প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে এ বারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে ইতিহাস গড়েছিল মরক্কো (Morocco)। আল বায়াত স্টেডিয়ামে কাতার বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল মরক্কো ও ফ্রান্স (France)। কিলিয়ান এমবাপেদের (Kylian Mbappe) কাছে হেরে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন ভেঙে গিয়েছে মরক্কোর। এই ম্যাচে বিশেষ নজর ছিল দুই বন্ধুর দিকে। তাঁরা এই ম্যাচে ছিলেন প্রতিপক্ষ। কথা হচ্ছে কিলিয়ান এমবাপে ও আশরাফ হাকিমিকে (Achraf Hakimi) নিয়ে। ম্যাচের শেষে হার-জিত ভুলে দু'জন মাতলেন বন্ধুত্বে। (ছবি-ফিফা)
মরক্কোর বিরুদ্ধে আল বায়াত স্টেডিয়ামে ২-০ ব্যবধানে জিতেছে ফ্রান্স। ম্যাচের ৫ মিনিটের মাথায় থিও হার্নান্ডেজ এবং ৭৯ মিনিটের মাথায় কোলো মুয়ানি গোল করেন। ম্যাচের শেষে দুই বন্ধু কিলিয়ান এমবাপে ও আশরাফ হাকিমিকে দেখা যায় এক ফ্রেমে। (ছবি-ফিফা)
ফাইনালে ওঠার পর, ফ্রান্সের সকল ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফদের যখন দেখা গিয়েছিল সেলিব্রেশনে মেতে উঠতে, সেই সময় হাকিমিকে খোঁজার জন্য মরক্কো শিবিরের কাছে দেখা যায় এমবাপেকে।(ছবি-ফিফা)
এরপরই ক্লাব ফুটবলের দুই সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপে ও আশরাফ হাকিমিকে দেখা যায় একে অপরকে জড়িয়ে ধরতে, এবং জার্সি বদল করতে। (ছবি-ফিফা)
ফ্রান্সের তারকা কিলিয়ান এমবাপের জার্সি গায়ে চাপিয়ে মরক্কো শিবিরের দিকে ফিরে আসেন আশরাফ হাকিমি। দেশকে ফাইনালে তুলতে পারেননি ঠিকই, কিন্তু বন্ধুর সাফল্যে তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি হাকিমি।(ছবি-ফিফা)
মরোক্কান তারকা আশরাফ হাকিমির জার্সি গায়ে জড়িয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায় কিলিয়ান এমবাপেকে। এ বার ১৮ ডিসেম্বর, লুসেইল স্টেডিয়ামে কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজির সতীর্থ লিওনেল মেসির বিরুদ্ধে নামবেন এমবাপে। (ছবি-ফিফা)