Mysteries Around the World: পৃথিবীতে বেশ কিছু রহস্যমৃত্যু ঘটেছে, এরকম কিছু ঘটনার কথা জেনে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: শোভন রায়

Nov 10, 2021 | 9:58 AM

পৃথিবীতে এমন কিছু রহস্যমৃত্যু হয়েছে যার সমাধান আজ পর্যন্ত হয়নি। এমনই কিছু রহস্যজনক মৃত্যুর কথা জেনে নিন...

1 / 6
১৯৪৮ সালের ডিসেম্বরে অ্যাডিলেড শহরের দক্ষিণে একটি সমদ্র সৈকতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল এক ব্যক্তির দেহ । তার পকেট থেকে উদ্ধার হয়েছিল একটি চিরকুট। ফরাসি ভাষায় লেখা সেই চিরুকূটই অস্ট্রেলিয়ার সবথেকে রহস্যময় মৃত্যু বলে দাবি করেন তদন্তকারীরা। মৃতদেহের কোনও পরিচয় পাওয়া যায়নি। শুধু উদ্ধার হয়েছিল একটি ট্রেনের টিকিট, চিরুনি আর কিছু সিগারেট। আর কয়েকটি কাগজের চুকরো। যার ওপর মুদ্রিত ছিল তামান শুদ। কী এই তামান শুদ -- এই শব্দের ফরাসী অর্থ শেষ।

১৯৪৮ সালের ডিসেম্বরে অ্যাডিলেড শহরের দক্ষিণে একটি সমদ্র সৈকতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল এক ব্যক্তির দেহ । তার পকেট থেকে উদ্ধার হয়েছিল একটি চিরকুট। ফরাসি ভাষায় লেখা সেই চিরুকূটই অস্ট্রেলিয়ার সবথেকে রহস্যময় মৃত্যু বলে দাবি করেন তদন্তকারীরা। মৃতদেহের কোনও পরিচয় পাওয়া যায়নি। শুধু উদ্ধার হয়েছিল একটি ট্রেনের টিকিট, চিরুনি আর কিছু সিগারেট। আর কয়েকটি কাগজের চুকরো। যার ওপর মুদ্রিত ছিল তামান শুদ। কী এই তামান শুদ -- এই শব্দের ফরাসী অর্থ শেষ।

2 / 6
২০০০ সালের ১২ মে অন্ধকার অ্যান্টার্কটিক শীতের মাঝামাঝি সময় রডিন মার্কস নামে এক অস্ট্রেলিয়ান জ্যোতির্বিজ্ঞানী আমুন্ডসেন-স্কট স্টেশনে আকস্মিক অসুস্থ হয়ে যান।তারপর তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর দেহ বসন্ত পর্যন্ত হিমায়িত করা ছিল। দক্ষিণ মেরুতে। তারপর তাঁর দেহ নিউজিল্যান্ডে এনে ময়নাতদন্ত করা হয়। তখন জানান হয় মিথানল বিষক্রিয়ায় তিনি মারা গেছেন।

২০০০ সালের ১২ মে অন্ধকার অ্যান্টার্কটিক শীতের মাঝামাঝি সময় রডিন মার্কস নামে এক অস্ট্রেলিয়ান জ্যোতির্বিজ্ঞানী আমুন্ডসেন-স্কট স্টেশনে আকস্মিক অসুস্থ হয়ে যান।তারপর তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর দেহ বসন্ত পর্যন্ত হিমায়িত করা ছিল। দক্ষিণ মেরুতে। তারপর তাঁর দেহ নিউজিল্যান্ডে এনে ময়নাতদন্ত করা হয়। তখন জানান হয় মিথানল বিষক্রিয়ায় তিনি মারা গেছেন।

3 / 6
মেরি সেলেন্ট, পূর্বে আমাজন নামে পরিচিত। আমেরিকার বাণিজ্যিক জাহাজ। ১৮৭২ সালে এটি পূর্ব আটলান্টিকের পর্তুগালের অ্যাজোরস দ্বীপপুঞ্জের প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার পূর্বে শেষবারের মত সমুদ্রে ভেসে যেতে দেখা গিয়েছিল। এই জাহাজের সঙ্গে একটি কানাডিয়ার জাহাজ বাঁধা ছিল। কিন্তু অদ্ভুদভাবে জাহাজের ৭ জন ক্রুজ মেম্বারসহ ১০ জন যাত্রীর কোনও সন্ধান আজও পাওয়া যায় না। জাহাজের একটি লাইফবোটই নিখোঁজ।

মেরি সেলেন্ট, পূর্বে আমাজন নামে পরিচিত। আমেরিকার বাণিজ্যিক জাহাজ। ১৮৭২ সালে এটি পূর্ব আটলান্টিকের পর্তুগালের অ্যাজোরস দ্বীপপুঞ্জের প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার পূর্বে শেষবারের মত সমুদ্রে ভেসে যেতে দেখা গিয়েছিল। এই জাহাজের সঙ্গে একটি কানাডিয়ার জাহাজ বাঁধা ছিল। কিন্তু অদ্ভুদভাবে জাহাজের ৭ জন ক্রুজ মেম্বারসহ ১০ জন যাত্রীর কোনও সন্ধান আজও পাওয়া যায় না। জাহাজের একটি লাইফবোটই নিখোঁজ।

4 / 6
১৯৫৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় উরাল পর্বতমালায় অনুসন্ধানকারীরা বেশ কয়েকটি তল্লাশি চালিয়ে ৯ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল। মৃতরা একটি স্কি ট্র্যাকিং দলের সদস্য। উদ্ধার হয়েছিল তাবুও। কিন্তু তার ভিতরে কিছু সরঞ্জাম ছিল। যে ৯ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছিল তাদের দুজনের মাথার খুলি ভাঙা , একজনের জিহ্বা ছিল না। দুজনের পাঁজর ভাঙা ছিল। কী কারণে এই নৃশংস মৃত্যু তা আজও স্পষ্ট নয়।

১৯৫৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় উরাল পর্বতমালায় অনুসন্ধানকারীরা বেশ কয়েকটি তল্লাশি চালিয়ে ৯ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল। মৃতরা একটি স্কি ট্র্যাকিং দলের সদস্য। উদ্ধার হয়েছিল তাবুও। কিন্তু তার ভিতরে কিছু সরঞ্জাম ছিল। যে ৯ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছিল তাদের দুজনের মাথার খুলি ভাঙা , একজনের জিহ্বা ছিল না। দুজনের পাঁজর ভাঙা ছিল। কী কারণে এই নৃশংস মৃত্যু তা আজও স্পষ্ট নয়।

5 / 6
মার্কিন বৈমানিক অ্যামেরিয়া ইয়ারহার্ট ছিলেন বিশ্বের প্রথম মহিলা বিমান চালক। ১৯৩২ সালের মে মাসে আটলান্টিকে একা একা ননস্টপ বিমান চালিয়ে একটি রেকর্ডও করেছিলেন। ১৯৩৫ সালে হনলুলু থেকে ক্যালিফোর্নিয়া- একাই বিমান চালিয়েছিলেন। তবে রহস্যজনকভাবে ১৯৩৭ সালে ইয়ারহার্ট থেকে ন্যাভিগেটর ফ্রেট নুনান যাওয়ার যসময় অ্যামেলিয়ার বিমানটি প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর হারিয়ে যায়। দীর্ঘ দিন ধরে তল্লাশি চালিয়েও কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি বিমানটির।

মার্কিন বৈমানিক অ্যামেরিয়া ইয়ারহার্ট ছিলেন বিশ্বের প্রথম মহিলা বিমান চালক। ১৯৩২ সালের মে মাসে আটলান্টিকে একা একা ননস্টপ বিমান চালিয়ে একটি রেকর্ডও করেছিলেন। ১৯৩৫ সালে হনলুলু থেকে ক্যালিফোর্নিয়া- একাই বিমান চালিয়েছিলেন। তবে রহস্যজনকভাবে ১৯৩৭ সালে ইয়ারহার্ট থেকে ন্যাভিগেটর ফ্রেট নুনান যাওয়ার যসময় অ্যামেলিয়ার বিমানটি প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর হারিয়ে যায়। দীর্ঘ দিন ধরে তল্লাশি চালিয়েও কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি বিমানটির।

6 / 6
অস্ট্রিয়ান মহিলা গ্যালাপাগোসের ব্যারনেস। যিনি আচমকাই ১৯৩৫ সালে পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের প্রত্যন্ত ফ্লোরিয়ানা থেকে নিঁখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন।

অস্ট্রিয়ান মহিলা গ্যালাপাগোসের ব্যারনেস। যিনি আচমকাই ১৯৩৫ সালে পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের প্রত্যন্ত ফ্লোরিয়ানা থেকে নিঁখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন।

Next Photo Gallery