পেট্রোল পাম্পের পাশে বৈদ্যুতিক হিটার থেকে লাগলো আগুন, অগ্নিদগ্ধ তিন যুবক হাসপাতালে ভর্তি। বসিরহাটের হাড়োয়া থানার সোনাপুকুর-শংকরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের শংকরপুর গ্রাম সংলগ্ন একটি পেট্রোল পাম্পের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিহারের বাসিন্দা কুড়ি বছরের মুকেশ কুমার সাউ, শংকরপুর সংলগ্ন ঐ পেট্রোল পাম্পে কর্মরত ছিলেন। সে কারণেই পেট্রোল পাম্পে তিনি রাত্রিবাস করতেন এবং সেখানেই রান্নাবান্না করে খাওয়া দাওয়া করতেন। বুধবার গভীর রাতে তিনি রান্না করছিলেন বৈদ্যুতিক হিটারে। ঠিক তখনই হঠাৎ আগুন লেগে যায়। ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ হয় কুড়ি বছরের মুকেশ কুমার সাউ। পাশাপাশি পেট্রোল পাম্পে পেট্রোল নিতে আসা ২৬ বছরের শাহানুর মোল্লা ও কুড়ি বছরের জাহাঙ্গীর মোল্লাও গুরুতর ভাবে অগ্নিগ্ধ হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের তিনজনকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান চিকিৎসার জন্য। ২৬ বছরের শাহানুর মোল্লার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে অন্যত্র স্থানান্তর করেন চিকিৎসকরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান হাড়োয়া থানার পুলিশ। স্থানীয়দের চেষ্টায় কোনো রকমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি কিভাবে আগুন লাগলো? দাহ্য পদার্থ মজুদ করার কারণে অগ্নি কান্ড ঘটলো? নাকি শর্ট সার্কিট থেকে এই ঘটনা ঘটলো? সমস্তটাই খতিয়ে দেখছে হাড়োয়া থানার পুলিশ। তবে অনেক বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেল পেট্রোল পাম্পটি। কারণ আগুনটি কোনো কারণে যদি পেট্রোল পাম্পের ভিতরে লেগে যেত তাহলে অনেক বড় ধরনের বিপদ হতে পারতো।
পেট্রোল পাম্পের পাশে বৈদ্যুতিক হিটার থেকে লাগলো আগুন, অগ্নিদগ্ধ তিন যুবক হাসপাতালে ভর্তি। বসিরহাটের হাড়োয়া থানার সোনাপুকুর-শংকরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের শংকরপুর গ্রাম সংলগ্ন একটি পেট্রোল পাম্পের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিহারের বাসিন্দা কুড়ি বছরের মুকেশ কুমার সাউ, শংকরপুর সংলগ্ন ঐ পেট্রোল পাম্পে কর্মরত ছিলেন। সে কারণেই পেট্রোল পাম্পে তিনি রাত্রিবাস করতেন এবং সেখানেই রান্নাবান্না করে খাওয়া দাওয়া করতেন। বুধবার গভীর রাতে তিনি রান্না করছিলেন বৈদ্যুতিক হিটারে। ঠিক তখনই হঠাৎ আগুন লেগে যায়। ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ হয় কুড়ি বছরের মুকেশ কুমার সাউ। পাশাপাশি পেট্রোল পাম্পে পেট্রোল নিতে আসা ২৬ বছরের শাহানুর মোল্লা ও কুড়ি বছরের জাহাঙ্গীর মোল্লাও গুরুতর ভাবে অগ্নিগ্ধ হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের তিনজনকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান চিকিৎসার জন্য। ২৬ বছরের শাহানুর মোল্লার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে অন্যত্র স্থানান্তর করেন চিকিৎসকরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান হাড়োয়া থানার পুলিশ। স্থানীয়দের চেষ্টায় কোনো রকমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি কিভাবে আগুন লাগলো? দাহ্য পদার্থ মজুদ করার কারণে অগ্নি কান্ড ঘটলো? নাকি শর্ট সার্কিট থেকে এই ঘটনা ঘটলো? সমস্তটাই খতিয়ে দেখছে হাড়োয়া থানার পুলিশ। তবে অনেক বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেল পেট্রোল পাম্পটি। কারণ আগুনটি কোনো কারণে যদি পেট্রোল পাম্পের ভিতরে লেগে যেত তাহলে অনেক বড় ধরনের বিপদ হতে পারতো।