Blackheads: স্ট্রিপ ব্যবহারের পরও ফিরে আসে ব্ল্যাকহেডস? এই ৫ টোটকায় চিরবিদায় জানান
Skin Care Tips: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্ট্রিপ ব্যবহার করা হয় ব্ল্যাকহেডস তুলতে। মনের পর ফলাফলও পাওয়া যায়। কিন্তু সাময়িক। কয়েক দিনের মধ্যে আবার ওই জায়গাতেই ব্ল্যাকহেডস দেখা দেয়। ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা থেকে নিস্তার পেতে আপনাকে স্কিন কেয়ার টিপসের উপর জোর দিতে হবে।
ব্ল্যাকহেডস পরিষ্কার করেন। আবার দু'দিন পরে নাকের উপর কালো-কালো দাগ দেখা দেয়। ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা এক নিমেষে দূর করা সহজ চলেও, এটি বার বার ফিরে আসে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্ট্রিপ ব্যবহার করা হয় ব্ল্যাকহেডস তুলতে। মনের পর ফলাফলও পাওয়া যায়। কিন্তু সাময়িক। কয়েক দিনের মধ্যে আবার ওই জায়গাতেই ব্ল্যাকহেডস দেখা দেয়। তাহলে উপায় কী?
ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা থেকে নিস্তার পেতে আপনাকে স্কিন কেয়ার টিপসের উপর জোর দিতে হবে। রোজের জীবনে কয়েকটি বিষয় মেনে চললেই আপনি ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। ক্লিনজিং থেকে স্ক্রাবিং, কয়েকটি বিষয়ের খেয়াল রাখলেই হবে।
ব্ল্যাকহেডসের হাত থেকে নিস্তার পেতে চাইলে ভাল করে ত্বক পরিষ্কার করুন। ডবল ক্লিনজিং পদ্ধতি মেনে চলুন। দিনে দু'বার মুখ পরিষ্কার করুন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়ার আগে মাইসেলার ওয়াটার দিয়ে মেকআপ, ময়লা পরিষ্কার করে নিন।
ত্বক এক্সফোলিয়েট করা ভীষণ জরুরি। এক্সফোলিয়েট করলে ত্বকে জমে থাকা সমস্ত মৃত কোষ পরিষ্কার হয়ে যায়। পাশাপাশি রোমকূপে আটকে থাকা ব্ল্যাকহেডসও অপসারিত হয়ে যায়। আর আপনি পেয়ে যান মসৃণ ও কোমল ত্বক।
রোজের স্কিন কেয়ার রুটিনে স্যালিসিলিক অ্যাসিড রাখুন। স্যালিসিলিক অ্যাসিড ব্রেকআউট ও ব্ল্যাকহেডসের সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে। এটি সিবাম নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। স্যালিসিলিক অ্যাসিড যুক্ত সেরাম, ফেসওয়াশ কিংবা বডিওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।
রেটিনল দিয়ে স্কিন কেয়ার শুরু করুন। রেটিনল ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ত্বককে বার্ধক্যের হাত থেকে দূরে রাখে। ওপেন পোরস, ব্ল্যাকহেডসের সমস্যাও দূর করে রেটিনল। রেটিনল সিরাম ব্যবহার করতে পারেন।
এমন কোনও প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না, যা রোমকূপের মুখ বন্ধ করে দেয়। এতে ব্ল্যাকহেডসের পাশাপাশি ব্রেকআউট ও হোয়াইটহেডসের সমস্যা বাড়ে। তাই স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সচেতন থাকুন।