Forbidden Places: সাধারণ মানুষের প্রবেশের অনুমতি নেই বিশ্বের এই ‘রহস্যময়’ স্থানগুলিতে…

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Mar 31, 2022 | 1:04 PM

বিশ্বে এমন অনেক জায়গা রয়েছে যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ইতিহাস, রহস্য, লোককথা ইত্যাদি। এর মধ্যে এমনও জায়গা রয়েছে যেখানে হাজার চেষ্টা করলেও সাধারণ মানুষ প্রবেশের অনুমতি পাবেন না।

1 / 6
স্নেক আইল্যান্ড, ব্রাজিল- ব্রাজিলের এই দ্বীপের নাম স্নেক আইল্যান্ড হওয়ার পিছনে কারণ হল এখানে প্রায় ৫০০০ হাজার প্রজাতির সাপের বাস। Golden Lance head Viper নামক বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত সাপটি এখানেই পাওয়া যায়। এই দ্বীপে প্রবেশ করলে সাপের কামড়ে মৃত্যু অনিবার্য।

স্নেক আইল্যান্ড, ব্রাজিল- ব্রাজিলের এই দ্বীপের নাম স্নেক আইল্যান্ড হওয়ার পিছনে কারণ হল এখানে প্রায় ৫০০০ হাজার প্রজাতির সাপের বাস। Golden Lance head Viper নামক বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত সাপটি এখানেই পাওয়া যায়। এই দ্বীপে প্রবেশ করলে সাপের কামড়ে মৃত্যু অনিবার্য।

2 / 6
নর্থ ইন্ডিয়ান সেন্টিনেল দ্বীপ, ভারত- আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের এই নর্থ ইন্ডিয়ান সেন্টিনেল দ্বীপটি ভারত ও বহির্বিশ্বের থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণ করলেও, এখানের আদিবাসী গোষ্ঠী বাইরের কোনও মানুষকে দেখলেই অস্ত্র হাতে তেড়ে আসে। নিজেদেরকে রক্ষা করতে এরা বাইরের জগতের মানুষের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখেনি।

নর্থ ইন্ডিয়ান সেন্টিনেল দ্বীপ, ভারত- আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের এই নর্থ ইন্ডিয়ান সেন্টিনেল দ্বীপটি ভারত ও বহির্বিশ্বের থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণ করলেও, এখানের আদিবাসী গোষ্ঠী বাইরের কোনও মানুষকে দেখলেই অস্ত্র হাতে তেড়ে আসে। নিজেদেরকে রক্ষা করতে এরা বাইরের জগতের মানুষের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখেনি।

3 / 6
ল্যাসকক্স গুহা, ফ্রান্স- দক্ষিণ-পশ্চিম ফ্রান্সের ল্যাসকক্স গুহা ঐতিহাসিকবিদদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। তবে ১৯৪০ সালে বেশ কয়েকটি টিনএজ ছেলেমেয়ে এটি গুহাটি খুঁজে পায়। এখানে পুরাতন প্রস্তর যুগের প্রায় ১৯০০ গুহাচিত্র আছে, যেগুলো আনুমানিক ১৭ হাজার বছর পুরনো। গুহার দেওয়ালে গবাদি পশু, বাইসন, হরিণ, বিড়াল ইত্যাদি চিত্র লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু ১৯৬৩ সাল থেকে এই গুহাটি জনসাধারণের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

ল্যাসকক্স গুহা, ফ্রান্স- দক্ষিণ-পশ্চিম ফ্রান্সের ল্যাসকক্স গুহা ঐতিহাসিকবিদদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। তবে ১৯৪০ সালে বেশ কয়েকটি টিনএজ ছেলেমেয়ে এটি গুহাটি খুঁজে পায়। এখানে পুরাতন প্রস্তর যুগের প্রায় ১৯০০ গুহাচিত্র আছে, যেগুলো আনুমানিক ১৭ হাজার বছর পুরনো। গুহার দেওয়ালে গবাদি পশু, বাইসন, হরিণ, বিড়াল ইত্যাদি চিত্র লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু ১৯৬৩ সাল থেকে এই গুহাটি জনসাধারণের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

4 / 6
আইসি গ্র্যান্ড শ্রাইন, জাপান- জাপানের এই মন্দিরে শুধু জাপানের রাজবংশ ও পুরোহিতরা প্রবেশ করতে পারেন। জনসাধারণের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ। তবে দূর থেকে প্রার্থনা জানা পারবেন। জাপানের দেবী আমিতেরাসু ওমিকামির এই মন্দির  জন্ম-মৃত্যুর বিশ্বাস অনুসারে প্রতি ২০ বছর সংস্কার করা হয়। মন্দিরটি ভেঙে পুনরায় তৈরি করা হয়। শেশবার ২০১৩ সালে এটি সংস্কার করা হয়েছিল।

আইসি গ্র্যান্ড শ্রাইন, জাপান- জাপানের এই মন্দিরে শুধু জাপানের রাজবংশ ও পুরোহিতরা প্রবেশ করতে পারেন। জনসাধারণের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ। তবে দূর থেকে প্রার্থনা জানা পারবেন। জাপানের দেবী আমিতেরাসু ওমিকামির এই মন্দির জন্ম-মৃত্যুর বিশ্বাস অনুসারে প্রতি ২০ বছর সংস্কার করা হয়। মন্দিরটি ভেঙে পুনরায় তৈরি করা হয়। শেশবার ২০১৩ সালে এটি সংস্কার করা হয়েছিল।

5 / 6
ভ্যাটিকান সিটির সিক্রেট আর্কাইভ- প্রাণ সংশয়ের ভয় না থাকলেও ভ্যাটিকান সিটির এই জায়গাটিতে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। ধারণা করা হয়, এখানে খ্রীস্টান, মিশনারি, প্যাগান সহ আরও অনেক ধর্মের নথিপত্র, বই, ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা আছে। ১৮৮১ সালের গোড়ার দিকে শুধুমাত্র পোপের অনুমতিতে এবং খুব কড়া আর সীমাবদ্ধ নিয়মের মাঝে উঁচুমানের কিছু পোপ বা যাজক এখানে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছি। যদিও সাধারণ মানুষ আজও জানে না ওখানে কী রয়েছে।

ভ্যাটিকান সিটির সিক্রেট আর্কাইভ- প্রাণ সংশয়ের ভয় না থাকলেও ভ্যাটিকান সিটির এই জায়গাটিতে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। ধারণা করা হয়, এখানে খ্রীস্টান, মিশনারি, প্যাগান সহ আরও অনেক ধর্মের নথিপত্র, বই, ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা আছে। ১৮৮১ সালের গোড়ার দিকে শুধুমাত্র পোপের অনুমতিতে এবং খুব কড়া আর সীমাবদ্ধ নিয়মের মাঝে উঁচুমানের কিছু পোপ বা যাজক এখানে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছি। যদিও সাধারণ মানুষ আজও জানে না ওখানে কী রয়েছে।

6 / 6
কিন শি হুয়াং-এরর সমাধিস্থল, চিন- চিনের প্রথম সম্রাট ও কিন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কিন শি হুয়াং-এর মৃত্যুর পর তাঁকে মাটির নিচে একটি পিরামিডে। সেখানে সম্রাটের সঙ্গে তাঁর যাবতীয় জিনিসপত্র এবং মাটির তৈরি সেনাবাহিনীও রয়েছে। প্রায় দু হাজার বছর পুরনো এই সমাধিস্থলটি পৃথিবীর সর্বকালের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে একটি। তবে ইতিহাসবিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে আজও এটি রহস্যের রয়ে গেছে। রাজার পুনর্জন্ম হবে- এই ভেবে কাউকে এখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।

কিন শি হুয়াং-এরর সমাধিস্থল, চিন- চিনের প্রথম সম্রাট ও কিন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কিন শি হুয়াং-এর মৃত্যুর পর তাঁকে মাটির নিচে একটি পিরামিডে। সেখানে সম্রাটের সঙ্গে তাঁর যাবতীয় জিনিসপত্র এবং মাটির তৈরি সেনাবাহিনীও রয়েছে। প্রায় দু হাজার বছর পুরনো এই সমাধিস্থলটি পৃথিবীর সর্বকালের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে একটি। তবে ইতিহাসবিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে আজও এটি রহস্যের রয়ে গেছে। রাজার পুনর্জন্ম হবে- এই ভেবে কাউকে এখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।

Next Photo Gallery