Immunity Booster: ঠান্ডা-গরমে ঘন ঘন হাঁচি-সর্দিতে কাবু! ডায়েটে অবশ্যই থাকুক ইমিউনিটি-বৃদ্ধিকারী এই ৭ খাবার
TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস
Mar 08, 2022 | 6:08 PM
Seasonal Infections: বিদায় নিয়েছে শীতকাল। গরমের শুরুতেই শুরু হয়েছে ঘন ঘন হাঁচি, সর্দি, কাশি, ফ্লুয়ের মত ঋতু সংক্রমণের একটি অ্যালার্জির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হওয়া কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয়।
1 / 10
বিদায় নিয়েছে শীতকাল। গরমের শুরুতেই শুরু হয়েছে ঘন ঘন হাঁচি, সর্দি, কাশি, ফ্লুয়ের মত ঋতু সংক্রমণের একটি অ্যালার্জির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হওয়া কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয়।
2 / 10
শীত থেকে গ্রীষ্মে পরিবর্তন হতেই দিনের বেলায় ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য তৈরি হয়েছে। তাই এই ঋতু পরিবর্তনের সময় খাদ্যতালিকায় কিছু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খাবার যোগ করার পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা। যাতে এই পরিবর্তনশীল আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সাহায্য করতে পারে।
3 / 10
বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত এমন মরশুমি সাতটি খাবারের তালিকা এখানে দেওয়া হল। সেগুলি দেখে নিন একনজরে...
4 / 10
সাইট্রাস জাতীয় ফলের ক্ষমতা- মোসাম্বি, কমলালেবু, লেবু, আমলা, পেয়ারা,কিউইর মতো সাইট্রাস জাতীয় ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খান। ভিটামিন সি কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিকারী পুষ্টি হিসেবে বলা হয়। ঋতুগত অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে ও বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
5 / 10
গোলমরিচ ও হলুদ- কালো মরিচ (পাইপেরিন) এবং হলুদ (কারকিউমিন) হল অন্যতম ভারতীয় মশলা। শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এতে। এই দুই উপকরণের ফলে সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে, মেজাজ উন্নত করতে, ঘুমের উন্নতি করতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। হলুদ মরিচের দুধ, হলুদ চা, গোলমরিচের রসম, গোলমরিচের গুঁড়ো দিয়ে সালাদ খেতে পারেন।
6 / 10
মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস। বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬, পটাসিয়াম দিয়ে পরিপূর্ণ এই সবজি ইমিউন সিস্টেম উন্নত করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে ও হজমের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের জন্য একটি সেরা স্ন্যাকিং বিকল্প হিসাবে কাজ করে। প্যানকেক, তাজা ফলের ঘরে তৈরি জ্যাম বা ইয়াম মধু বা গরম চকোলেট সিরাপ দিয়ে পরিবেশন করা যেতে পারে।
7 / 10
কুমড়ো ও গাজর: কুমড়ো ও গাজরে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। কুমড়া গাজরের স্যুপ, কুমড়া প্যানকেক এবং গাজরের ক্ষীর হিসাবে খাওয়া যেতে পারে।
8 / 10
ডিম: ডিম হল একটি সম্পূর্ণ খাবার। প্রধানত শিশুদের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে এতে। স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে প্রতিদিন ১-২টি ডিম খেতে পারেন। ভালো হজমের জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় প্রোটিন অন্তর্ভুক্ত করলে ভালো পরিমাণে জল পান করুন।
9 / 10
বাদাম- বাদাম হল অন্যতম সেরা পুষ্টিকর খাবার। সব ঋতুতেই দেহে শক্তি মজুত করতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফলিক অ্যাসিড, নিয়াসিন ও ভিটামিন ই ও বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, তামা, জিঙ্কের মত খনিজ মজুত রয়েছে। হবু মা, স্তন্যদানকারী মহিলা এবং শিশুদের জন্য দুরন্ত খাবার।
10 / 10
তরমুজ- ক্যান্টালোপ, তরমুজ, মাস্কমেলন ইত্যাদিতে ভাল পরিমাণে জল, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ, বি৬, নিয়াসিন রয়েছে। শরীরের তাপমাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, হাইড্রেট রাখে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। র্ভবতী মায়েদের জন্য এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।