অপেক্ষার অবসান। শেষ পর্যন্ত লঞ্চ হল নাসার DART মিশন। ২৪ নভেম্বর বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ১১টা ৫০মিনিটে এই মিশন লঞ্চ করেছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা। এক বছর ধরে চলবে এই অভিযান। নাসার এই ‘DART’ মিশনের মূল লক্ষ্য হল পৃথিবীরে দিকে ধাবমান গ্রহাণুকে ভেঙে দেওয়া এবং তার গতিপথ পরিবর্তন করা। এই DART শব্দের পুরো কথা হল Double Asteroid Redirection Test। এই DART মিশন আসলে একটি প্রমাণ সাপেক্ষ ধারণা এবং পরীক্ষামূলক বিষয়, যার মাধ্যমে গ্রহের প্রতিরক্ষা পদ্ধতি বর্ণনা করা হবে। একে বলা হবে kinetic impact।
ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের সাহায্যে ভ্যান্ডেবার্গ স্পেস ফোর্স বেস থেকে DART মিশন লঞ্চ করেছে নাসা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে রয়েছে ভ্যান্ডেনবার্গ স্পেস ফোর্স বেস। এই অভিযানে মূলত একটি স্পেসক্র্যাফট গ্রহাণুর মুখোমুখি হয়ে তা ভেঙে দেবে। আর এর ফলে ওই গ্রহাণুর গতিপথ পরিবর্তিত হবে। গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবমান হলে তার প্রভাব কী হতে পারে, এই ভেবে আতঙ্কিত হন বৈজ্ঞানিকরা। পৃথিবীপৃষ্ঠে এই গ্রহাণুদের ক্ষতিকর প্রভাব রুখতেই মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা তাদের DART মিশন লঞ্চ করেছে। এই প্রথম এ জাতীয় কোনও অভিযান করা হচ্ছে যার মাধ্যমে প্রযুক্তির সহায়তায় পৃথিবীর উপর গ্রহাণুর প্রভাব রুখে দেওয়া সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য যে, বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয়েছে DART স্পেসক্র্যাফট। এর ডিজাইনও আলাদা। গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েডের সম্মুখীন হয়ে এই স্পেসক্র্যাফট যাতে সেটি ভেঙে দিতে পারে এবং গ্রহাণুর গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে, সেভাবেই তৈরি হয়েছে এই DART স্পেসক্র্যাফট। নাসা জানিয়েছে, DART- এর নিশানায় থাকা গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য ত্রাস তৈরি করবে না। কেবলমাত্র গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়লে তার যে ক্ষতিকর প্রভাবে হতে পারে সেটা নির্মূল করার জন্যই এই বিশেষে DART মিশন লঞ্চ করেছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি।
DART মিশনে বিশেষ ভাবে ডিজাইন করে তৈরি করা স্পেসক্র্যাফট একটি বাইনারি অ্যাস্টেরয়েডের সম্মুখীন হবে। এখানে থাকবে Didymos। এই গ্রিক শব্দের অর্থ twin বা যমজ। আধ মাইল এলাকা জুড়ে রয়েছে DART মিশনের এই টার্গেট। এর ক্ষুদ্র সঙ্গীকে আবার বলা হয় Dimorphos। এটিও একটি গ্রিক শব্দ, যার অর্থাৎ two forms বা দুটো রূপ। ৫৩০ ফুট জুড়ে রয়েছে এই Dimorphos। জানা গিয়েছে, এই Dimorphos- কে নিশানা বানানোর জন্য DART মিশনে একটি স্বশাসিত টার্গেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হবে। জানা গিয়েছে DART স্পেসক্র্যাফটের আয়তন একটি ছোট গাড়ির সমান এবং এটি একটি ক্ষুদ্র অবয়বে গিয়ে ধাক্কা মারবে ৪ মাইল/সেকেন্ড গতিবেগে। নাসা জানিয়েছে, পৃথিবীতে থাকা টেলিস্কোপের মাধ্যমে এই সিস্টেম পর্যবেক্ষণ করা হবে।
অপেক্ষার অবসান। শেষ পর্যন্ত লঞ্চ হল নাসার DART মিশন। ২৪ নভেম্বর বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ১১টা ৫০মিনিটে এই মিশন লঞ্চ করেছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা। এক বছর ধরে চলবে এই অভিযান। নাসার এই ‘DART’ মিশনের মূল লক্ষ্য হল পৃথিবীরে দিকে ধাবমান গ্রহাণুকে ভেঙে দেওয়া এবং তার গতিপথ পরিবর্তন করা। এই DART শব্দের পুরো কথা হল Double Asteroid Redirection Test। এই DART মিশন আসলে একটি প্রমাণ সাপেক্ষ ধারণা এবং পরীক্ষামূলক বিষয়, যার মাধ্যমে গ্রহের প্রতিরক্ষা পদ্ধতি বর্ণনা করা হবে। একে বলা হবে kinetic impact।
ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের সাহায্যে ভ্যান্ডেবার্গ স্পেস ফোর্স বেস থেকে DART মিশন লঞ্চ করেছে নাসা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে রয়েছে ভ্যান্ডেনবার্গ স্পেস ফোর্স বেস। এই অভিযানে মূলত একটি স্পেসক্র্যাফট গ্রহাণুর মুখোমুখি হয়ে তা ভেঙে দেবে। আর এর ফলে ওই গ্রহাণুর গতিপথ পরিবর্তিত হবে। গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবমান হলে তার প্রভাব কী হতে পারে, এই ভেবে আতঙ্কিত হন বৈজ্ঞানিকরা। পৃথিবীপৃষ্ঠে এই গ্রহাণুদের ক্ষতিকর প্রভাব রুখতেই মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা তাদের DART মিশন লঞ্চ করেছে। এই প্রথম এ জাতীয় কোনও অভিযান করা হচ্ছে যার মাধ্যমে প্রযুক্তির সহায়তায় পৃথিবীর উপর গ্রহাণুর প্রভাব রুখে দেওয়া সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য যে, বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয়েছে DART স্পেসক্র্যাফট। এর ডিজাইনও আলাদা। গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েডের সম্মুখীন হয়ে এই স্পেসক্র্যাফট যাতে সেটি ভেঙে দিতে পারে এবং গ্রহাণুর গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে, সেভাবেই তৈরি হয়েছে এই DART স্পেসক্র্যাফট। নাসা জানিয়েছে, DART- এর নিশানায় থাকা গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য ত্রাস তৈরি করবে না। কেবলমাত্র গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়লে তার যে ক্ষতিকর প্রভাবে হতে পারে সেটা নির্মূল করার জন্যই এই বিশেষে DART মিশন লঞ্চ করেছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি।
DART মিশনে বিশেষ ভাবে ডিজাইন করে তৈরি করা স্পেসক্র্যাফট একটি বাইনারি অ্যাস্টেরয়েডের সম্মুখীন হবে। এখানে থাকবে Didymos। এই গ্রিক শব্দের অর্থ twin বা যমজ। আধ মাইল এলাকা জুড়ে রয়েছে DART মিশনের এই টার্গেট। এর ক্ষুদ্র সঙ্গীকে আবার বলা হয় Dimorphos। এটিও একটি গ্রিক শব্দ, যার অর্থাৎ two forms বা দুটো রূপ। ৫৩০ ফুট জুড়ে রয়েছে এই Dimorphos। জানা গিয়েছে, এই Dimorphos- কে নিশানা বানানোর জন্য DART মিশনে একটি স্বশাসিত টার্গেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হবে। জানা গিয়েছে DART স্পেসক্র্যাফটের আয়তন একটি ছোট গাড়ির সমান এবং এটি একটি ক্ষুদ্র অবয়বে গিয়ে ধাক্কা মারবে ৪ মাইল/সেকেন্ড গতিবেগে। নাসা জানিয়েছে, পৃথিবীতে থাকা টেলিস্কোপের মাধ্যমে এই সিস্টেম পর্যবেক্ষণ করা হবে।