Oldest Man on Space: মহাকাশে ঘুরে বেড়ালেন ৯০ বছরের প্রৌঢ়, কেমন করে সম্ভব হল জেনে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: শোভন রায়

Oct 22, 2021 | 7:14 AM

এটি ব্লু অরিজিনের দ্বিতীয় মনুষ্যবাহী ফ্লাইট। প্রথম উড়ান ছিল চলতি বছরের ২০ জুলাই। জেফ বেজোস, তাঁর ভাই মার্ক, ৮২ বছর বয়সী বিখ্যাত মহিলা বিমান পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ডাচ কিশোর অলিভার ডেইমেন প্রথম উড়ানের ক্রু হিসাবে ছিলেন।

Follow Us

একটা সময় ছিল যখন মহাকাশ যাত্রা অন্যতম অনন্য এক গন্তব্য ছিল। যেখানে যাওয়ার জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে বিজ্ঞানী হওয়া আবশ্যক ছিল। এখন, প্রযুক্তির চরমতম শিখরে মানব সভ্যতা। আর সেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করেই আজ যে কেউ যেতে পারে মহাকাশে। ঘুরে বেড়াতে পারে পৃথিবীর চারিদিকে। ছোটবেলার স্বপ্ন আজ যে কারোর পক্ষেই বাস্তব না হলেও, কিছু বিলাসবহুল ধনি ব্যক্তির কাছে আজ মহাকাশ পরিভ্রমণ খুবই সামান্য একটা ব্যাপার।

স্টার ট্রেকের ক্যাপ্টেন কার্কের চরিত্র বিশ্বখ্যাত। জনপ্রিয় টিভি সিরিজে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন উইলিয়াম শ্যাটনার। সেই সময়ে তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। অবশেষে বাস্তবেও মহাকাশে পৌঁছলেন তিনি। ৯০ বছর বয়সে প্রবীণতম নভোশ্চর হিসাবে মহাকাশে ঘুরে এলেন এই হলিউড অভিনেতা। সৌজন্যে আমাজন কর্তা জেফ বেজোসের রকেট সংস্থা ব্লু অরিজিন।

১০ মিনিট ১৭ সেকেন্ড সময় জুড়ে শাটনার-সহ ৪ জনের ক্রু রকেটে করে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৬৫.৮ মাইল উচ্চতায় পাড়ি দেন। মহাকাশে প্রায় ৪ মিনিটের ভারশূন্যতা উপভোগ করেন তাঁরা। সেই সঙ্গে মডিউলের জানলা দিয়ে মহাকাশ থেকে পৃথিবীর অনন্য সাধারণ রূপের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। এর পর তাঁরা ফিরে এলেন পৃথিবীতে।

এই মহাকাশ যাত্রায় শাটনারের সঙ্গী হিসাবে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ধনকুবের ক্রিস বসুইজেন, মাইক্রোবায়োলজিস্ট গ্লেন ডি ভ্রিস এবং ব্লু অরিজিনের উচ্চপদস্থ আধিকারিক অড্রে পাওয়ার। পৃথিবীতে পা রেখেই জেফ বেজোসকে আলিঙ্গন করেন এই প্রৌঢ় অভিনেতা। নিজের অভিজ্ঞতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অত্যন্ত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন তিনি।

এটি ব্লু অরিজিনের দ্বিতীয় মনুষ্যবাহী ফ্লাইট। প্রথম উড়ান ছিল চলতি বছরের ২০ জুলাই। জেফ বেজোস, তাঁর ভাই মার্ক, ৮২ বছর বয়সী বিখ্যাত মহিলা বিমান পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ডাচ কিশোর অলিভার ডেইমেন প্রথম উড়ানের ক্রু হিসাবে ছিলেন। ‘নিউ শেপার্ড বুস্টার’-এর মাধ্যমে মহাকাশে পাড়ি দেন তাঁরা। প্রথম মার্কিন নভোশ্চর অ্যালান শেপার্ডের নামে এই লঞ্চ ভেহিকলের নামকরণ করা হয়েছিল।

বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ ‘ভ্রমণকে’ জনপ্রিয় করতে চাইছেন জেফ বেজোস। একই লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন এলন মাস্কও। মাস্কের একটি রকেট গত মাসেই চারজন সাধারণ মানুষকে নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল। ২০১৮ সালে এ বিষয়ে রয়টার্সে ব্লু অরিজিন নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সেখানে জানা যায়, নূন্যতম ২ লক্ষ মার্কিন ডলারে এক-একটি টিকিট বিক্রি করার পরিকল্পনা ব্লু অরিজিনের ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় দেড় কোটি টাকার কাছাকাছি।

আরও পড়ুন- Mars: মঙ্গলের সঙ্গে ফের সংযোগ স্থাপন, ছুটি কাটিয়ে কাজে ফিরছে রোভার পারসিভের‍্যান্স

আরও পড়ুন- Mercury: সূর্যের সবচেয়ে কাছে থাকা গ্রহ ‘বুধ’ থেকে প্রথমবার শোনা গিয়েছে শব্দ!

একটা সময় ছিল যখন মহাকাশ যাত্রা অন্যতম অনন্য এক গন্তব্য ছিল। যেখানে যাওয়ার জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে বিজ্ঞানী হওয়া আবশ্যক ছিল। এখন, প্রযুক্তির চরমতম শিখরে মানব সভ্যতা। আর সেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করেই আজ যে কেউ যেতে পারে মহাকাশে। ঘুরে বেড়াতে পারে পৃথিবীর চারিদিকে। ছোটবেলার স্বপ্ন আজ যে কারোর পক্ষেই বাস্তব না হলেও, কিছু বিলাসবহুল ধনি ব্যক্তির কাছে আজ মহাকাশ পরিভ্রমণ খুবই সামান্য একটা ব্যাপার।

স্টার ট্রেকের ক্যাপ্টেন কার্কের চরিত্র বিশ্বখ্যাত। জনপ্রিয় টিভি সিরিজে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন উইলিয়াম শ্যাটনার। সেই সময়ে তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। অবশেষে বাস্তবেও মহাকাশে পৌঁছলেন তিনি। ৯০ বছর বয়সে প্রবীণতম নভোশ্চর হিসাবে মহাকাশে ঘুরে এলেন এই হলিউড অভিনেতা। সৌজন্যে আমাজন কর্তা জেফ বেজোসের রকেট সংস্থা ব্লু অরিজিন।

১০ মিনিট ১৭ সেকেন্ড সময় জুড়ে শাটনার-সহ ৪ জনের ক্রু রকেটে করে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৬৫.৮ মাইল উচ্চতায় পাড়ি দেন। মহাকাশে প্রায় ৪ মিনিটের ভারশূন্যতা উপভোগ করেন তাঁরা। সেই সঙ্গে মডিউলের জানলা দিয়ে মহাকাশ থেকে পৃথিবীর অনন্য সাধারণ রূপের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। এর পর তাঁরা ফিরে এলেন পৃথিবীতে।

এই মহাকাশ যাত্রায় শাটনারের সঙ্গী হিসাবে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ধনকুবের ক্রিস বসুইজেন, মাইক্রোবায়োলজিস্ট গ্লেন ডি ভ্রিস এবং ব্লু অরিজিনের উচ্চপদস্থ আধিকারিক অড্রে পাওয়ার। পৃথিবীতে পা রেখেই জেফ বেজোসকে আলিঙ্গন করেন এই প্রৌঢ় অভিনেতা। নিজের অভিজ্ঞতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অত্যন্ত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন তিনি।

এটি ব্লু অরিজিনের দ্বিতীয় মনুষ্যবাহী ফ্লাইট। প্রথম উড়ান ছিল চলতি বছরের ২০ জুলাই। জেফ বেজোস, তাঁর ভাই মার্ক, ৮২ বছর বয়সী বিখ্যাত মহিলা বিমান পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ডাচ কিশোর অলিভার ডেইমেন প্রথম উড়ানের ক্রু হিসাবে ছিলেন। ‘নিউ শেপার্ড বুস্টার’-এর মাধ্যমে মহাকাশে পাড়ি দেন তাঁরা। প্রথম মার্কিন নভোশ্চর অ্যালান শেপার্ডের নামে এই লঞ্চ ভেহিকলের নামকরণ করা হয়েছিল।

বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ ‘ভ্রমণকে’ জনপ্রিয় করতে চাইছেন জেফ বেজোস। একই লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন এলন মাস্কও। মাস্কের একটি রকেট গত মাসেই চারজন সাধারণ মানুষকে নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল। ২০১৮ সালে এ বিষয়ে রয়টার্সে ব্লু অরিজিন নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সেখানে জানা যায়, নূন্যতম ২ লক্ষ মার্কিন ডলারে এক-একটি টিকিট বিক্রি করার পরিকল্পনা ব্লু অরিজিনের ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় দেড় কোটি টাকার কাছাকাছি।

আরও পড়ুন- Mars: মঙ্গলের সঙ্গে ফের সংযোগ স্থাপন, ছুটি কাটিয়ে কাজে ফিরছে রোভার পারসিভের‍্যান্স

আরও পড়ুন- Mercury: সূর্যের সবচেয়ে কাছে থাকা গ্রহ ‘বুধ’ থেকে প্রথমবার শোনা গিয়েছে শব্দ!

Next Article