ঘাটালের নাম শুনলেই উঠে আসে বন্যার কথা। প্রতিবছর শিলাবতী নদীর জলে প্লাবিত হয় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সব থেকে বেশি ঘাটাল মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকা, বন্যায় ডুবে থাকে তেমনি ঘাটাল পৌরসভার সমস্ত ওয়ার্ড ও জলের তলায় চলে য়ায়। জলবন্দি হয়ে পড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ। জলবন্ধী মানুষকে পরিষেবা দিতে নামানো হয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। বন্যার জলে স্পিড বোর্ড ছুটিয়ে এলাকায় মানুষকে উদ্ধার করা, খাবার পৌঁছে দেওয়া সহ জল পৌঁছে দেওয়া সবই করতে হয় প্রশাসনকে। তাই বন্যা হওয়ার আগাম সর্তকতা হিসেবে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার ঘাটাল মহকুমা শাসক কার্যালয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক হল। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক খুরশিদ আলি কাদরি নেতৃত্বে সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পুরসভা ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা।
ঘাটালের নাম শুনলেই উঠে আসে বন্যার কথা। প্রতিবছর শিলাবতী নদীর জলে প্লাবিত হয় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সব থেকে বেশি ঘাটাল মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকা, বন্যায় ডুবে থাকে তেমনি ঘাটাল পৌরসভার সমস্ত ওয়ার্ড ও জলের তলায় চলে য়ায়। জলবন্দি হয়ে পড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ। জলবন্ধী মানুষকে পরিষেবা দিতে নামানো হয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। বন্যার জলে স্পিড বোর্ড ছুটিয়ে এলাকায় মানুষকে উদ্ধার করা, খাবার পৌঁছে দেওয়া সহ জল পৌঁছে দেওয়া সবই করতে হয় প্রশাসনকে। তাই বন্যা হওয়ার আগাম সর্তকতা হিসেবে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার ঘাটাল মহকুমা শাসক কার্যালয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক হল। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক খুরশিদ আলি কাদরি নেতৃত্বে সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পুরসভা ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা।