AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সম্পত্তির সঙ্গে আধার সংযুক্তি বাধ্যতামূলক?

সম্পত্তির সঙ্গে আধার সংযুক্তি বাধ্যতামূলক?

TV9 Bangla Digital

| Edited By: Tapasi Dutta

Updated on: Jun 04, 2024 | 12:01 AM

এবার সম্পত্তির নথির সঙ্গে আধার লিঙ্ক করা কি বাধ্যতামূলক হতে চলেছে? তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে প্রথম একশো দিনে এটাই কী নরেন্দ্র মোদীর টপ প্রায়োরিটি? রাজধানীর পাওয়ার করিডরে এই সম্ভাবনার কথা এখন প্রবলভাবেই ভেসে বেড়াচ্ছে।

এবার সম্পত্তির নথির সঙ্গে আধার লিঙ্ক করা কি বাধ্যতামূলক হতে চলেছে? তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে প্রথম একশো দিনে এটাই কী নরেন্দ্র মোদীর টপ প্রায়োরিটি? রাজধানীর পাওয়ার করিডরে এই সম্ভাবনার কথা এখন প্রবলভাবেই ভেসে বেড়াচ্ছে। এটা যদি সত্যিই ঘটে, তা হলে বলতেই হবে যে এবার ঘরের ভিতরেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। প্রথমেই বলে রাখি, এটা এখনও জল্পনার স্তরেই রয়েছে। এই নিয়ে কেন্দ্রের তরফে কেউ মুখ খোলেনি। স্বীকার-অস্বীকার কিছুই করা হয়নি। তবে যতটা খবর পাচ্ছি, এমন একটা প্রস্তাব খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করতে চায় কেন্দ্র। দেখুন সম্পত্তির সঙ্গে আধার যোগের প্রস্তাব যে রাতারাতি আকাশ থেকে পড়ল, এমন নয়। এই বিষয়টাকে বাধ্যতামূলক করতে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন বিজেপি নেতা অশ্বিনী উপাধ্যায়। আর্জি ছিল ১০ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের যে কোনও সম্পত্তির নথির সঙ্গে আধার যোগ বাধ্যতামূলক বলে নির্দেশ দেওয়া হোক। আধার লিঙ্ক না করলে ওই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অধিকার প্রশাসনকে দেওয়া হোক। এনিয়ে আইন করার জন্যও কেন্দ্রকে নির্দেশ দিক আদালত। মামলার আবেদনে বলা হয় দেশে গত দুই দশকে কালো টাকা দিয়ে সম্পত্তি কেনার হিড়িক কয়েকগুণ বেড়েছে। এইসব অবৈধ সম্পত্তির জন্য সরকারের রাজস্ব কমছে। এবিষয়ে সঠিক পদক্ষেপ করা হলে কমবেশি ৫০ লক্ষ সম্পত্তি থেকে কর আদায় করতে পারবে সরকার। আর তাহলে জিডিপি ২ শতাংশ বাড়বে বলেও দাবি করা হয়। এই মামলার শুনানিতে গতবছর ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয় আবাসনমন্ত্রক সহ কেন্দ্রের ৬টি মন্ত্রককে তাদের অবস্থান জানানোর নির্দেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ মন্তব্য করেছিল, এটি সত্যিই জনস্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়। এনিয়ে ভেবে দেখা উচিত। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ৩ মাসের মধ্যে মুখবন্ধ খামে জবাব দেয় কেন্দ্র। সম্পত্তি দিল্লি সরকারের বক্তব্যও হাইকোর্টে জমা পড়েছে। মামলার অন্যতম আবেদনকারী সিটিজেন ফাউন্ডেশনের দাবি, আবাসন দুর্নীতির জন্যই দেশের কয়েক কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ থেকে বঞ্চিত থাকছেন। ওই সংগঠনের সমীক্ষায় প্রকাশ, শুধু ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন এলাকাতেই কম করে সাড়ে ৩ লক্ষ সম্পত্তির রেজিস্ট্রেশন নেই। বহু প্রভাবশালী বেনামে ২০-২৫টি বাড়ি-ফ্ল্যাট কিনে বসে আছেন। জমির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। দেখুন ১৯৮৮ সালে বেনামি সম্পত্তি আইন পাশ হওয়ার পর ২৮ বছরে মাত্র ৭০০টি এমন সম্পত্তি চিহ্নিত হয়েছিল। ২০১৬ সালে এই আইন সংশোধন করে ভূমি রাজস্ব দফতর ও স্থানীয় প্রশাসনকে আরও ক্ষমতা দেওয়া হয়। তাতেও কাজের কাজ হয়নি। এবার কি দিল্লি হাইকোর্টের এই মামলাকে হাতিয়ার করেই দেশের ভিতরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রস্তুতি নিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী? দেখাই যাক।

পাক অধিকৃত কাশ্মীর পাকিস্তানের নয়। ইসলামাবাদ হাইকোর্টে জানিয়েছে পাক প্রশাসন। শনিবারই আমি সেই খবর আপনাদের দিয়েছিলাম। পাক প্রশাসনের প্রতিনিধি আদালতে বলে তো দিলেন। কিন্তু এর প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, তা তিনি আঁচ করতে পারেননি। কারণ এরপর ইসলামাবাদ ও পাক সেনার উদ্বেগ বহুগুণ বেড়ে গেছে। তাঁদের আশঙ্কা ভারত কোনও না কোনওভাবে এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করবে। শুধু কীভাবে করবে, সেটা পাকিস্তান ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না। দেখুন পাকিস্তানের এই চিন্তা নতুন নয়। গত কয়েকবছর ধরেই লাগাতার পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করে চলেছে দিল্লি। কখনও সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন, পিওকে ভারতের অংশ। আমরা ঠিক পিওকে ফেরত নেব। আবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, পিওকে-র যা অবস্থা, তাতে ওখানকার মানুষই ভারতের সঙ্গে মিশে যাবেন। এমনকি জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নরবনে সেনাপ্রধান থাকার সময় বলেছিলেন যে সংসদ অনুমোদন দিলে পিওকে-য় অভিযান চালাতে সেনা তৈরি। পাকিস্তানের সেনাকর্তাদের সেসবই মনে আছে। আর তাই ভারতের পদক্ষেপ নিয়ে ওয়াঘার ওপারে নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ভারত যদি পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে অভিযান চালায়, তা হলে পাকিস্তান তো সরাসরি কোনও অভিযোগই আনতে পারবে না, তাই না? কীভাবে আনবে, পাকিস্তানই তো মেনে নিয়েছে যে পাক অধিকৃত কাশ্মীর পাকিস্তানের অংশ নয়। ভারত তখন বলতে পারবে, আমরা আমাদের এলাকা ফেরত নিচ্ছি। আর পিওকে-র মানুষ যে ভারতের সঙ্গেই থাকতে চান। সে ইঙ্গিত তো রোজই মিলছে। পাক মিডিয়ায় দাবি করা হয়েছে, ইসলামাবাদ হাইকোর্টের খবর শুনে নাকি রাগে কাঁপতে শুরু করেন পাক সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে কড়া কথা কিছু বলেছেন কিনা, সেটা অবশ্য জানা যায়নি। আপনাদের একটা ঘটনার কথা মনে করাই। সোভিয়েতের ভাঙনের শুরুর দিকটাই ভাবুন। জর্জিয়ায় তখন চলেছে প্রবল রুশ-বিরোধী বিক্ষোভ। রাজধানী তিবলিসিতে বিক্ষোভ দমনে রাশিয়ান পুলিশ বাড়াবাড়ি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। মস্কো হাইকোর্টে মামলা হয়। রুশ সরকারের আইনজীবী দাবি করেন যে মস্কো হাইকোর্টের মামলা শোনারই অধিকার নেই। ঘটনা তো ঘটেছে বিদেশের মাটিতে। ঠিক, জর্জিয়া ইউএসএসআরের অংশ হলেও আলাদা একটা দেশ। তবে এখান থেকেই আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গ দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। রাশিয়া তাদের মর্যাদা দিতে চায় না। এই অভিযোগে বিক্ষোভ শুরু হয়। যার ফল, ইউএসএসআরের প্রথম দেশ হিসাবে জর্জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা। তখন জর্জিয়ার স্বাধীনতাকামী নেতা ও আন্দোলনের মুখ জাভিদ গামসাখুরদিয়া বলেছিলেন, রাশিয়ার কাছে তো আমরা বিদেশি। আমরা ইউএসএসআরে থাকতে যাবো কেন? পাক প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের এসব কথা মনে পড়ে গেল কিনা কে জানে! একে দেশের অর্থনীতির এই হাল। নওয়াজ-শাহবাজ দুজনে মিলেও সামলাতে পারছেন না। তারওপর এ তো একেবারে গোদের পরে বিষফোঁড়া।

সাত দফার ভোটপর্ব শেষ হয়েছে শনিবারই। আজ সকালে বাজারে গিয়ে দেখলাম আমূলের দুধের দাম রাতারাতি লিটারে ২ টাকা বেড়ে গিয়েছে। দোকানদার ভদ্রলোক বললেন, আমরাও আজ সকালেই খবর পেয়েছি। প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখলাম, নতুন দামই প্রিন্ট করা রয়েছে। মানে শুধু ভোটটা মেটারই অপেক্ষা ছিল। ভোট মিটেছে। দাম বেড়েছে। অ্যাজ সিম্পল অ্যাজ দ্যাট। আমূলের দাবি, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেষবার দুধের দাম বাড়িয়েছিল তারা। এরমধ্যে খাদ্যপণ্যের মুদ্রাস্ফীতি যতটা বেড়েছে, দুধের দাম তার চেয়ে অনেক কম বাড়ানো হয়েছে। উত্‍পাদন ও পরিবহণ খরচ বেড়ে যাওয়ায় দাম বাড়ানো ছাড়া গতি ছিল না বলেও সংস্থার দাবি। দুধের পাশাপাশি মাখন, পনির, চকোলেট, ক্ষীর, ঘি- সহ দুগ্ধজাত সব পণ্যেরই দাম বাড়াচ্ছে আমূল। তবে মূলত দুধের দাম বাড়াটাই সাধারণ মানুষের কাছে সবচেয়ে চিন্তার। লিটারে ২ টাকা দাম বাড়া মানে গড়পড়তা পরিবারের মাসে অন্তত ৬০ টাকা বাড়তি খরচ। বাড়িতে বাচ্ছারা থাকলে খরচ আরও বেশি। এবার আপনি যদি ভাবেন, এক কোম্পানির বদলে অন্য কোম্পানির দুধ কিনবেন, সেখানেও খুব একটা স্বস্তি পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। ডিস্ট্রিবিউটারদের বক্তব্য, আগামী কয়েকদিনে অন্যান্য ব্র্যান্ডও দাম বাড়াতে চলেছে বলে তাঁরা আঁচ পেয়েছেন। আমূলের পাশাপাশি এদিন মাদার ডেয়ারিও দুধের দাম বাড়িয়েছে। আমি হিসেব করে দেখলাম, গত ৪ বছরে লিটারে দুধের দাম ৮ থেকে ‍১০ টাকা বেড়েছে। একটা কোম্পানি দাম বাড়ালেই অন্য কোম্পানিগুলোও দাম বাড়িয়ে দেয়। মানে পরিষ্কার প্রাইস কার্টল হয় এবং সেটা আমরা সবাই বুঝতে পারি। এভাবে প্রাইস কার্টল করা কিন্তু আইনত নিষিদ্ধ। দুধ, ওষুধ, সিমেন্ট, শিশুখাদ্যের ক্ষেত্রে আমরা এমনটা দেখেই থাকি। দুধ, ওষুধের মতো পণ্যে কার্টল হলে কড়া শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু রয়েছে শুধু খাতায়-কলমেই। নির্দিষ্ট অথরিটির কাছে অভিযোগ করলেও এনিয়ে কোনও সুরাহা মেলে না বলেই অভিযোগ। দাম বাড়ার কথা বলতে গিয়ে আরও একটা কথা মনে হল। আজ থেকে কিছু ক্ষেত্রে যাতায়াতের খরচও বেড়ে গিয়েছে। দেশজুড়ে টোল ট্যাক্সের খরচ গড়ে ৫ শতাংশ বেড়েছে। ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পয়লা এপ্রিল থেকেই নতুন টোল ট্যাক্স চালু হওয়ার কথা ছিল। ভোটের কারণে তা পিছিয়ে তেসরা জুন করা হয়েছিল।

বেলুনের পাল্টা কি উড়ে আসবে মিসাইল। শুনে ভাবছেন এমন আবার হয় নাকি। তবে এ বেলুনও তো আবার যে সে বেলুন নয়। এমন দুর্গন্ধ ভরা আবর্জনায় ঠাসা যে গন্ধ নাকে গেলে বাঘও পালাবে। এমন জিনিস যদি রোজ আপনার ঘরের উঠোনে এসে পড়তে শুরু করে। তাহলে মেজাজ কি সপ্তমে উঠবে না বলুন। ব্যাপারটা কেমন যেন হাঁসজারু টাইপের হয়ে গিয়ে মাথা গুলিয়ে দিচ্ছে। তাই না। তবে আর হেঁয়ালি না করে খোলসা করি। উত্তর কোরিয়ায় পপ গান শোনা যায় না। বাইরের দেশের টিভির অনুষ্ঠান দেখা যায় না। আর সিভিল লিবার্টি বলে যে কিছু নেই তা তো আপনারা জানেন। এজন্য দক্ষিণ কোরিয়া মাঝে মাঝেই বেলুন উড়িয়ে নিয়ে গিয়ে উত্তর কোরিয়ায় ফেলে। সেই বেলুনে থাকে লিফলেট। যে লিফলেটে লেখা থাকে দক্ষিণের মানুষ কত স্বাধীন। আর তোমরা উত্তরের লোকেরা হাতে পায়ে শিকল পড়ে আছো। সীমান্তে দক্ষিণের দিকে মুখ করে লাউডস্পিকারও বাজায় দক্ষিণ কোরিয়া। যাতে শোনা যায় জনপ্রিয় পপ গান। বাজানো হয় কিম-বিরোধী নানারকম স্লোগান। সোজা কথায় উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম-জং-উনকে ব্যতিব্যস্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যায় দক্ষিণ কোরিয়া। কয়েকদিন আগে আবার দক্ষিণ থেকে উত্তরে গিয়ে পড়ে একগুচ্ছ লিফলেট। যাতে লেখা ছিল, কোট আনকোট কিমের অপশাসনের কথা। এবার আর মুখ বুজে সব সয়ে নেননি কিম। বুধবার থেকে তিনিও পাল্টা বেলুন উড়িয়ে ফেলা শুরু করেন দক্ষিণ কোরিয়ায়। সিওল প্রথমে বিস্ফোরকের আশঙ্কা করেছিল। পরে পরীক্ষা করে দেখা যায় ওসব কিছু নয়। সারি সারি বেলুনের নীচে ছোট ছোট পলিথিনে ভরা আছে স্রেফ নোংরা আবর্জনা। সংখ্যায় নেহাত কম নয়। বুধবার থেকে রবিবারের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার নানা জায়গায় উড়ে এসে পড়ে এরকম প্রায় সাড়ে তিন হাজার আবর্জনা ঠাসা বেলুন। আর কী নেই তাতে। ব্যবহার করা টয়লেট পেপার। পশুপাখির মল। পচা মাংস। পচে যাওয়া তরি-তরকারি। ময়লা কাপড়। সিগারেটের টুকরো। আরও কত কী। বলতে গিয়ে আমারই গা ঘিন ঘিন করে উঠছে। কতদিন আর এসব সহ্য করা যায় বলুন। চারদিন ধরে টানা আবর্জনা স্নানের পর রবিবার দক্ষিণ কোরিয়া হুমকি দেয়। শান্তি ফেরাতে ২০১৮ সালের সীমান্ত চুক্তি আমরা ভেঙে দিচ্ছি। আর একটাও বেলুন এসে পড়লে, আমরা উত্তর কোরিয়াকে চরম শিক্ষা দেবো। সরাসরি না বলেও ঠারেঠোরে মিসাইল হামলার মতো পদক্ষেপের ইঙ্গিত দেয় সিওল। এরপরই কিমের দেশও অফিসিয়ালি জানিয়েছে আমরা আর নোংরামি করবো না। আর একটাও বেলুন পাঠাবো না। দক্ষিণকে যথেষ্ট শিক্ষা দেওয়া গেছে। তাই আপাতত ইতি। তবে আবার যদি ওদিক থেকে লিফলেট আসে। তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই এদিক থেকে যাবে বেলুন। তবে জানেন শুধু বেলুন পাঠিয়েই কিম কিন্তু ক্ষান্ত দিচ্ছেন না। রীতিমতো পরমাণু হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।