ICC World Cup 2023: ‘মনে হচ্ছে ওরা রোজ ৮ কেজি করে মটন খায়’, আফগানদের কাছে বাবররা হারতেই কটাক্ষ প্রাক্তন পাক অধিনায়কের

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Oct 24, 2023 | 3:55 PM

চলতি ওডিআই বিশ্বকাপে (ICC World Cup 2023) হারের হ্যাটট্রিকের পর এমনিতেই থমথমে পরিবেশ পাক শিবিরে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন তারকা কটাক্ষ করলেন বাবর আজমদের ফিটনেস নিয়ে। চলতি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের (Afghanistan) বিরুদ্ধে চেন্নাইয়ে পাকিস্তান হেরে যাওয়ার পর চরম সমালোচিত হচ্ছে।

ICC World Cup 2023: মনে হচ্ছে ওরা রোজ ৮ কেজি করে মটন খায়, আফগানদের কাছে বাবররা হারতেই কটাক্ষ প্রাক্তন পাক অধিনায়কের
ICC World Cup 2023: 'মনে হচ্ছে ওরা রোজ ৮ কেজি করে মটন খায়', আফগানদের কাছে বাবররা হারতেই কটাক্ষ প্রাক্তন পাক অধিনায়কের
Image Credit source: PTI

Follow Us

চেন্নাই: বিশ্বকাপে (ICC World Cup 2023) হারের হ্যাটট্রিকের পর এমনিতেই থমথমে পরিবেশ পাক শিবিরে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন তারকা কটাক্ষ করলেন বাবর আজমদের ফিটনেস নিয়ে। চলতি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে চেন্নাইয়ে পাকিস্তান হেরে যাওয়ার পর চরম সমালোচিত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক ওয়াসিম আক্রম (Wasim Akram) প্রশ্ন তুলে দিলেন বাবরদের ফিটনেস নিয়ে। কটাক্ষ করে ওয়াসিম বলেছেন, ‘পাক ক্রিকেটারদের দেখে মনে হচ্ছে প্রতিদিন আট কেজি করে মটন খায় ওরা।’ বিশ্বকাপে গ্রিন আর্মির হারের হ্যাটট্রিকের পর ওয়াসিম আক্রম আর কী কী বললেন? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।

পাক দলের ফিল্ডিং নিয়ে মারাত্মক প্রশ্ন উঠছে। পাকিস্তানের প্রাক্তন পাক অধিনায়ক ওয়াসিম আক্রম আফগানিস্তানের কাছে বাবরদের ৮ উইকেটে হারের পর বলেন, ‘এটা বিরাট অস্তস্তিকর। ২৮০-২৯০ বড় স্কোর, কিন্তু তাতে মাত্র ২টি উইকেটই তুলতে পেরেছে পাকিস্তান। পিচ যেমনই হোক না কেন দলের ফিল্ডিং দেখেই ওদের ফিটনেসের মাত্রা বোঝা গিয়েছে। গত ২ বছর ধরে কোনও ফিটনেস টেস্টই হয় না টিমে। আমি যদি আলাদা করে কারও নাম নিই তা হলে তাঁর সেটা ভালো লাগবে না। কিন্তু ওদের দেখে মনে হচ্ছে, রোজ ৮ কেজি মটন খান ওরা।’

ওয়াসিম আক্রম জানান, মিসবা উল হক পাক টিমের হেড কোচ থাকাকালীন ফিটনেস টেস্ট নিয়মিত হত। আর যে কারণে পাকিস্তানের অনে ক্রিকেটার তাঁকে পছন্দ করত না। আক্রমের কথায়, ‘অবশ্যই পাক টিমে ফিটনেস টেস্ট হওয়া উচিত। পেশাদারি মানসিকতা নিয়েই দেশের জার্সিতে খেলা উচিত। কারণ খেলার জন্য ক্রিকেটাররা টাকা পায়। আমি মিসবার পক্ষেই ছিলাম। ও হেড কোচ হিসেবে ফিটনেস টেস্টকে দলে সুযোগের মাপকাঠি রেখেছিল। তাই ওকে অনেকে পছন্দ করত না। ওই ফিটনেস টেস্ট দলের সকলের জন্যই কাজের ছিল। ফিল্ডিংয়ের সময় ফিটনেস বোঝা যায়। এখন আমরা যে জায়গায় রয়েছি তাতে অনেক যদি-কিন্তুর উপর আমাদের সেমিফাইনালে যাওয়া নির্ভর করছে। একই সঙ্গে অন্য দলের হার প্রার্থনা করতে হবে।’

Next Article