এ যেন উলট পুরাণ। বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকরা বলছেন ভাল থাকতে হাউ হাউ করে কাঁদুন। কান্না নাকি শরীরের জন্য ভাল। বেশ কিছু গবেষণা বলছে এমনটাই। বেদনার বহিঃপ্রকাশ কান্না। তাই কেউ যদি কোন পরিস্থিতিতে কাঁদতে শুরু করেন তাকে কাঁদতে দিন বলছেন গবেষকরা। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় কান্না।
শরীর ও মনকে শক্ত করে কান্না। কাঁদলে চোখ ভাল থাকে। চোখের শুষ্কতা কমায় কান্না। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে চোখকে রক্ষা করে অশ্রু। কাঁদলে ভাল থাকে মন। ২০১৫র একটি মার্কিন গবেষণা মতে কাঁদলে ঘুমও ভাল হয়। কান্নার সময়ে কিছু হরমোন ক্ষরণ হয়।
তাতে ঘুম গাঢ় হয়। মন খুলে কাঁদলে বিভিন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষমতা জন্মায়। কান্না একটি ইমোশনাল থেরাপি। কাঁদলে মনের বাড়তি চাপ কমে। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন উদ্বেগ ও হতাশা কমাতে মন খুলে কাঁদুন।
এ যেন উলট পুরাণ। বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকরা বলছেন ভাল থাকতে হাউ হাউ করে কাঁদুন। কান্না নাকি শরীরের জন্য ভাল। বেশ কিছু গবেষণা বলছে এমনটাই। বেদনার বহিঃপ্রকাশ কান্না। তাই কেউ যদি কোন পরিস্থিতিতে কাঁদতে শুরু করেন তাকে কাঁদতে দিন বলছেন গবেষকরা। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় কান্না।
শরীর ও মনকে শক্ত করে কান্না। কাঁদলে চোখ ভাল থাকে। চোখের শুষ্কতা কমায় কান্না। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে চোখকে রক্ষা করে অশ্রু। কাঁদলে ভাল থাকে মন। ২০১৫র একটি মার্কিন গবেষণা মতে কাঁদলে ঘুমও ভাল হয়। কান্নার সময়ে কিছু হরমোন ক্ষরণ হয়।
তাতে ঘুম গাঢ় হয়। মন খুলে কাঁদলে বিভিন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষমতা জন্মায়। কান্না একটি ইমোশনাল থেরাপি। কাঁদলে মনের বাড়তি চাপ কমে। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন উদ্বেগ ও হতাশা কমাতে মন খুলে কাঁদুন।