Bajaj Pulsar N150 এসে গেল মাত্র 1.17 লাখ টাকায়, ফিচার্স কেমন?

Bajaj Pulsar N150 মোটরসাইকেলটি দেশে 1.17 লাখ টাকায় ভারতে লঞ্চ করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত Pulsar N150 বাইকটি দেশের সর্বাধিক বিক্রিত স্পোর্টস বাইক হিসেবে জায়গা করে নিতে চলেছে বলে মনে করছে Bajaj Auto। কেন এমনটা মনে করা হচ্ছে, কী-কী ফিচার ও স্পেসিফিকেশন রয়েছে সেই সব তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

Bajaj Pulsar N150 এসে গেল মাত্র 1.17 লাখ টাকায়, ফিচার্স কেমন?
পুজোর আগেই বাজারে পালসারের নতুন মডেল।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 27, 2023 | 1:13 PM

Bajaj Auto ভারতে ফের একটি নতুন Pulsar নিয়ে এল। মডেলটির নাম Bajaj Pulsar N150। লেটেস্ট মোটরসাইকেলটি দেশে 1.17 লাখ টাকায় ভারতে লঞ্চ করা হয়েছে। Pulsar পোর্টফোলিওতে বিগত 18 মাসে আরও দুটি মডেল যোগ করা হয়েছে- সবথেকে বড় Pulsar N250 এবং অন্যতম জনপ্রিয় Pulsar N160। তবে যে মডেলই আসুক না কেন, এখনও পর্যন্ত Pulsar N150 বাইকটি দেশের সর্বাধিক বিক্রিত স্পোর্টস বাইক হিসেবে জায়গা করে নিতে চলেছে বলে মনে করছে Bajaj Auto। কেন এমনটা মনে করা হচ্ছে, কী-কী ফিচার ও স্পেসিফিকেশন রয়েছে সেই সব তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

Bajaj Pulsar N150: ডিজ়াইন

বাইকটির ডিজ়াইন ল্যাঙ্গুয়েড ডায়নামিক এবং ইনার্জেটিক ক্যারেক্টার লাইন দ্বারা সজ্জিত। আরও আধুনিক অ্যারো ডায়নামিজ়ম দেওয়া হয়েছে এতে। মাসকিউলার ট্র্যাঙ্কটি কন্ট্রাস্ট করা হয়েছে স্লিক, স্টাইলিশ ওয়েস্ট সেকশন দিয়ে। স্পোর্টিয়ার আন্ডারবেলি রয়েছে বাইকটিতে, যা উচ্চতর RPM-এ গ্রাউল করতে পারে। ফ্লোটিং বডি প্যানেলে রয়েছে বেলি প্যান, ফ্রন্ট ফেয়ারিং এবং ফ্রন্ট ফেন্ডার।

Bajaj Pulsar N150: পারফরম্যান্স

নতুন বাজাজ পালসার 14.5 PS পিক পাওয়ার এবং 13.5 Nm টর্ক দিতে পারে। এর প্রশস্ত টর্ক ব্যান্ডটি দুই ভাগে বিভক্ত। এই মোটরসাইকেলের চালকরা দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন, যে কোনও কঠিন পরিস্থিতিতে বাইকের কোনও দোদুল্যমানতা অনুভূত হবে না। চালকের সুরক্ষার দিক থেকেও Bajaj Pulsar N150-এর জুড়ি মেলা ভার। সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএসটি চমৎকার ব্রেকিং কন্ট্রোল এবং ট্র্যাকশন দিতে পারে। এর মাধ্যমে বাইকাররা যে কোনও রাস্তায় খুব সহজেই নেভিগেট করতে পারবেন।

Bajaj Pulsar N150: ফিচার্স

অসাধারণ উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে Bajaj Pulsar N150 বাইকটি স্টাইল এবং ফাংশনালিটির দিক থেকে নতুন বেঞ্চমার্ক তৈরি করতে চলেছে। কাটিং-এজ ফিচার্সের মধ্যে রয়েছে পিছনে ইঞ্জিনিয়ার্ড মনো-শক সাসপেনশন, যা বাইকটিকে আরও ভাল ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। এই সেগমেন্টে প্রথম কোনও বাইকে LED প্রোজেক্টর হেডলাইট দেওয়া হয়েছে। তার থেকেও বড় কথা হল, বাইকের প্রশস্ত 120 ক্রস-সেকশন রিয়ার টায়ারটি দুর্ধর্ষ গ্রিপ ও স্টেবিলিটি দিতে পারে।