TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী
Feb 28, 2022 | 1:22 PM
প্রতিদিনই সংঘর্ষ বেড়েই চলেছে ইউক্রেনে। কিয়েভ, খারকিভ সহ একাধিক শহরে ক্রমাগত হামলা চালাচ্ছে রাশিয়ার সেনা। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দেশ ছাড়ছেন হাজার হাজার মানুষ। কিয়েভের রেলস্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন সকলে। ছবি:PTI
দেশের সুরক্ষার জন্য সাধারণ মানুষকেও এগিয়ে আসতে বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জ়েলেনস্কি। এবার ইউক্রেনের সেনাদেরও দেখা গেল স্থানীয় বাসিন্দাদের গ্রেনেড, প্রেসার বম্ব কীভাবে ব্যবহার করা হয়, তা শেখাচ্ছেন। ছবি:PTI
যুদ্ধ লাগার পরই ঘরছাড়া হয়েছেন ইউক্রেনের লক্ষাধিক মানুষ। মেট্রো স্টেশন থেকে শুরু করে বাড়ির বেসমেন্ট- অস্থায়ী আস্তানা হয়ে উঠেছে এগুলই। এমনই একটি অস্থায়ী শেল্টারে এক মহিলাকে সন্তান ও পোষ্যকে জড়িয়ে শুয়ে থাকার চিত্র ধরা পড়ল। সকলেরই আশা একটাই- শান্তি ফিরে আসুক। ছবি:PTI
আবার কবে দেখা হবে, জানে না কেউই। রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে নিজের প্রাণ বাঁচাতেই ইতি-উতি ছুটে বেড়াচ্ছেন সকলে। দেশ ছাড়ার আগে শেষবারের মতো প্রিয় বন্ধুকে আলিঙ্গন করতে দেখা গেল। ছবি:PTI
একরত্তিকে উপহার দিতে পারেননি সুন্দর একটা সকাল। যুদ্ধ বিধস্ত দেশে কবে ফের শান্তি ফিরবে, তাও জানেন না। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে যখন পথে বেরলেন, তখনও ছোট্ট মেয়ের বায়না পার্কে যাওয়ারই। মেয়ের আবদার পূরণ করতে না পেরেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক ব্যক্তি। ছবি:PTI
বড় বড় শহরে লাগাতার হামলা চালাচ্ছে রুশ সেনা। সাধারণ মানুষদেক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ইউক্রেন রেলওয়ের তরফে বেশকিছু বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, যা সীমান্তবর্তী প্রদেশ অবধি যাচ্ছে। সেই রকমই একটি ট্রেনে অসহায় এক শিশুর মুখ ধরা পড়ল। ছবি:PTI
আত্মরক্ষার জন্য হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছেন ইউক্রেনের সাধারণ মানুষ। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। একটি বাড়ির বেসমেন্টেই চলছে বন্দুক চালানোর প্রশিক্ষণ। ছবি:PTI
প্রাণের ঝুঁকি নিয়েই কোনওমতে সীমান্ত পার করেছেন। তবে অন্য দেশের মাটিতে পা রাখতেই বুঝতে পারলেন দেশ ছাড়ার কষ্ট। আর কখনও ইউক্রেনে ফিরে যেতে পারবেন কিনা, তাও ঠিক নেই। এমনই দুই মহিলা পোল্যান্ডে পৌঁছতেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন। ছবি:PTI