Healthy Lifestyle: করোনা ভাইরাসের প্রকোপ পরিবর্তন এনেছে ভারতীয়দের খাদ্যাভাসেও!

করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কম-বেশি সব মানুষের জীবনে পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। এসেছে পরিবর্তন খাদ্যাভ্যাসেও। সুস্বাস্থ্যের জন্য সকলেই এখন স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়ার দিকে ঝুঁকেছেন। এমন কিছু খাবার ডায়েটে রাখছেন যা শরীরের জন্য ভাল। তুলনায় জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস কিন্তু কমেছে অনেকটাই।

| Edited By: | Updated on: Dec 16, 2021 | 3:34 PM
করোনা পরবর্তী সময়ে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নিয়ে সকলেই সচেতন। সুস্থ জীবনযাত্রার অর্থই হল পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা এবং প্রয়োজন মত ঘুম। ১৯৬১ সালে যেখানে মানুষের দৈনিক খাবারে ক্যালোরির পরিমাণ ছিল ৬৩ শতাংশ, ২০১৭-এ তা নেমে এসেছে ৫৫ শতাংশতে। ২০২০ থেকেই খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিনের তালিকায় সবথেকে বেশি পরিমাণে থাকছে ফল আর শাকসবজি। এছাড়াও গ্রিন টি, অলিভ অয়েলের ব্যবহার বেড়েছে।

করোনা পরবর্তী সময়ে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নিয়ে সকলেই সচেতন। সুস্থ জীবনযাত্রার অর্থই হল পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা এবং প্রয়োজন মত ঘুম। ১৯৬১ সালে যেখানে মানুষের দৈনিক খাবারে ক্যালোরির পরিমাণ ছিল ৬৩ শতাংশ, ২০১৭-এ তা নেমে এসেছে ৫৫ শতাংশতে। ২০২০ থেকেই খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিনের তালিকায় সবথেকে বেশি পরিমাণে থাকছে ফল আর শাকসবজি। এছাড়াও গ্রিন টি, অলিভ অয়েলের ব্যবহার বেড়েছে।

1 / 6
যে সব খাবারের পুষ্টির পরিমাণ বেশি, ফাইবারের পরিমাণ বেশি রয়েছে সেই সব খাবার গ্রহণের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি। আর সেই তালিকায় রয়েছে ভাত, ডাল, গমের মতো, আটা, ওটস, ডালিয়া। ওটস, কুইনোয়া, ডালিয়ার প্রতি মানুষের ঝোঁক বেড়েছে অনেক বেশি।

যে সব খাবারের পুষ্টির পরিমাণ বেশি, ফাইবারের পরিমাণ বেশি রয়েছে সেই সব খাবার গ্রহণের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি। আর সেই তালিকায় রয়েছে ভাত, ডাল, গমের মতো, আটা, ওটস, ডালিয়া। ওটস, কুইনোয়া, ডালিয়ার প্রতি মানুষের ঝোঁক বেড়েছে অনেক বেশি।

2 / 6
প্যাকেটজাত খাদ্য, প্রক্রিয়াজাত খাবার কিংবা যে কোনও প্যাকড ফুডের চাহিদা আগের থেকে কমেছে। বরং বাড়ছে অরগ্যানিক খাবারের চাহিদা। এই ভেষজ বা অরগ্যানিক ভাবে চাষে অনেক বেশি পরিমাণ লগ্নি করছেন মানুষ। ২০২৬ সালের মধ্যে এই প্রবণতা আরো বাড়বে বলে আশা পুষ্টিবিদদের।

প্যাকেটজাত খাদ্য, প্রক্রিয়াজাত খাবার কিংবা যে কোনও প্যাকড ফুডের চাহিদা আগের থেকে কমেছে। বরং বাড়ছে অরগ্যানিক খাবারের চাহিদা। এই ভেষজ বা অরগ্যানিক ভাবে চাষে অনেক বেশি পরিমাণ লগ্নি করছেন মানুষ। ২০২৬ সালের মধ্যে এই প্রবণতা আরো বাড়বে বলে আশা পুষ্টিবিদদের।

3 / 6
লকডাউন পরবর্তী সময়ে সকলেই জোর দিয়েছেন স্থানীয় বাজারের উপর। স্থানীয় ভাবে যে সব খাবার তৈরি হচ্ছে, স্থানীয় সবজি-ফল অনেক বেশি কিনছেন মানুষ। বাইরের থেকে যে সব খাবার, ফল বা প্যাকেটজাত দ্রব্য আসে সেগুলো কেনাবেচায় আগ্রহ কমেছে। কিউই কিংবা বেরির পরিবর্তে মানুষ অনেক বেশি দেশি ফলের দিকে জোর দিয়েছেন।

লকডাউন পরবর্তী সময়ে সকলেই জোর দিয়েছেন স্থানীয় বাজারের উপর। স্থানীয় ভাবে যে সব খাবার তৈরি হচ্ছে, স্থানীয় সবজি-ফল অনেক বেশি কিনছেন মানুষ। বাইরের থেকে যে সব খাবার, ফল বা প্যাকেটজাত দ্রব্য আসে সেগুলো কেনাবেচায় আগ্রহ কমেছে। কিউই কিংবা বেরির পরিবর্তে মানুষ অনেক বেশি দেশি ফলের দিকে জোর দিয়েছেন।

4 / 6
কোভিডের আগেও খুচরো চাল, চিনি, ডাল, নুন যে পরিমাণে বিক্রি হত সেই বিক্রিতে কিন্তু এখন ভাঁটা এসেছে। খোলা বাজারের পরিবর্তে প্যাকেটজাত চা, চিনি, বাদাম-ই মন কেড়েছে বিক্রেতাদের।

কোভিডের আগেও খুচরো চাল, চিনি, ডাল, নুন যে পরিমাণে বিক্রি হত সেই বিক্রিতে কিন্তু এখন ভাঁটা এসেছে। খোলা বাজারের পরিবর্তে প্যাকেটজাত চা, চিনি, বাদাম-ই মন কেড়েছে বিক্রেতাদের।

5 / 6
কোভিড পরবর্তী সময়ে বেড়েছে অনলাইন বেচাকেনা। খাবার হোক কিংবা মুদিখানা- অনলাইনে এখন সবই বেড়েছে। যে ভাবে এই বেচাকেনা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে ২০২৫ সালের মধ্যে এই বিক্রি ২৮ শতাংশ থেকে পৌঁছে যাবে ৫৩ শতাংশে- এমনটাই উঠে এসেছে সমীক্ষায়।

কোভিড পরবর্তী সময়ে বেড়েছে অনলাইন বেচাকেনা। খাবার হোক কিংবা মুদিখানা- অনলাইনে এখন সবই বেড়েছে। যে ভাবে এই বেচাকেনা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে ২০২৫ সালের মধ্যে এই বিক্রি ২৮ শতাংশ থেকে পৌঁছে যাবে ৫৩ শতাংশে- এমনটাই উঠে এসেছে সমীক্ষায়।

6 / 6
Follow Us: