লখনউ: বিশ্বমঞ্চে অস্ট্রেলিয়া (Australia) ও দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa) বরাবরের শত্রু। এই দুই দলের সব ম্যাচই ভীষণ রোমাঞ্চকর হয়। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ (ICC World Cup 2023) যাত্রা শুরু করে এই ম্যাচে নেমেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যদিকে ভারতের কাছে হেরে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে নেমেছিল অজিরা। পরপর ২ ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকালেন প্রোটিয়া উইকেট কিপার ব্যাটার কুইন্টন ডি’কক। অন্যদিকে জোড়া ম্যাচে হারের মুখ দেখল প্যাট কামিন্সের অস্ট্রেলিয়া। প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩১১ রান তুলেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১২ রান তাড়া করতে নেমে ৪০.৫ ওভারেই শেষ অজিরা। ১৭৭ রানে অল আউট অস্ট্রেলিয়া। ১৩৪ রানের বড় ব্যবধানে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ম্যাচের হাইলাইটস রইল TV9 Bangla Sports-এর লাইভ ব্লগে।
পরপর দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি কুইন্টন ডি’ককের। এর আগের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার তিন ব্যাটার শতরান করেছিলেন। আজ ডি’কক করলেন। একদিকে টানা সেঞ্চুরি ডি’ককের। অন্যদিকে জোড়া হার অস্ট্রেলিয়ার।
পড়ুন বিস্তারিত – AUS vs SA Match Report: লখনউও হাসি কাড়ল! ‘নির্মম’ দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে লজ্জার হার অস্ট্রেলিয়ার
অজিদের বিরুদ্ধে লখনউয়ে ১৩৪ রানের বিরাট ব্যবধানে জিতল প্রোটিয়ারা।
অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের উইকেট হারাল অজিরা। ২১ বলে ২২ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরলেন কামিন্স। জয় থেকে এক কদম দূরে প্রোটিয়ারা।
অস্ট্রেলিয়ার ৪০ ওভারের খেলা শেষ। এই ৪০ ওভারে অজিরা তুলেছে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান। বাকি থাকা ১০ ওভারে কামিন্সদের তুলতে হবে ১৩৮ রান।
৩৬তম ওভারে বল করতে এসেছিলেন মার্কো জ্যানসেন। এই ওভারে তিনটি বাউন্ডারি মারেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
কেশব মহারাজ ফেরালেন মার্নাস লাবুশেনকে। অষ্টম ধাক্কা খেল অজিরা। দলের চাপের মুখে ভালো লড়াই করছিলেন লাবুশেন। অবশ্য ম্যাচ ফিনিশ করে মাঠ ছাড়তে পারলেন না। ৪৬ রান করে মাঠ ছাড়লেন তিনি।
মার্কো জ্যানসেন তুলে নিলেন মিচেল স্টার্কের উইকেট। ৫১ বলে ২৭ রান করে মাঠ ছাড়লেন স্টার্ক। জয় থেকে ৩ উইকেট দূরে প্রোটিয়ারা। অন্যদিকে অজিদের জিততে এখনও চাই ১৭৩ রান।
মার্নাস লাবুশেন ও মিচেল স্টার্কের জুটির ৫০ রানের পার্টনারশিপ পূর্ণ হল।
২৫ ওভারে দলগত শতরান অজিদের। উইকেট হারিয়েছে ৬ টি।
একের পর এক উইকেট। এ বার প্যাভেলিয়নে ফিরলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
আউট জশ ইংলিশ। হাল ধরতে নেমে মাত্র ৫ রান করেই ফিরতে হল তাঁকে।
একের পর এক উইকেট হারাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। এ বার আউট হলেন স্টিভ স্মিথ।
শুরুতেই ধাক্কা! প্রথমে মিচেল মার্শ পরে ওয়ার্নার। মাত্র ৭ রান করে ফিরলেন মিচেল মার্শ। ওয়ার্নারের ঝুলিতে ১৩ রান।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ওপেনিংয়ে ডেভিড ওয়ার্নার ও মিচেল মার্শ।
অজিদের ৩১২ রানের লক্ষ্য দিল প্রোটিয়ারা।
এক ওভারে পর-পর উইকেট। এ বার মার্কো জ্যানসেনকে ফেরালেন ওয়ার্নার।
আবার আউট। এ বার মার্কো জ্যানসেনের উইকেট নিলেন ডেভিড ওয়ার্নার।
ফের উইকেট হারাল প্রোটিয়ারা। এ বার ফিরলেন হেনরিখ ক্লাসেন। তাঁকে ফেরালেন হ্যাজলউড।
হাফ সেঞ্চুরি করেই ফিরলেন মার্কব়্যাম। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর, তাঁর উপর আশা রেখেছিল দল। কিন্তু অজিদের সামনে চেনা ছন্দে দেখা গেল না তাঁকে।
১০৯ রান করে আউট হলেন ডি কক। তাঁকে ফেরালেন গ্লেন মাক্সওয়েল।
শুরু থেকেই ছন্দে ছিলেন। ৯১ বলে শতরান করলেন তিনি।
২৬ রানের মাথায় ফিরলেন ভ্যান ডার ডুসেন। ক্রিজে ডি কক ও এইডেন মার্কব়্যাম জুটি।
প্রথম উইকেট হারাল প্রোটিয়ারা। আউট হলেন তেম্বা বাভুমা। ৩৫ রান করেই ফেরেন।
জমাট বাঁধছে বাভুমা ও ডি কক জুটি। পার্টনারশিপে শতরান এল দক্ষিণ আফ্রিকার ঝুলিতে।
বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সেঞ্চুরি করেছিলেন কুইন্টন ডি’কক। লখনউতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে মাত্র ৫১ বলে হাফসেঞ্চুরিতে কুইন্টন। এই বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি আসবে তাঁর ব্যাটে?
অচেনা পিচে শুরুতে সতর্ক থাকতে হয়েছিল। কিছুটা সময় নিয়ে হাত খুলতে শুরু করেন কুইন্টন ডি’কক। প্রথম পাওয়ার প্লে-তে বিনা উইকেটে ৫৩ রান। বাভুমার একটি ক্যাচ উঠলেও, হাফ-চান্স বলা ভালো।
সপ্তম ওভারেই স্পিন! আক্রমণে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।বল টার্ন হচ্ছে।
অসমান বাউন্স, সুইং। শুরুতে সতর্ক দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার। জশ হ্যাজলউডের বাউন্সার অজি কিপার জশ ইংলিশের অনেকটা ওপর দিয়ে। তেমনই মিচেল স্টার্কের সুইং। ডি-কক পরিস্থিতি বুঝে হাত খুলছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ওপেনিংয়ে কুইন্টন ডি কক ও অধিনায়ক তেম্বা বাভুমা।
ফিরলেন স্টইনিস, অস্ট্রেলিয়াকে চাপে রাখতে দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশে চায়নাম্যান শামসি