বিশ্ব ফুটবলে হেয়ার স্টাইল নিয়ে আলোচনা হবে, আর তাতে থাকবেন না কার্লোস ভালদেরামা (Carlos Valderrama), তা কি হয়? কলম্বিয়ার এই তিন বারের বিশ্বকাপারের হেয়ার স্টাইল এমনই নজরকাড়া ছিল। ২০১৮ বিশ্বকাপের আগে কার্লোস বলেছিলেন, তাঁর দেশ বিশ্বকাপ চ্য়াম্পিয়ন হলে পুরোপুরি ন্য়াড়া হয়ে যাবেন। যদিও শেষ ষোলোর ম্যাচেই ছিটকে যায় কলম্বিয়া। (ছবি : টুইটার)
রোমানিয়ার (Romania) সম্পর্কে আলোচনা না করলেই নয়। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে রোমানিয়ার পুরো দল একইরকম হেয়ারস্টাইল করেছিল! ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়ের পর সৌভাগ্য ধরে রাখতেই নাকি এমন সিদ্ধান্ত!(ছবি : টুইটার)
ব্রাজিলের রোনাল্ডো (Ronaldo) যেমন গোল করায় দক্ষ ছিলেন, তেমনই নজর কাড়ত তাঁর হেয়ার স্টাইলও। 'বড়' রোনাল্ডোর ত্রিভূজ চুলের ছাঁট কোনওদিন কি ভোলা যায়!(ছবি : টুইটার)
ফুটবল পাগল লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের ফুটবলারেরই হেয়ার স্টাইল ছিল ব্যতিক্রমি। এই তালিকায় রয়েছেন কলম্বিয়ার কিংবদন্তি গোলকিপার রেনে হিগুয়েতা (Rene Higuita)। তাঁর স্করপিয়ন কিক এবং হেয়ার স্টাইল, কোনওটাই ভোলার নয়। (ছবি : টুইটার)
ইতালি এ বারও বিশ্বকাপে নেই। তবে বাহারি চুলের তালিকায় রয়েছেন ইতালির কিংবদন্তি রবার্তো বাগিও (Roberto Baggio)। তাঁর ব্যতিক্রমী পনিটেল চোখে পড়ার মতোই। তেমনই তাঁর কাছে দুঃস্বপ্নের, ১৯৯৪ বিশ্বকাপে সর্বাধিক গোলস্কোরার হলেও ব্রাজিলের বিরুদ্ধে ফাইনালে পেনাল্টি মিস করেন বাগিও। (ছবি : টুইটার)
নাইজেরিয়ার ফুটবলার তারিবো ওয়েস্টের (Taribo West) হেয়ার স্টাইল এঁদের মধ্যে বোধ হয় সবচেয়ে ব্যতিক্রমী। জার্সির মতোই চুলের রংও সবুজ। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল তাঁর হেয়ার স্টাইল। (ছবি : টুইটার)