AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ronaldo Nazario: অবসাদে ভুগছেন ২০০২ বিশ্বকাপের নায়ক, নিজেই জানালেন ব্রাজিলের রোনাল্ডো

Mental Health: ডকুমেন্টারিতে বন্ধু রবার্তো কার্লোসের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কথা বলছিলেন। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল, আপনি কি অবসাদে ভুগেছেন?

Ronaldo Nazario: অবসাদে ভুগছেন ২০০২ বিশ্বকাপের নায়ক, নিজেই জানালেন ব্রাজিলের রোনাল্ডো
বড় রোনাল্ডো
| Edited By: | Updated on: Oct 16, 2022 | 3:26 PM
Share

সাও পাওলো: ব্রাজিলিয়াল স্ট্রাইকার রোনাল্ডো নাজারিও (Ronaldo Nazario), যিনি ফুটবল জগতে বড় রোনাল্ডো হিসাবে বেশি পরিচিত। ব্রাজিলের (Brazil) শেষ বার বিশ্বকাপ জেতার বছরে রোনাল্ডোর ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। ফুটবল দুনিয়া অনেকদিন আগেই ছেড়েছেন তিনি। সম্প্রতি সতীর্থ রবার্তো কার্লোসের সঙ্গে একটি ডকুমেন্টারিতে দেখা গিয়েছে রোনাল্ডোকে। সেই ডকুমেন্টারিতে ফুটবলের বিভিন্ন মুহূর্তের কথা উঠে এসেছে। ফুটবলের বাইরে মানসিক স্বাস্থ্যের (Mental Health) বিষয়টিও উঠে এসেছে কার্লোসের সঙ্গে রোনাল্ডোর আলোচনায়। তা নিয়েই এক স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বড় রোনাল্ডো। সেই সাক্ষাৎকারে রোনাল্ডো নাজারিও জানিয়েছেন, অবসাদে ভুগছেন তিনি। সে জন্য সাইকোলজিক্যাল থেরাপিও করাচ্ছেন।

ডকুমেন্টারিতে বন্ধু রবার্তো কার্লোসের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কথা বলছিলেন। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল, আপনি কি অবসাদে ভুগেছেন? এই প্রশ্নের জবাবে প্রাক্তন ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার রোনাল্ডো বলেছেন, “হ্যাঁ। এখন আমি থেরাপি করাচ্ছি। গত আড়াই বছর ধরেই আমার সাইকোলজিক্যাল থেরাপি চলছে। এখন আমি আগের থেকে অনেক ভাল আছি।”

সেই সাক্ষাৎকারে তিনি যে সময়ে ফুটবল খেলতেন, তার সঙ্গে এই সময়ের তুলনাও টেনেছেন। ইন্টারনেটের দৌলতে খেলার মাঠে কী রকম সুবিধা পাওয়া যায়, মানসিক স্বাস্থ্যকে কতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়, সে বিষয়ও উঠে এসেছে বড় রোনাল্ডোর কথায়। তিনি বলেছেন, “আমি যে সময়ে খেলতাম, এত সুযোগ সুবিধা ছিল না। এটুকু জানতাম, খেলার মাঠের মানসিক চাপের রেশ দীর্ঘ সময় ধরেই বয়ে বেড়াতে হবে। আমি যখন ফিরে তাকাই, তখন দেখি আমাদের খুব মানসিক চাপের মধ্যে থাকতে হত। তা মোকাবিলার কোনও প্রস্তুতিও থাকত না।” তিনি আরও বলেছেন, “ইন্টারনেটের যুগ এসে সেই অবস্থার পরিবর্তন এনেছে। তথ্য এখন দ্রুত গতিতে চলাচল করে। এখন খেলোয়াড়দের মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হতে হয় না। এখন খেলোয়াড়রা অনেক বেশি প্রস্তুত থাকেন। ম্যাচের আগে বিপক্ষের ব্যাপারে অনেক তথ্য় তাঁদের জানা থাকে। তাই মাঠে কী ভাবে আচরণ করতে হবে সে ব্য়াপারেও তাঁরা প্রস্তুত থাকতে পারেন। কিন্তু আমাদের সময়ে এ ব্যাপারে কোনও সুবিধা থাকত না। সে জন্য এই চাপ আমাদের বাকি জীবনের উপরেও প্রভাব ফেলত।”