নেইমার ভক্ত ব্রাইটের ভাবনাতেও ঢুকে পড়েছে মোহনবাগান

sushovan mukherjee |

Jan 08, 2021 | 6:57 PM

গোয়ার বিরুদ্ধে করা ব্রাইটের গোল আইএসএলের ইতিহাসে অন্যতম সেরা কিনা, তা নিয়েও চলছে চর্চা।

Follow Us

গোয়া: গোয়া পা দেওয়া ইস্তক শুনছেন ডার্বি চর্চা। এতটাই আগ্রহী করে তুলেছে তাঁকে যে, ফিরতি বড় ম্যাচ খেলার জন্য এখন থেকেই মুখিয়ে আছেন ব্রাইট এনোবাখারে (Bright Enobakhare)। ইংল্যান্ডের অ্যাকেডেমিতে বড় হওয়া নাইজিরিয়ান স্ট্রাইকার লাল-হলুদ জার্সিতে নেমেই মুগ্ধ করেছেন সমর্থকদের। দু’ম্যাচে করে ফেলেছেন দু’গোল। যে দুটো গোলই নজর কেড়েছে। গোয়ার বিরুদ্ধে করা ব্রাইটের গোল আইএসএলের ইতিহাসে অন্যতম সেরা কিনা, তা নিয়েও চলছে চর্চা। নেইমারের ভক্ত বলেও দিচ্ছেন, ‘টিমের সঙ্গে যোগ দেওয়ার পর থেকে আমি ডার্বি ম্যাচ নিয়ে কথা শুনে আসছি। ওই রকম একটা ম্যাচ খেলার জন্য মুখিয়ে আছি।’

এটিকে মোহনবাগান অনেক দূরের গল্প, আপাতত বেঙ্গালুরু এফসিতে চোখ এসসি ইস্টবেঙ্গলের। সুনীল ছেত্রীর টিম পর পর তিনটে হেরে বেশ বিপাকে। বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে তাই তিন পয়েন্ট ছাড়া আর কিছু ভাবছেন না রবি ফাউলার। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে সবে দুটো ম্যাচ খেললেও টিমের পরিবেশ পছন্দ হয়েছে তাঁর। ব্রাইট বলেও দিচ্ছেন, ‘পুরো টিমের সঙ্গে চমৎকার কাটাচ্ছি। ভালো লাগছে টিমের পরিবেশ।’

ব্রাইট মাঠে নামার পর থেকেই ইস্টবেঙ্গল টিমের ছবিটাই যেন পাল্টে  গিয়েছে। লিগ টেবলের তলানি থেকে নয়ে উঠে এসেছে। ৯ ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে। গোয়ার বিরুদ্ধে গোলটা কি আপনার সেরা? ব্রাইট মানছেন না। হাসি মুখে তাঁর মন্তব্য, ‘গোয়ার বিরুদ্ধে যে গোলটা করেছি, ওই রকম গোল এর আগেও করেছি।’ ১৭ বছর বয়সে উলভারহ্যামটনের হয়ে পেশাদার লিগ খেলা শুরু করেছিলেন। অভিষেক ম্যাচেই চমকে দেওয়া গোল করেছিলেন ব্রাইট। কেমন ছিল সেই গোলটা? ব্রাইটের কথায়, ‘১৭ বছর বয়সে আমি যে প্রথম পেশাদার ম্যাচটা খেলতে নামি, বার্নসলে এফসির বিরুদ্ধে। অভিষেক ম্যাচে ওদের বিরুদ্ধে এর থেকেও ভালো গোল করেছিলাম।’

আরও পড়ুন: জয় দিয়ে আই লিগ শুরু চান শঙ্করলাল

সেন্ট্রাল প্লে মেকার, নাকি আদ্য়ন্ত স্ট্রাইকার হিসেবে খেলতে ভালোবাসেন? সারা মাঠ জুড়ে খেলতে ভালোবাসা ব্রাইট বলেছেন, ‘এই ব্যাপারটা নিয়ে কখনও ভাবিনি। ভাবার দরকারও পড়েনি। আসলে আমি যে কোনও জায়গায় খেলতে পারি। যে কোনও জায়গায় খেলে যদি মেলে ধরতে পারি নিজেকে, তার থেকে ভালো লাগা আর কী হতে পারে?’

গোয়ার বিরুদ্ধে ব্রাইটের গোলটার পর যতই উল্লাস থাকুক না কেন, পর পরই সমতা ফিরিয়েছিল বিপক্ষ। ওই গোলটার পর কী মনে হয়েছিল ব্রাইটের? ‘ওরা গোল করার পর আমি টিমমেটদের বলেছিলাম, যে কোনও সময় পরিস্থিতি বদলাতে পারে। রিল্যাক্স থাকো। ম্য়াচে আমরা ফিরবই।’

আরও পড়ুন:জিভার ‘বাহা মেন’ প্রেম

ব্রাইটকে নিয়ে উৎসবের মধ্যেই নাইজিরিয়ান বলে দিচ্ছেন, কেন তিনি নেইমারের ভক্ত। ‘আসলে ওর মতো কনফিডেন্ট ফুটবলার খুব কম দেখেছি। যেন মাঠেই নামে দারুণ কিছু করার জন্য।’

এই ব্রাইটেই এখন যত উজ্জ্বল ইস্টবেঙ্গল। আইএসএলের শুরু দিকে পর পর হার-ড্রয়ের বদলে লিগ টেবলে উত্তরণের স্বপ্ন দেখছেন ফাউলার। আর তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে পারেন ব্রাইট এনোবাখারেই।

গোয়া: গোয়া পা দেওয়া ইস্তক শুনছেন ডার্বি চর্চা। এতটাই আগ্রহী করে তুলেছে তাঁকে যে, ফিরতি বড় ম্যাচ খেলার জন্য এখন থেকেই মুখিয়ে আছেন ব্রাইট এনোবাখারে (Bright Enobakhare)। ইংল্যান্ডের অ্যাকেডেমিতে বড় হওয়া নাইজিরিয়ান স্ট্রাইকার লাল-হলুদ জার্সিতে নেমেই মুগ্ধ করেছেন সমর্থকদের। দু’ম্যাচে করে ফেলেছেন দু’গোল। যে দুটো গোলই নজর কেড়েছে। গোয়ার বিরুদ্ধে করা ব্রাইটের গোল আইএসএলের ইতিহাসে অন্যতম সেরা কিনা, তা নিয়েও চলছে চর্চা। নেইমারের ভক্ত বলেও দিচ্ছেন, ‘টিমের সঙ্গে যোগ দেওয়ার পর থেকে আমি ডার্বি ম্যাচ নিয়ে কথা শুনে আসছি। ওই রকম একটা ম্যাচ খেলার জন্য মুখিয়ে আছি।’

এটিকে মোহনবাগান অনেক দূরের গল্প, আপাতত বেঙ্গালুরু এফসিতে চোখ এসসি ইস্টবেঙ্গলের। সুনীল ছেত্রীর টিম পর পর তিনটে হেরে বেশ বিপাকে। বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে তাই তিন পয়েন্ট ছাড়া আর কিছু ভাবছেন না রবি ফাউলার। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে সবে দুটো ম্যাচ খেললেও টিমের পরিবেশ পছন্দ হয়েছে তাঁর। ব্রাইট বলেও দিচ্ছেন, ‘পুরো টিমের সঙ্গে চমৎকার কাটাচ্ছি। ভালো লাগছে টিমের পরিবেশ।’

ব্রাইট মাঠে নামার পর থেকেই ইস্টবেঙ্গল টিমের ছবিটাই যেন পাল্টে  গিয়েছে। লিগ টেবলের তলানি থেকে নয়ে উঠে এসেছে। ৯ ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে। গোয়ার বিরুদ্ধে গোলটা কি আপনার সেরা? ব্রাইট মানছেন না। হাসি মুখে তাঁর মন্তব্য, ‘গোয়ার বিরুদ্ধে যে গোলটা করেছি, ওই রকম গোল এর আগেও করেছি।’ ১৭ বছর বয়সে উলভারহ্যামটনের হয়ে পেশাদার লিগ খেলা শুরু করেছিলেন। অভিষেক ম্যাচেই চমকে দেওয়া গোল করেছিলেন ব্রাইট। কেমন ছিল সেই গোলটা? ব্রাইটের কথায়, ‘১৭ বছর বয়সে আমি যে প্রথম পেশাদার ম্যাচটা খেলতে নামি, বার্নসলে এফসির বিরুদ্ধে। অভিষেক ম্যাচে ওদের বিরুদ্ধে এর থেকেও ভালো গোল করেছিলাম।’

আরও পড়ুন: জয় দিয়ে আই লিগ শুরু চান শঙ্করলাল

সেন্ট্রাল প্লে মেকার, নাকি আদ্য়ন্ত স্ট্রাইকার হিসেবে খেলতে ভালোবাসেন? সারা মাঠ জুড়ে খেলতে ভালোবাসা ব্রাইট বলেছেন, ‘এই ব্যাপারটা নিয়ে কখনও ভাবিনি। ভাবার দরকারও পড়েনি। আসলে আমি যে কোনও জায়গায় খেলতে পারি। যে কোনও জায়গায় খেলে যদি মেলে ধরতে পারি নিজেকে, তার থেকে ভালো লাগা আর কী হতে পারে?’

গোয়ার বিরুদ্ধে ব্রাইটের গোলটার পর যতই উল্লাস থাকুক না কেন, পর পরই সমতা ফিরিয়েছিল বিপক্ষ। ওই গোলটার পর কী মনে হয়েছিল ব্রাইটের? ‘ওরা গোল করার পর আমি টিমমেটদের বলেছিলাম, যে কোনও সময় পরিস্থিতি বদলাতে পারে। রিল্যাক্স থাকো। ম্য়াচে আমরা ফিরবই।’

আরও পড়ুন:জিভার ‘বাহা মেন’ প্রেম

ব্রাইটকে নিয়ে উৎসবের মধ্যেই নাইজিরিয়ান বলে দিচ্ছেন, কেন তিনি নেইমারের ভক্ত। ‘আসলে ওর মতো কনফিডেন্ট ফুটবলার খুব কম দেখেছি। যেন মাঠেই নামে দারুণ কিছু করার জন্য।’

এই ব্রাইটেই এখন যত উজ্জ্বল ইস্টবেঙ্গল। আইএসএলের শুরু দিকে পর পর হার-ড্রয়ের বদলে লিগ টেবলে উত্তরণের স্বপ্ন দেখছেন ফাউলার। আর তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে পারেন ব্রাইট এনোবাখারেই।

Next Article