India-Pakistan Cricket: বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান কোথায় পিছিয়ে, ব্যাখ্যা পাক কিংবদন্তির

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Aug 16, 2023 | 10:45 PM

CWC 2023, Rashid Latif: যে টিমের মিডল অর্ডার ব্যাটারদের শটে বৈচিত্র রয়েছে, তারা মাঝের ওভার গুলিতেও রানের গতি সচল রাখতে পারবে। আর এই জায়গাতেই এশিয়ার দলগুলি পিছিয়ে বলে মনে করেন রশিদ লতিফ।

India-Pakistan Cricket: বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান কোথায় পিছিয়ে, ব্যাখ্যা পাক কিংবদন্তির
Image Credit source: twitter

Follow Us

ওয়ান ডে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। সামনেই এশিয়া কাপ। বিশ্বকাপের সেরা কম্বিনেশন দেখে নিতে এই টুর্নামেন্টকেই পাখির চোখ করছে এশিয়ার দলগুলি। ভারত, পাকিস্তান মূলত এশিয়া কাপ থেকেই বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে চাইছে। পাকিস্তান ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কার মাটিতে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজ খেলবে। তেমনই বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ওডিআই সিরিজ খেলবে ভারতও। কিন্তু ভারত, পাকিস্তানের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অন্য। পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার সেই দুর্বলতাই তুলে ধরলেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

ক্রিকেট বাজ ইউটিউব চ্যানেলে একটি সাক্ষাৎকারে রশিদ লতিফ জানান- অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দলগুলি বিশ্বকাপে নতুনত্ব দেখাবে। তাঁর মতে, ‘এশিয়ান টিমগুলির ক্ষেত্রে আমার মতে যে সমস্যাটা গুরুতর হয়ে দেখা দিতে পারে, তা হল মাঝের ওভারে রান তোলা। ৫০ ওভারের ফরম্যাটে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়।’

এর প্রেক্ষিতে যুক্তি দিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন কিপার ব্যাটার বলেন, ‘ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ব্যাটাররা স্পিনারদের বিরুদ্ধে রিভার্স সুইপ, সুইচ হিটের মতো শট খেলছে। এই শটগুলি বর্তমানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।’ মাঝের ওভারে সাধারণত স্পিনাররাই বোলিং করে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পাওয়ার প্লে-তে বিধ্বংসী ব্যাটিং করলেও এরপরই রানের গতি অনেকটা কমে যায় দলগুলির। যে টিমের মিডল অর্ডার ব্যাটারদের শটে বৈচিত্র রয়েছে, তারা মাঝের ওভার গুলিতেও রানের গতি সচল রাখতে পারবে। আর এই জায়গাতেই এশিয়ার দলগুলি পিছিয়ে বলে মনে করেন রশিদ লতিফ।

ভারতের নেতৃত্ব বদলও নেতিবাচক ভূমিকা নিয়েছে বলে মনে করেন রশিদ লতিফ। বলছেন, ‘ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট অনেক বেশি পরীক্ষা করেছে। আর যদি ব্যাটিং অর্ডারে ৪ থেকে ৭ নম্বরের কথা বলি, অনেককেই খেলালেও মানিয়ে নেওয়ার সময় দেয়নি। লাগাতার পরিবর্তনে ছন্দপতন হয়। বিরাট কোহলিকে যদি অধিনায়ক রেখে দেওয়া হত, বিশ্বকাপের জন্য সেরা প্রস্তুতি থাকত ভারতীয় দলের।’