Travel Plan: একদিনে ভ্রমণ: মায়াপুরের কোন কোন জায়গায় অবশ্যই ঢুঁ মারবেন

Mayapur: হাতে একটা দিনের ছুটি। মন চাইছে কলকাতার কাছেপিঠে কোথাও ঘুরে আসতে? যেতে পারেন মায়াপুর। ভক্তিরসে ভরপুর অনেকেই এখানে যাওয়া পছন্দ করেন। মায়াপুরে শুধু ইস্কন মন্দিরই নয়, আরও একাধিক জায়গায় বেড়াতে পারবেন।

| Updated on: Dec 30, 2024 | 6:12 PM
হাতে একদিনের ছুটি পেলে ঘুরে আসতে পারেন মায়াপুর থেকে। আর যদি ২-৩দিন সময় পান, তা হলে খুবই ভালো করে মায়াপুর ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারেন।

হাতে একদিনের ছুটি পেলে ঘুরে আসতে পারেন মায়াপুর থেকে। আর যদি ২-৩দিন সময় পান, তা হলে খুবই ভালো করে মায়াপুর ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারেন।

1 / 8
মায়াপুরের নাম আসলে সকলের মাথায় প্রথমেই ইস্কন মন্দিরের কথা আসে। সেখানে কোন কোন স্থান দর্শন করবেন, তার একটা তালিকা দেওয়ার চেষ্টা করা হল।

মায়াপুরের নাম আসলে সকলের মাথায় প্রথমেই ইস্কন মন্দিরের কথা আসে। সেখানে কোন কোন স্থান দর্শন করবেন, তার একটা তালিকা দেওয়ার চেষ্টা করা হল।

2 / 8
ইস্কন মন্দির - মায়াপুর ভ্রমণে গেলে প্রথমেই যে জায়গায় সকলে হাজির হন তা হল ইস্কন চন্দ্রোদয় মন্দির। ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা শ্রী প্রভুপাদ। ভগবান কৃষ্ণের আরাধনা হয় এই মন্দিরে। ভোরবেলা থেকে শুরু করে সময় সময়ে আরতি হয়। পুজো হয়। ভোগ খাওয়ারও বন্দোবস্ত রয়েছে এখানে।

ইস্কন মন্দির - মায়াপুর ভ্রমণে গেলে প্রথমেই যে জায়গায় সকলে হাজির হন তা হল ইস্কন চন্দ্রোদয় মন্দির। ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা শ্রী প্রভুপাদ। ভগবান কৃষ্ণের আরাধনা হয় এই মন্দিরে। ভোরবেলা থেকে শুরু করে সময় সময়ে আরতি হয়। পুজো হয়। ভোগ খাওয়ারও বন্দোবস্ত রয়েছে এখানে।

3 / 8
যোগপীঠ - এই মন্দির মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যের জন্মভূমিতে তৈরি। ৩০ মিটার উঁচু শ্বেত পাথরের এই মন্দির দর্শনার্থীদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। বলা হয়ে থাকে, একটি নিম গাছের নীচে জন্ম হয়েছিল মহাপ্রভুর। আর সেই গাছটি এখনও নাকি রয়েছে যোগপীঠের ভিতরে।

যোগপীঠ - এই মন্দির মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যের জন্মভূমিতে তৈরি। ৩০ মিটার উঁচু শ্বেত পাথরের এই মন্দির দর্শনার্থীদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। বলা হয়ে থাকে, একটি নিম গাছের নীচে জন্ম হয়েছিল মহাপ্রভুর। আর সেই গাছটি এখনও নাকি রয়েছে যোগপীঠের ভিতরে।

4 / 8
শ্রী চৈতন্য মঠ - এই মঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গৌড়ীয় মঠের আচার্য শ্রীলা ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী মহারাজ। রাধা গোবিন্দকে উৎসর্গ করে তৈরি করা হয়েছিল এই মঠটি।

শ্রী চৈতন্য মঠ - এই মঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গৌড়ীয় মঠের আচার্য শ্রীলা ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী মহারাজ। রাধা গোবিন্দকে উৎসর্গ করে তৈরি করা হয়েছিল এই মঠটি।

5 / 8
শ্রী দেবানন্দ গৌড়ীয় মঠ - এই মঠের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীলা ভক্তিসিদ্ধান্ত মহারাজা। নবদ্বীপ বা মায়াপুর ভ্রমণে যাঁরা যান, পৌঁছে যান এই মঠে। এখানকার কারুকাজ দর্শনার্থীদে মুগ্ধ করবে।

শ্রী দেবানন্দ গৌড়ীয় মঠ - এই মঠের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীলা ভক্তিসিদ্ধান্ত মহারাজা। নবদ্বীপ বা মায়াপুর ভ্রমণে যাঁরা যান, পৌঁছে যান এই মঠে। এখানকার কারুকাজ দর্শনার্থীদে মুগ্ধ করবে।

6 / 8
বল্লাল ঢিপি - নদিয়ার অন্যতম প্রধান শহর নবদ্বীপে মায়াপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম বল্লালদিঘি। আর সেখানেই রয়েছে বল্লাল ঢিপি। এটি প্রায় চারশো ফুট প্রশস্থ। উচ্চতায় ২৫ থেকে ৩০ ফুট। সেন বংশের রাজা বল্লাল সেনের নামানুসারে এই ঢিপিটি তৈরি হয়েছিল। মায়াপুর গেলে দর্শনার্থীরা এখানে ঢুঁ মারেন।

বল্লাল ঢিপি - নদিয়ার অন্যতম প্রধান শহর নবদ্বীপে মায়াপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম বল্লালদিঘি। আর সেখানেই রয়েছে বল্লাল ঢিপি। এটি প্রায় চারশো ফুট প্রশস্থ। উচ্চতায় ২৫ থেকে ৩০ ফুট। সেন বংশের রাজা বল্লাল সেনের নামানুসারে এই ঢিপিটি তৈরি হয়েছিল। মায়াপুর গেলে দর্শনার্থীরা এখানে ঢুঁ মারেন।

7 / 8
কলকাতা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে মায়াপুর। যদি সেখানে যেতে চান, শিয়ালদহ স্টেশন থেকে কৃষ্ণনগর লোকালে উঠতে পারেন। কৃষ্ণনগর স্টেশনে নেমে মায়াপুরগামী বাসে সরাসরি পৌঁছে যেতে পারেন ইস্কন মন্দিরের কাছে। এ ছাড়া কৃষ্ণনগর স্টেশনে নেমে অটোতে করে হুলোর ঘাটে যেতে পারেন। সেখান থেকে নৌকো করে পেরোলেই ইস্কন মন্দিরের কাছে পৌঁছে যাবেন।

কলকাতা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে মায়াপুর। যদি সেখানে যেতে চান, শিয়ালদহ স্টেশন থেকে কৃষ্ণনগর লোকালে উঠতে পারেন। কৃষ্ণনগর স্টেশনে নেমে মায়াপুরগামী বাসে সরাসরি পৌঁছে যেতে পারেন ইস্কন মন্দিরের কাছে। এ ছাড়া কৃষ্ণনগর স্টেশনে নেমে অটোতে করে হুলোর ঘাটে যেতে পারেন। সেখান থেকে নৌকো করে পেরোলেই ইস্কন মন্দিরের কাছে পৌঁছে যাবেন।

8 / 8
Follow Us: