অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরার কার্যক্ষমতা সম্পর্কে আমরা সকলেই কম-বেশি জানি। এবার বাতাস পরিশুদ্ধের ক্ষেত্রেও নাসা স্বীকৃত গাছেদের তালিকায় জায়গা করে নিল অ্যালোভেরা। অযত্নে বেড়ে উঠলেও আপনার ঘরের নানান কাজে সাহায্য করতে পারে এই গাছ।
এরিকা প্লাম: প্লাম গাছ দিয়ে অনেকেই বাড়ি ও বাগান সাজিয়ে থাকেন। জানেন কি এই গাছ নাসা স্বীকৃত? এরিকা প্লাম কার্বন ড্রাই অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করেন, তার সাথে বাতাসে থাকা ক্ষতিকারক পদার্থও অপসারণ করে। সুতরাং কম যত্ন ও কম আলোর সাহায্যে বাড়ির বসার ঘরে রাখতে পারেন এরিকা প্লাম।
ইংলিশ আইভি: আপনার বাড়িতে কি কেউ ধূমপান করে? তাহলে ঘরে আনুন ইংলিশ আইভি। এই গাছ কার্সিনোজেন শোষণ করে বাতাসকে বিশুদ্ধ করে।
মানি প্ল্যান্ট: মানি প্ল্যান্ট বা পথোস খুবই পরিচিত একটি গাছ। সহজেই বেড়ে ওঠে এই গাছ, তার সাথে শোভা বাড়ায় বাড়িরও। সহজলভ্য এই গাছ বাতাস বিশুদ্ধকরণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
পিস লিলি: ইনডোরের গাছে ফুল পেতে চান? কিন্তু যত্ন নিতে পারবেন না! আপনার জন্য রইল পিস লিলি। বায়ুকে পরিশুদ্ধ করার ক্ষেত্রেও দারুণ কাজ করে এই গাছ।
স্যানসেভেরিয়া বা স্নেক প্ল্যান্ট: ঘরের বায়ুকে পরিশুদ্ধ করার ক্ষেত্রে স্নেক প্ল্যান্টের ভূমিকা অন্যতম। রাতেও অক্সিজেন উৎপন্ন করে এই ইনডোর প্ল্যান্ট। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ বাতাস থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ অপসারণ করে স্যানসেভেরিয়া। যত্নও লাগে কম। দু সপ্তাহ ছাড়া একবার জল দিলে এবং অন্ধকার জায়গাতেও দিব্যি বেঁচে থাকে এই গাছ।
স্পাইডার প্ল্যান্ট : একদম নতুন বাগানী, গাছেদের পরিচর্চা করবেন কীভাবে জানেন না তাহলে ঘরে আনুন স্পাইডার প্ল্যান্ট।