১২ বছর বয়সে ক্রিকেট জীবনে প্রবেশ। মরাঠি পরিবারে জন্ম দ্রাবিড়ের কিন্তু বেড়ে ওঠা বেঙ্গালুরুতে। অনূর্ধ্ব ১৫, অনূর্ধ্ব ১৯ টিমে কর্নাটকের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ১৯৯৬ সালের ৩ এপ্রিল জাতীয় দলের হয়ে প্রথম ওডিআই এবং ওই বছরেরই ২০ জুন প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেন। লাগাতার ১৬ বছর ধরে এই সফর চলেছিল। (ছবি:টুইটার)
পদ্মভূষণ, পদ্মশ্রীর মতো সম্মান পাওয়া দ্রাবিড় টেস্ট ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রাহক চতুর্থ ব্যাটার। তাঁর কাছে এমন কিছু রেকর্ড আছে যাতে বোঝা যায়, এমনি এমনি 'দ্য ওয়াল' তকমা পাননি তিনি। টেস্টে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বলের মোকাবিলা করার রেকর্ড রয়েছে। ১৬ বছরের কেরিয়ারের ৩১ হাজার ২৫৮টি বলে মোকাবিলা করেছেন। ক্রিজে কাটিয়েছেন মোট ৭৩৬ ঘণ্টা। যেটাও একপ্রকার বিশ্বরেকর্ড।(ছবি:টুইটার)
সবরকম পরিস্থিতিতে সব ধরনের দলের বিরুদ্ধে বড়সড় রানের রেকর্ড রয়েছে দ্রাবিড়ের। বিশ্বের প্রথম ব্যাটার যিনি বিশ্বের ১০টি টেস্ট ক্রিকেট খেলিয়ে দেশের বিরুদ্ধে শতরান করেছেন। (ছবি:টুইটার)
ক্রিকেট কেরিয়ারে সবসময় উইকেট আগলে দলকে জিতিয়েছেন। টেস্ট ফরম্যাটে তৃতীয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে সবচেয়ে বেশি রানের রেকর্ডও তাঁর নামে। ৩ নম্বর পজিশনে ৫২ গড় রেখে ১০ হাজার ৫২৪ রান করেছেন।(ছবি:টুইটার)
সতীর্থরা ডাকতেন জ্যামি নামে। নিজে রান করেছেন, জুটি হিসেবেও ছিলেন পারফেক্ট। ৩২ হাজার ৩৯ রানের পার্টনারশিপের রেকর্ড রয়েছে। ৫০ রানের উপর ১২৬টি পার্টনারশিপ গড়েছেন। ১০০ রানের উপর ৮৮টি পার্টনারশিপ রয়েছে। (ছবি:টুইটার)
অনিয়মিত উইকেটকিপার হিসেবে ১৬৪টি টেস্ট ম্যাচে ২১০ টিরও বেশি ক্যাচ ধরেছেন। এটাও একপ্রকার বিশ্বরেকর্ড। ক্রিকেট কেরিয়ার শেষ হওয়ার পর ইন্ডিয়া 'এ'ও অনূর্ধ্ব ১৯ দলের কোচের ভূমিকা পালন করেছেন। এরপর বেঙ্গালুরু ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমির প্রধান হন। বর্তমানে সিনিয়র ক্রিকেট টিমে হেডকোচ।(ছবি:টুইটার)
বেশকিছুদিনের প্রেমের পর ২০০৩ সালের ৪ মে বান্ধবী বিজেতা পেডরেকরের সঙ্গে বিয়ে করেন। দ্রাবিড়ের সাফল্যের পিছনে বিজেতার অবদান বলে শেষ করা যাবে না। পেশায় মেডিকেল সার্জেন বিজেতা পারিবারিক দায়িত্বের কারণে কেরিয়ার বিসর্জন দিয়েছিলেন। দুই সন্তান নিয়ে দম্পতির সুখের সংসার।(ছবি:টুইটার)