India vs England: বিশ্বজয়ের মঞ্চে ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ, নজরে ইংল্যান্ডের পাঁচ
লন্ডন : টি ২০ সিরিজ হাতছাড়া হয়েছে। ওডিআই সিরিজের শুরুটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলতে চাইবে ইংল্য়ান্ড। ১০ উইকেটে হারের চেয়েও ইংল্যান্ড শিবিরে বেশি অস্বস্তির তাদের ব্য়াটিং অ্যাপ্রোচ। জসপ্রীত বুমরা এবং মহম্মদ সামির সুইং-সিমে অসহায় আত্মসমর্পণ। ভারতের বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন স্কোর। ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছেন ইংল্য়ান্ড ক্রিকেটাররাও। ওডিআই সিরিজে ফিরেছেন তারকা ক্রিকেটাররা। ইংল্যান্ড শক্তি বাড়িয়ে নেমেছিল। […]
লন্ডন : টি ২০ সিরিজ হাতছাড়া হয়েছে। ওডিআই সিরিজের শুরুটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলতে চাইবে ইংল্য়ান্ড। ১০ উইকেটে হারের চেয়েও ইংল্যান্ড শিবিরে বেশি অস্বস্তির তাদের ব্য়াটিং অ্যাপ্রোচ। জসপ্রীত বুমরা এবং মহম্মদ সামির সুইং-সিমে অসহায় আত্মসমর্পণ। ভারতের বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন স্কোর। ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছেন ইংল্য়ান্ড ক্রিকেটাররাও। ওডিআই সিরিজে ফিরেছেন তারকা ক্রিকেটাররা। ইংল্যান্ড শক্তি বাড়িয়ে নেমেছিল। তাতেও প্রত্যাশিত ফল হয়নি। লর্ডস তাদের বিশ্ব জয়ের মঞ্চ। ঘুরে দাঁড়ানোর মঞ্চ বানাতে পারে কী না সেটাই দেখার। বিশেষ করে নজর থাকবে যাদের দিকে…।
জস বাটলার: নেতৃত্বের বাড়তি চাপ টের পাচ্ছেন জস বাটলার। প্রথম ম্যাচে ব্যাটিংয়ের ভরাডুবি দেখেছেন। নিজে কিছুটা লড়াই করলেও যথেষ্ট ছিল না। দলের আত্মবিশ্বাস বাড়ানো অধিনায়ক বাটলারের কাছে বেশি চ্য়ালেঞ্জের। সিরিজ জিইয়ে রাখারও ম্যাচ। জয় ছাড়া দ্বিতীয় কোনও পথ নেই।
জনি বেয়ারস্টো: টেস্ট ক্রিকেটে অন্যতম সেরা ছন্দে জনি বেয়ারস্টো। সাদা বলে এমনভাবে আত্মসমর্পণ করতে হবে, এমনটা হয়তো খোদ তাঁরও ভাবনার বাইরে। ২০ টি ডেলিভারি সামলেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেননি। বুমরার বোলিংয়ে প্রথম স্লিপের কাছে অনবদ্য ক্যাচে তাঁকে ফেরান ঋষভ। টেস্টে টি ২০ মেজাজে ব্যাট করেন, সেখানে ওভালে ২০ বলে ৭ রান করেন বেয়ারস্টো।
ব্রাইডন কার্স : প্রথম ম্যাচে ইংল্য়ান্ডের ভরাডুবিতেও নজর কেড়েছেন। ইংল্যান্ডের এই পেসার ব্যাট হাতে নজর কেড়েছেন। বোর্ডে মাত্র ১১০ রান নিয়ে বল হাতে বেশি কিছু করার সুযোগও ছিল না। অনেক বেশি শর্ট বল করাই হয়তো তাঁর বিপক্ষে গিয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অভিজ্ঞতা কম। ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে নতুন পরীক্ষায় নজর থাকবে তাঁর দিকে।
জো রুট: জনি বেয়ারস্টোর মতোই টেস্টে অনবদ্য ছন্দে ছিলেন জো রুট। টেস্ট নেতৃত্ব ছাড়ার পর আরও খোলা মনে ব্য়াট করছেন। ওডিআই ক্রিকেটে এক বছরের বেশি সময় পর প্রত্যাবর্তন ভালো হয়নি। জসপ্রীত বুমরা মানসিকভাবে তাঁর সঙ্গে খেলেছেন। অফস্টাম্পের বাইরের বলে ছোঁয়া দিয়ে ফেরেন রুট। এরকম ভুল যে রুট বারবার করবেন না, সেটুকু নিশ্চিত বলা যায়।
বেন স্টোকস: প্রথম ম্যাচে সুযোগই পাননি বলা যায়। মহম্মদ সামি রাউন্ড দ্য উইকেট বোলিং করছিলেন। প্রথম বলটিই অফস্টাম্পের অনেকটা বাইরে থেকে বিরাট ইনসুইং, সামলাতে পারেননি স্টোকস। তবে একটা ম্য়াচ দিয়ে স্টোকসকে বিচার করলে ভুল হবে।