AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chaitra Amavasya 2023: বাংলা মাসের শেষ অমবস্যা কবে? জন্মকুণ্ডলীতে দোষ কাটাতে এই পুজো করলেই সব মিটে যাবে চোখের পলকে

Hindu Ritual: বাংলা মাসের শেষ অমাবস্যা পালিত হবে এই বছর ২১ মার্চ। চৈত্র মাসের অমাবস্যার পুজোর পদ্ধতি, এর ব্যবস্থা ও এর ধর্মীয় গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন...

Chaitra Amavasya 2023: বাংলা মাসের শেষ অমবস্যা কবে? জন্মকুণ্ডলীতে দোষ কাটাতে এই পুজো করলেই সব মিটে যাবে চোখের পলকে
| Edited By: | Updated on: Mar 11, 2023 | 8:09 PM
Share

হিন্দুধর্মে, প্রতি মাসের অন্ধকার পাক্ষিকের পনেরোতম তারিখ অর্থাত অমাবস্যার অত্যন্ত গুরুত্ব রয়েছে। সনাতন ঐতিহ্যে, অমাবস্যা তিথি পূর্বপুরুষদের পুজো, পবিত্র নদী বা হ্রদে স্নান ও তন্ত্র-মন্ত্র অনুশীলনের জন্য অত্যন্ত ফলদায়ক বলে মনে করা হয়। এই অমাবস্যার গুরুত্ব অনেক বেশি, কারণ হিন্দু বছরের শেষ চৈত্র মাসে পড়ে এই ্মাবস্যা পালিত হয়। চৈত্র মাসের অমাবস্যা, যা ভূতরি অমাবস্যা নামেও পরিচিত। বাংলা মাসের শেষ অমাবস্যা পালিত হবে এই বছর ২১ মার্চ। চৈত্র মাসের অমাবস্যার পুজোর পদ্ধতি, এর ব্যবস্থা ও এর ধর্মীয় গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন…

শুভ সময়

অমাবস্যা, যা পূর্বপুরুষদের পুজোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী বলে বলে মনে করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, এ বছর ২১মার্চ মঙ্গলবার পড়বে। পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের পঞ্চদশ তিথি হবে ২১ মার্চ ভোর ১টা ৪৭ মিনিট থেকে রাত ১০টা ৫২ মিনিট পর্যন্ত। এই অবস্থায়, অমাবস্যার দিনে স্নান-দান, পুজো ও রীতি-রেওয়াজ ২১ মার্চ সম্পন্ন হবে।

ধর্মীয় তাৎপর্য

হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী চৈত্র মাসের অমাবস্যা তিথিতে গঙ্গা নদীতে স্নান করলে এবং তার তীরে অন্ন, অর্থ ইত্যাদি দান করলে মানুষের জীবনের সকল প্রকার দোষ-ত্রুটি দূর হয়। একইভাবে এ দিনে পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ ও পিন্ডদান ইত্যাদি করলে ব্যক্তির জন্মকুণ্ডলীতে দোষ দূর হয় ও পিতৃপুরুষের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। অমাবস্যাকে শনি গ্রহ সংক্রান্ত যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয় বলে মনে করা হয়। এই গ্রহ সম্পর্কিত দান ও পুজো করলে শুভ ফল পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।

প্রতিকার

হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী চৈত্র মাসের অমাবস্যা তিথিতে আস্থা ও বিশ্বাসের সঙ্গে মন্দিরে গিয়ে শিবলিঙ্গের পুজো করলে জীবনের সব থেকে বড় সমস্যা চোখের পলকে দূর হয়ে যায়। এছাড়া মনস্কামনা শীঘ্রই পূরণ হয়। পাশাপাশি, এ দিনে পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য, কিছু খাদ্য সামগ্রী দান করা উচিত বা কিছু দক্ষিণা-সহ ব্রাহ্মণকে দান করা উচিত।