Sweet bitter Gourd: লাগবে না পেঁয়াজ-রসুন, একবার কাঁকরোল দিয়ে এই রেসিপি বানালে ভাল লাগবেই
Spiny Gourd: এবার কাঁকরোল দিয়ে বানিয়ে নিন ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপি। এভাবে কাঁকরোলের মধ্যে পুর ভরে ভেজে নিলে খেতে লাগবে ভাল। কোনও রকম পেঁয়াজ-রসুনের ব্যবহার ছাড়াই বানিয়ে নিতে পারবেন কাঁচকোলের এই স্পেশ্যাল রেসিপি
এখন বাজারে প্রচুর কাঁকরোল পাওয়া যাচ্ছে। তবে কচি নয়, বেশিরভাগ কাঁকরোল এবার বুড়োর দিকে। আর এই কাঁকরোল খেতেও লাগে বেশ ভাল। কাঁকরোল ভাজা, কাঁকরোল পোস্ত, তরকারি, আলু-কাঁকরোল ভাতে এসব তো খেলেন
এবার কাঁকরোল দিয়ে বানিয়ে নিন ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপি। এভাবে কাঁকরোলের মধ্যে পুর ভরে ভেজে নিলে খেতে লাগবে ভাল। কোনও রকম পেঁয়াজ-রসুনের ব্যবহার ছাড়াই বানিয়ে নিতে পারবেন কাঁচকোলের এই স্পেশ্যাল রেসিপি
বড় সাইজের কাঁকরোল প্রথমে লম্বালম্বি দু টুকরো করে কেটে নিতে হবে। এক কড়াই জল বসিয়ে ওর মধ্যে একটু নুন দিয়ে কাঁকরোল ভাপিয়ে নিতে হবে। খুব বেশি সেদ্ধ হবে না আবার কাঁচাও থাকবে এমন নয়। কাঁকরোল তুলে অন্য একটি পাত্রে রাখুন
এবার একটা চামচ দিয়ে কাঁকরোলের ভেতর থেকে সব চেঁছে তুলে নিতে হবে। সবকটা টুকরোরব ভেতর থেকে শাঁস ছাড়িয়ে নিতে হবে। একটা বাটিতে কাঁকরোলের শাঁস নিয়ে হাতে মেখে নিতে হবে। বেশি পাকা বীজ বাদ দিয়ে দেবেন
কালো ও সাদা সর্ষে দু চামচ আর ১ চামচ পোস্তদানা প্রথমে শুকনো ঘুরিয়ে নিতে হবে। এবার কাঁচালঙ্কা আর ছোট এক বাটি নারকেলের শাঁস নিয়ে ওর মধ্যে একটু নুন আর জল দিয়ে আবারও বেটে নিতে হবে
সর্ষে-পোস্তর এই পেস্ট এবার কাঁকরোলের শাঁসের বাটিতে নিন। এর মধ্যে একটু নুন, স্বাদমতো চিনি, হাফ চামচ হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মেখে নিন পুর বানিয়ে নিন
কাঁকরোলের টুকরোর মধ্যে পুর ভরে দিন। খুব বেশি চেপে চেপে তা ভরবেন না। এতে ভাজার সময় অসুবিধে হবে। যতটা ধরবে ততটাই দিয়ে দিন। একটা বাটিতে ২ চামচ ময়দা, একটু নুন আর হলুদ মিশিয়ে অল্প জলে গুলে ব্যাটার বানিয়ে নিন, ঘন আর স্মুখ ব্যাটার হবে
পুর ভরা কাঁকরোলের উপর এই ব্যাটার চামচে করে দিয়ে কাঁকরোলের মুখ সিল করে দিতে হবে। যখন ভাজবেন তখন এই ব্যাটার দেওয়া কাঁকরোলের মুখটা আগে দেবেন। তাহলে ঠিকমতো সিল হবে খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। সরষের তেলেই ভাজুন। এই পুর ভরা কাঁকরোল ভাজা খেতে খুব ভাল লাগে