AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jaisalmer: জয়সলমীরের ‘পাটওয়ান কি হাভেলি’ পর্যটকদের মধ্যে এত জনপ্রিয় কেন জানেন?

রাজস্থানের প্রায় প্রতিটি শহরেই কোনও না কোনও দুর্গ, প্রাসাদ, ভবন এবং হাভেলি রয়েছে। অনেকেই তাদের দেশের ইতিহাস আরও ভালভাবে জানতে রাজস্থানে যায়। রাজস্থানের শহ, জয়সালমের ভ্রমণের একটি সেরা বিকল্প। জয়সালমের ফোর্ট, লেক প্যালেস, ফোর্ট, সিটি প্যালেস ইত্যাদি রয়েছে, যেখানে পর্যটকরা প্রায়শই ভিড় জমায়। কিন্তু এখানের গর্ব হল পাটোয়ান কি হাভেলি।

| Edited By: | Updated on: Dec 29, 2021 | 12:25 PM
Share
পাটওয়ান কি হাভেলি রাজস্থানের জয়সালমেরের একটি প্রধান পর্যটন ও ঐতিহাসিক স্থান। ৫টি ছোট ছোট হাভেলি নিয়ে গঠিত একটি ক্লাস্টার। এই পাটওন কি হাভেলি ব্রোকেড মার্চেন্টসের ম্যানসন নামেও পরিচিত।

পাটওয়ান কি হাভেলি রাজস্থানের জয়সালমেরের একটি প্রধান পর্যটন ও ঐতিহাসিক স্থান। ৫টি ছোট ছোট হাভেলি নিয়ে গঠিত একটি ক্লাস্টার। এই পাটওন কি হাভেলি ব্রোকেড মার্চেন্টসের ম্যানসন নামেও পরিচিত।

1 / 6
এই ৫টি হাভেলির মধ্যে প্রথমটি ১৮০৫ সালে গুমান চাঁদ পাটওয়া তৈরি করেছিলেন এবং এটি সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বেশি সুন্দর। পাটওয়া একজন ধনী ব্যক্তি ছিলেন এবং সেই সময়ের একজন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী ছিলেন। এই ৫টি ছোট ছোট হাভেলি তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫০ বছর। পাঁচটি বাড়িই ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ৬০ বছরে নির্মিত হয়েছিল।

এই ৫টি হাভেলির মধ্যে প্রথমটি ১৮০৫ সালে গুমান চাঁদ পাটওয়া তৈরি করেছিলেন এবং এটি সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বেশি সুন্দর। পাটওয়া একজন ধনী ব্যক্তি ছিলেন এবং সেই সময়ের একজন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী ছিলেন। এই ৫টি ছোট ছোট হাভেলি তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫০ বছর। পাঁচটি বাড়িই ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ৬০ বছরে নির্মিত হয়েছিল।

2 / 6
জানা যায়, এই পাটওয়া পরিবার সোনা এবং রুপোর সুতোয় কাজ করত, যা এমব্রয়ডারি করার কাজে ব্যবহৃত হত এবং তাই, পরিবারে অর্থের কোনও অভাব ছিল না। এই হাভেলির সুন্দর স্থাপত্য, সৃজনশীল আয়নার কাজ, খোদাই, সুন্দর চিত্রকলা, এবং এর সমৃদ্ধ সোনালি হলুদ রঙ এই হাভেলির সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। আর এগুলোই পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

জানা যায়, এই পাটওয়া পরিবার সোনা এবং রুপোর সুতোয় কাজ করত, যা এমব্রয়ডারি করার কাজে ব্যবহৃত হত এবং তাই, পরিবারে অর্থের কোনও অভাব ছিল না। এই হাভেলির সুন্দর স্থাপত্য, সৃজনশীল আয়নার কাজ, খোদাই, সুন্দর চিত্রকলা, এবং এর সমৃদ্ধ সোনালি হলুদ রঙ এই হাভেলির সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। আর এগুলোই পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

3 / 6
এই হাভেলি এখন জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাজস্থান সরকারের। এই জাদুঘর রাজস্থানের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রা এবং অতীতের শিল্পকর্মও চিত্রিত করে। এটি বেশ আকর্ষণীয়, বিশেষত ইতিহাস প্রেমীদের জন্য।

এই হাভেলি এখন জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাজস্থান সরকারের। এই জাদুঘর রাজস্থানের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রা এবং অতীতের শিল্পকর্মও চিত্রিত করে। এটি বেশ আকর্ষণীয়, বিশেষত ইতিহাস প্রেমীদের জন্য।

4 / 6
এই হাভেলির রয়েছে একাধিক প্রবেশপথ ও অসংখ্য বারান্দা। পর্যটকরা হাভেলির এই ব্যালকনিগুলি থেকে হাভেলি কমপ্লেক্সের পুরো উঠোনটি দেখতে পাবেন।

এই হাভেলির রয়েছে একাধিক প্রবেশপথ ও অসংখ্য বারান্দা। পর্যটকরা হাভেলির এই ব্যালকনিগুলি থেকে হাভেলি কমপ্লেক্সের পুরো উঠোনটি দেখতে পাবেন।

5 / 6
এই হাভেলিতে প্রবেশের জন্য ২০টাকা করে টিকিটের প্রয়োজন। এছাড়া এটি সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা অবধি খোলা থাকে।

এই হাভেলিতে প্রবেশের জন্য ২০টাকা করে টিকিটের প্রয়োজন। এছাড়া এটি সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা অবধি খোলা থাকে।

6 / 6