Holi 2023: নোনতা-মিষ্টিতেই জমে উঠুক রঙিন উত্‍সব! ঝটপট তৈরি হবে বাড়িতেই

Indian Desserts Recipes: উত্‍সব মানেই আনন্দ, আর তার সঙ্গে মিশে রয়েছে নোনতা-মিষ্টি খাবারের ভরপুর আয়োজন। সামনেই হোলি, তার সেই উত্‍সবের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শৈশবের নস্টালজিয়া, নানা রঙের আবিরের গন্ধ, বাড়ির তৈরি সুস্বাদু খাবার, মজা- আনন্দ।

| Edited By: | Updated on: Mar 05, 2023 | 1:52 PM
 প্রতিবার হোলিতে নানা স্বাদের খাবারের গন্ধে মাতোয়ারা থাকে সকলেই। ক্ষীরের গজা, কেশর ও বাদাম দিয়ে তৈরি দুধের ঘোল, রাবড়ি, দই বড়া যে কোনও সময় খেলেও দোলের সময় এর স্বাদের বহরের কোনও  তুলনা হয় না। মিষ্টি থেকে নোনতা সব স্বাদের খাবারই উত্‍সবের একটি অন্যতম অঙ্গ।

প্রতিবার হোলিতে নানা স্বাদের খাবারের গন্ধে মাতোয়ারা থাকে সকলেই। ক্ষীরের গজা, কেশর ও বাদাম দিয়ে তৈরি দুধের ঘোল, রাবড়ি, দই বড়া যে কোনও সময় খেলেও দোলের সময় এর স্বাদের বহরের কোনও তুলনা হয় না। মিষ্টি থেকে নোনতা সব স্বাদের খাবারই উত্‍সবের একটি অন্যতম অঙ্গ।

1 / 7
ভারতের যে কোনও জনপ্রিয় উত্‍সবের সঙ্গে রয়েছে সাংস্কৃতিক ও বৈচিত্র্যের সম্ভার। তাই রঙিন উত্‍সবে সামিল হতে ভিন্ন স্বাদের খাবার বানান বাড়িতেই। বাড়িতে বা হোলির পার্টিতে রাখুন নিজে হাতের জাদু। তাতে সম্পর্কের গভীরতা যেমন বাড়ে তেমনি অন্যদের থেকে স্বাদের প্রশংসায় মনটাও যাবে ভরে।

ভারতের যে কোনও জনপ্রিয় উত্‍সবের সঙ্গে রয়েছে সাংস্কৃতিক ও বৈচিত্র্যের সম্ভার। তাই রঙিন উত্‍সবে সামিল হতে ভিন্ন স্বাদের খাবার বানান বাড়িতেই। বাড়িতে বা হোলির পার্টিতে রাখুন নিজে হাতের জাদু। তাতে সম্পর্কের গভীরতা যেমন বাড়ে তেমনি অন্যদের থেকে স্বাদের প্রশংসায় মনটাও যাবে ভরে।

2 / 7
ঠাণ্ডাই: হোলির দিন ঠাণ্ডাই মাস্ট। দুধ, চিনি, এলাচ, কেশর ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি ঠাণ্ডাই বানিয়ে নিতে পারেন আপনি। বরফ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডাইয়ের উপর গোলাপের পাপড়ি ও বাদামকুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করতে পারেন। দোলের দিন ঠাণ্ডাইয়ের কোনও বিকল্প হয় না।

ঠাণ্ডাই: হোলির দিন ঠাণ্ডাই মাস্ট। দুধ, চিনি, এলাচ, কেশর ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি ঠাণ্ডাই বানিয়ে নিতে পারেন আপনি। বরফ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডাইয়ের উপর গোলাপের পাপড়ি ও বাদামকুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করতে পারেন। দোলের দিন ঠাণ্ডাইয়ের কোনও বিকল্প হয় না।

3 / 7
গুজিয়া:  ভারতীয় মিষ্টিতে গুজিয়াও বেশ জনপ্রিয়। পিঠের মতো বানানো হলেও তা রসালো ও সুস্বাদু। খোয়া ক্ষীর, গ্রেট করা নারকেল ও শুকনো ফলের মিশ্রণে একটি পুর তৈরি করা হয়। এরপর ডিপ ফ্রাই করে ভাজা হয়। অন্যদিকে চিনির সিরাপ তৈরি করে তাতে বেশ কয়েক মিনিট ভিজিয়ে রেখে তুলে নিতে হবে। গোলাপের পাপড়ি ও বাদাম ছড়িয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করতে পারেন।

গুজিয়া: ভারতীয় মিষ্টিতে গুজিয়াও বেশ জনপ্রিয়। পিঠের মতো বানানো হলেও তা রসালো ও সুস্বাদু। খোয়া ক্ষীর, গ্রেট করা নারকেল ও শুকনো ফলের মিশ্রণে একটি পুর তৈরি করা হয়। এরপর ডিপ ফ্রাই করে ভাজা হয়। অন্যদিকে চিনির সিরাপ তৈরি করে তাতে বেশ কয়েক মিনিট ভিজিয়ে রেখে তুলে নিতে হবে। গোলাপের পাপড়ি ও বাদাম ছড়িয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করতে পারেন।

4 / 7
পাপড়ি চাট: স্ট্রিট ফুড হিসেবে পাপড়ি চাট দেশের কোণায় কোণায় জনপ্রিয়। সারা বছর এর স্বাদ পেলেও হোলির দিন দই বড়ার স্বাদ যেন দ্বিগুণ হয়ে যায়। সেদ্ধ আলু, ছোলা, দই, তেতুঁলের চাটনির সঙ্গে খাস্তা করে ভাজা পাপড়ি দেওয়া হয়। মুখে পুড়লে টক, মিষ্টি, ঝাল সব স্বাদের ভরপুর অনুভূতি মেলে।

পাপড়ি চাট: স্ট্রিট ফুড হিসেবে পাপড়ি চাট দেশের কোণায় কোণায় জনপ্রিয়। সারা বছর এর স্বাদ পেলেও হোলির দিন দই বড়ার স্বাদ যেন দ্বিগুণ হয়ে যায়। সেদ্ধ আলু, ছোলা, দই, তেতুঁলের চাটনির সঙ্গে খাস্তা করে ভাজা পাপড়ি দেওয়া হয়। মুখে পুড়লে টক, মিষ্টি, ঝাল সব স্বাদের ভরপুর অনুভূতি মেলে।

5 / 7
ভাং- হোলির দিন ভাং খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়ে সবচেয়ে বেশি। সারাবছর এই জিনিস না পাওয়া গেলেও রঙিন উত্‍সবে ভাং না থাকলে তা অসম্পূর্ণ থাকে। দুধ, মশলা ও চিনির সঙ্গে গাঁজার পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয় ভাং। এর ঔষধি গুণ রয়েছে অনেক। তবে উত্‍সবের মেজাজ ধরে রাখতে অল্প পরিমাণ ভাং খাওয়া উচিত। তবে পরিমিত খাওয়াই ভাল।

ভাং- হোলির দিন ভাং খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়ে সবচেয়ে বেশি। সারাবছর এই জিনিস না পাওয়া গেলেও রঙিন উত্‍সবে ভাং না থাকলে তা অসম্পূর্ণ থাকে। দুধ, মশলা ও চিনির সঙ্গে গাঁজার পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয় ভাং। এর ঔষধি গুণ রয়েছে অনেক। তবে উত্‍সবের মেজাজ ধরে রাখতে অল্প পরিমাণ ভাং খাওয়া উচিত। তবে পরিমিত খাওয়াই ভাল।

6 / 7
দই বড়া: ভারতের বিভিন্ন প্রান্তেই দই বড়া পাওয়া যায়। হোলির দিনে স্ন্যাকস হিসেবে দই বড়ার কোনও তুলনা হয় না। বিউলি ডাল ও চালের গুঁড়ো দিয়ে বড়ার উপর দই, চাটনি, সবুজ চাটনি, মিষ্টি, টক ও মশলা ছড়িয়ে পরিবেশন করা হয়।

দই বড়া: ভারতের বিভিন্ন প্রান্তেই দই বড়া পাওয়া যায়। হোলির দিনে স্ন্যাকস হিসেবে দই বড়ার কোনও তুলনা হয় না। বিউলি ডাল ও চালের গুঁড়ো দিয়ে বড়ার উপর দই, চাটনি, সবুজ চাটনি, মিষ্টি, টক ও মশলা ছড়িয়ে পরিবেশন করা হয়।

7 / 7
Follow Us: