়েছেন। কিন্তু এতে কি কোনও উপকার হচ্ছে?
চুলের সমস্যা থেকে পিছু হঠাতে এখন অনেকেই ঘরোয়া টোটকার বেছে নিচ্ছেন। রাসায়নিক শ্যাম্পুর বদলে অনেকেই এখন ভেষজ উপাদানের উপর বেশি ভরসা রাখছেন। একই সঙ্গে এখন জনপ্রিয়তা বেড়েছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের। শ্যাম্পুর বদলে অনেকেই এই ভিনিগার দিয়ে চুল ধোয়া শুরু করে দিয়েছেন। কিন্তু এতে কি কোনও উপকার হচ্ছে?
বেশ কিছু কেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্যাম্পুর বদলে দিব্যি ব্যবহার করা যেতে পারে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এতে মাথার স্ক্যাল্পে জমে থাকা ময়লা সহজেই দূর হয়ে যায়। তাছাড়া এতে চুলের উপরও কোনও কু-প্রভাব ফেলে না।
পাশাপাশি যাঁদের চুলে রঙ করানো রয়েছে, তাঁরাও ব্যবহার করতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। অনেক সময় রাসায়নিক পণ্য ব্যবহারে চুলের রঙ হালকা হয়ে যায়। কিন্তু অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহারের ক্ষেত্রে এমন কোনও সমস্যা দেখা যায় না।
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের মধ্যে ভিটামিন বি, ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এই সব উপাদানগুলো সুন্দর চুল গঠনের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রাণহীন চুলে জেল্লা ফেরানোর জন্য দারুণ উপযোগী অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার।
সব ধরনের চুলের জন্য অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার উপকারী হলেও এটি ব্যবহার করারও কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই অর্থে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না ফেললেও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে সরাসরি চুলে ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে চুল রুক্ষ হয়ে যায়।
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে কখনওই সরাসরি চুলে বা স্ক্যাল্পে ব্যবহার করবেন না। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সঙ্গে জল মিশিয়ে ব্যবহার করুন। তিন টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার নিন। এর সঙ্গে এক কাপ জল মেশান। এবার এই মিশ্রণটি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।