বর্তমান জীবনযাত্রায় ঘরে-বাইরে সামলাতে গিয়ে সকলেই খুব ব্যস্ত। যার প্রভাব পড়ে শরীর থেকে মানসিক অবস্থার উপর পড়ে। আর মানসিক অবস্থা ঠিক না থাকলে সবসময় মেজাজ খিটখিটে থাকে, কাজেও সমস্যা দেখা দেয়
মানসিক স্বাস্থ্য ভাল না থাকলে কোনও কাজে ঠিকমতো মন বসে না। শেষে সময় মেকাপ করতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করতে হয়। আর তাড়াহুড়ো করলেই সমস্ত কাজে ভুল হয়। এমনকি ব্যক্তিত্বের উপরেও প্রভাব পড়ে
প্রতীকী ছবি।
মন অশান্ত থাকলে ধৈর্য্য রাখা খুব কঠিন। এছাড়া অনেকেই বরাবর চঞ্চল এবং ধৈর্য্য কম। কিন্তু, অনেক সময়ই ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করা জরুরি। তাই মন শান্ত রাখতে এবং ধৈর্য্যশক্তি বাড়াতে এই টিপসগুলি মেনে চলুন
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেই ধৈর্য্যশক্তি বাড়ানো সম্ভব। তাই মানসিক চাপ কমাতে মননশীলতা অনুশীলন করুন। যে কাজ করতে ভালবাসেন, সেই ধরনের কাজ করুন। এমনকি অফিসেও যদি সম্ভব হয় কাজের ফাঁকে গান শুনুন বা খোলা হাওয়ায় কিছুক্ষণ হাঁটুন
নেতিবাচক চিন্তা থাকলেই মন অস্থির হয়ে ওঠে। তাই নেতিবাচক চিন্তা করবেন না। সবসময় চিন্তা-ভাবনা ইতিবাচক রাখুন। তাহলে গঠনশীল কিছু করতে পারবেন এবং ধৈর্য্যশক্তিও বাড়বে
ভবিষ্যৎ এবং অতীত নিয়ে বেশি চিন্তা না করে বর্তমানের দিকে মনোনিবেশ করুন। অযথা চিন্তা করবেন না। তাহলে মন শান্ত থাকবে, কাজে মনোযোগ বাড়বে এবং ধৈর্য্যশক্তিও বাড়ানো সম্ভব হবে
মানসিক চাপের কারণে মেজাজ খিটখিটে থাকে এবং অফিসে বা গুরুতর কাজের ক্ষেত্রেও ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন। গান শোনা, ছবি আঁকার পাশাপাশি যোগা, প্রাণায়ামও মন শান্ত করতে ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে। আর মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলেই ধৈর্য্য বাড়ে