অনেকে রান্নায় চিনি ব্যবহার করনে। আজ থেকে তা বন্ধ করে দিন। পাশাপাশি কাঁচা চিনিও খাবেন না। মধু, গুড় ব্যবহার করতে পারেন।
কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড। তাই প্রতিদিন একটি করে কলা খান, অ্যাসিডিটির সমস্যা কমে যাবে।
তুলসীপাতা পাকস্থলিতে শ্লেষ্মার মতো পদার্থ উৎপাদন বাড়ায়। এ ছাড়াও এতে রয়েছে বায়ুনাশক উপাদান যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার মোকাবিলা করে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কিংবা ঢেকুর উঠলেই ৫-৬টি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন।
অসময়ে চা-কফি পান করলে অম্বল হয়। বিশেষ করে খালি পেটে কফি আর দুধ চা পান করা মারাত্মক ক্ষতিকর। লিকার চা খাওয়া অভ্যাস করুন।
খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খেলে হজম ভাল হয়, অ্যাসিডিটিও হয় না। এক গ্লাস জলে ১ চা-চামচ মৌরি সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করুন, শরীর ঠান্ডা থাকবে, গ্যাস অম্বলের সম্ভাবনাও কমবে।
ঠান্ডা দুধ খেলে পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড স্থিতিশীল হয়ে আসে। দুধে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরি প্রতিরোধ করে। তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করুন।